Archive - জ্যান 1970
January 21st
January 20th
ডাকসু ও এক দিবাস্বপ্ন
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২০/০১/২০১৯ - ১২:০৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
এক মরুর দেশে পঞ্চাশ বছর পর বৃষ্টি হবে।
বুড়োদের কাছে , ছেলেরা জিজ্ঞেস করে, দাদু, বৃষ্টি জিনিসটা কি? খাওয়ার না পান করার?
খবরের কাগজে, ডাকসু নির্বাচনের খবর দেখে, ঢাবি থেকে পাশ করা, প্রৌঢ়দের কাছে আমার জিজ্ঞাসা করতে ইচ্ছে হয়, ডাকসুটা কি জিনিস, খায় না পান করে?
January 19th
তারার আলোয় দেখা
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শনি, ১৯/০১/২০১৯ - ১:৫০পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
(বছর তিনেক আগে লিখেছিলাম ক্ষুদ্র এই নাটিকাটি। একটি অনুষ্ঠানে মৌটুসীর সাথে কথোপকথন বা শ্রুতি নাটক হিসেবের পাঠের জন্য প্রস্তুত করা। এর আগে প্রকাশ করা হয়নি অন্য কোথাও। আজ সচলায়তনে দিলাম। দুষ্ট লোকেরা বলে এটা নাকি আমাদের প্রেম কাহিনী। তাদের কথায় একদম কান দেবেন না।)
১
January 16th
সাবিত্রী উপাখ্যান- পাঠ প্রতিক্রিয়া
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/০১/২০১৯ - ১১:১৮পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
মদ্র দেশের নিঃসন্তান রাজা-রানী, অশ্বপতি এবং মালবী সন্তানের আশায় সূর্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সাবিত্রীর নামে পুজো দিয়ে এক কন্যা সন্তান লাভ করেন। দেবীর প্রতি সম্মান জানিয়ে মেয়ের নামকরণ হয় 'সাবিত্রী'। কালক্রমে সেই মেয়ে নিজের সতীত্বের বিশাল ব্যাপক নজির রাখেন। যেকারণে হিন্দু পুরাণে তিনি 'সতী সাবিত্রী' হিসেবে খ্যাত। হাসান আজিজুল হকের দ্বিতীয় উপন্যাস "সাবিত্রী উপাখ্যান" এর কেন্দ্রিয় চরিত্র সাবিত্রী'র নামকরণ সেই দেবী কিংবা রাজকন্যার নামানুসারে হয়েছিল কিনা জানা নেই। তবে সূর্যের আলো কিংবা তথাকথিত সতীত্বের অহংকারের ঠিক বিপরীতে চরিত্রটির নির্জীব অবস্হান। এই অবস্হান নিয়তি নির্ধারিত ছিল না। কিছু পশুর অধম মানুষ আর বিকলাঙ্গ সমাজ সাবিত্রীর পরিণতির জন্য দায়ী। যে কারণে, পরবর্তীতে আলোহীনতার মাঝে সাবিত্রীর স্বস্তি খুঁজে ফেরা। বিকারগ্রস্হ হয়ে মৃতপ্রায় একটা কিশোরী জীবন টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া মর্মান্তিক বার্ধ্যকের দিকে(পঁচাশি বছর বেঁচে ছিলেন সাবিত্রী)।
January 13th
সুন্দরপুরে সন্দেহ (দ্বিতীয় কিস্তির পর)
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৩/০১/২০১৯ - ১১:১৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
(লিখতে লিখতে টের পাচ্ছি অনেক সম্পাদনার প্রয়োজন রয়েছে। আগে শেষ করি)
January 11th
অণুগল্প কেন লিখি? কীভাবে লিখি?
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০১/২০১৯ - ১০:৫৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
১
অণুগল্প কেন লিখি প্রশ্নটি করার আগে সম্ভবত যে প্রশ্নটি করা উচিত তা হলো আমি কেন লিখি?
আমি কেন লিখি? বিশেষ কোন লাভ-ক্ষতির জন্য আমি লেখালেখি করিনা। আমি লিখি কারণ এতে আমার মনের শান্তি হয়। আনন্দ লাগে। লেখার পর মনে হয় ভাল কিছু একটা করলাম। অনেক কিছু নিয়েইতো লেখা যায়। তবে কেন অণুগল্প লেখা?
শ্রমসাধ্য কাজের ফল প্রায় সময়ই বেশ তুষ্টিকর হয়। অণুগল্প লেখা শ্রমসাধ্য ব্যাপার। আপনার ভ্রু কুঁচকে ওঠার আগেই বলে রাখি- অণুগল্প আকারে ছোট বলেই যে লেখা সহজ তা নয়।
January 10th
বঙ্গবন্ধু ফিরে এলে তোমার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলায়...
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০১/২০১৯ - ১২:১৩অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
বছর ঘুরে আবার এলো জানুয়ারির ১০ তারিখ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালীর স্বাধীন মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭২ সালের এই দিনে সারা দেশ ও জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল নেতার দেশের মাটিতে পদার্পণের জন্য।
January 7th
ব্রেক্সিট – তিতির পাখির বড়দিন উদযাপন
লিখেছেন বিদিত লাল দে [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৬/০১/২০১৯ - ৯:২৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
পটভূমি
January 5th
১৯৭০-এর নির্বাচন পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে পাকিস্তানী মিথ্যাচার
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শনি, ০৫/০১/২০১৯ - ৪:০৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]ডিসেম্বর মাস আসলে পাকিস্তানের মিডিয়াগুলোতে ‘১৬ই ডিসেম্বর’ প্রসঙ্গে মৃদু নড়াচড়া শুরু হয়। এই সময়ে ‘Dhaka Fall’ নামে ‘ভারতের কাছে যুদ্ধে পরাজয়’ অথবা ‘দেশ ভাঙা’ অথবা ‘পূর্ব পাকিস্তান হারানো’ প্রসঙ্গে কিছু পাকিস্তানী বক্তা টকশো বা সাক্ষাতকারে গরম গরম কথা বলার বা পাকিস্তানী লেখক পত্রিকার কলামে বা ব্লগে গরম গরম লেখার চেষ্টা করেন। বিষয়টা তাদের কাছে গৌরবের না বলে এইসব গরম বক্তা-লেখকগণ চেষ্টা করেন
January 4th
১৯৭৬-এ খুনিদের প্রত্যাবর্তন, তোয়াবের মিশন এবং সমন্বয়ের রাজনৈতিক দর্শণ।
লিখেছেন নৈষাদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০১/২০১৯ - ৮:১৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
১
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকান্ডের পরপরই অন্য দুই বাহিনী প্রধানের সাথে তখনকার বিমান বাহিনীর প্রধান এ কে খন্দকার খুনিদের সামনে নতজানু হলেও বেশিদিন নিজের পদ ধরে রাখতে পারেননি।