Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

January 28th

কোনো এক কৈশোরে

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০১৩ - ২:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝেই নিজের জীবনের বিভিন্ন সময়গুলোকে উল্টেপাল্টে দেখতে বেশ ভাল লাগে আমার। মনের গভীরে লুকিয়ে থাকা কোন কথা হয়ত বিষণ্ণ করে দেয় অথবা ছেলেমানুষি স্মৃতি নিয়ে আসে ঠোঁটের কোণে একটু হাসি। নিজের ছোটবেলার কথা বলতে, লিখতে, শুনতে সব সময় আমার ভাল লাগে। মনে করলেই আমার মন ভাল হয়ে যায়। আমি হেসে উঠি। তবে আজ কেন যেন আমার কিশোরী বেলার কথা বলতে ইচ্ছে করছে। আমি জানি না সবার ছোটবেলা যেমন রঙিন হয় কৈশোর তেমন হয় কিনা!


পটভূমি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০১৩ - ৭:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এমিরেটস এয়ারওয়েজের দুবাই-লন্ডন ফ্লাইটের বিজনেস শ্রেণী। দিলদার হাসান জাঈদী বসে আছেন, পাশেই বসে এ.বজরুল।

বজরুল দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান। তবে তার বিজনেস ক্লাসে চড়ার মুরোদ ছাত্র ঠেঙিয়ে হয়নি; হযেছে কথা সওদা করে। তর্ক কথায় বজরুলের কোনো জুড়ি নেই। ছোটবেলায় দাউদ খুজলির মলম বিক্রির ক্যানভাস করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতেন তিনি। ক্লাস ফাইভে থাকতে সহপাঠী শিউলিকে বিশ্বাস করিয়ে ফেলেছিলেন যে শিউলি একটানা সাত দিন 'হাম্বা' করে ডাকলেই তার স্তন ছাঁপিয়ে দুধ আসবে। তার স্কুল এর কলা শিক্ষক নন্দবাবু বজরুলের ভবিষ্যত দেখেছিলেন নাট্যকলায়। পড়ালেখায় মাথা থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিটা হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু নন্দবাবুর কথাও বৃথা যায়নি পুরোপুরি। বজরুল এখন নানান টিভি চ্যানেলের জনপ্রিয় আলোচক।এখনো সেই ছোটবেলার মতই যেকোনো বিষয়ে তিনি আত্মবিশ্বাস নিয়ে কথা বলতে পারেন। শিউলির মতই দেশের মানুষ তাঁর কথা বিশ্বাস করে।


কয়লাখনির চিঠি

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০১৩ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুসুমপুরে ভাত ছিলো না পাতে
আধেক বছর রয় না টাকা হাতে
নিদ আসে না গরিব বাবার চোখে
আঁধার ঠেলে সে চোখ জ্বলে রাতে
অভুক্ত ভাই ঘুমের ঘোরে কাঁদে
নিজের কপাল দুষতে থাকে মায়
কুসুমপুরে আমার ঘরের কাছে প্রকাণ্ড এক আকাশ দেখা যায়।

শহর শুধু গ্রামের গরিব টানে
উপড়ে শেকড় নিজের কাছে আনে
শহরভরা আমার মত মেয়ে
আমার মতোই তারাও ঠিক জানে
কুসুমপুরে হবে না আর ফেরা
কারখানাতেই ঘুরিয়ে যাবো চাকা


মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর জন্য মাত্র দুটো ভাব-সম্প্রসারণ

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০১৩ - ১:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যতদূর মনে আছে, পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাজের সাথে আমার পরিচয় তার "ব্যাচেলর" চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে। তখন সবে আমি কলেজের প্রথম বর্ষে। সেটি তরুনদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়, অনেক সংলাপ তখন আমাদের মুখে মুখে, গানগুলোও মন্দ ছিলনা। হঠাৎ জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা ফারুকী এর পরে অনেক কাজ করেছেন। বিশেষ করে টিভি নাটকে। সেগুলোর অধিকাংশ আমার দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তবে দেখা না হলেও, লোকমুখে শোনার সৌভাগ্য হয়েছে সেগুলোর না


January 27th

জাতি ও জাতীয় পরিচয়

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৭/০১/২০১৩ - ১২:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলায় আমরা ‘জাতি’ বলতে অনেক কিছুই বুঝি – ‘নেশনও’ বুঝি, আবার এথনিক/নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী, ভাষিক গোষ্ঠী, থেকে শুরু করে ধর্ম, বর্ণ – ত্বকবর্ণ ও হিন্দু ধর্মীয় বর্ণপ্রথার বর্ণ, শ্রেণী, বংশ, পেশা, লিঙ্গ, প্রাণীর প্রজাতি হয়ে এমনকি ফুলফল বা প্রায় যে কোন সমলক্ষণযুক্ত শ্রেণীবিন্যাসকেই বুঝি...


দূরের তারা

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: শনি, ২৬/০১/২০১৩ - ১১:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছু না, কিচ্ছু না, শুধু এলোমেলো বিচ্ছিন্ন কিছু চিন্তাগুলোকে শব্দের প্রতিচ্ছবি দেয়ার চেষ্টা।
আসলেই কিছু না ...


January 26th

দেখা হইলো চক্ষু মেলিয়া-১

নীলম এর ছবি
লিখেছেন নীলম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/০১/২০১৩ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর থেকে লম্বা লম্বা টার্ম ফাইনালগুলো একটাই আশায় বুক বেঁধে শেষ করি। পরীক্ষা শেষ হলেই ঘুরতে যাবো!


ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি...০১১

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: শনি, ২৬/০১/২০১৩ - ১:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...