১ম বিপিএল এর উপস্থাপনা নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, এ লজ্জা রাখি কোথায় তারই ধারাবাহিকতায় এই লেখাটি।
পেপার স্প্রের নাম প্রথম শুনি প্রায় বছরখানেক আগে। ২০১১ সালের নভেম্বরে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, ডেভিসে টিউশন ফি বৃদ্ধির কারণে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের উপর পেপার স্প্রে নিক্ষেপ করা হয়। মুখ ঢেকে বসে থাকা নিরীহ ছাত্রছাত্রীদের উপর হেঁটে হেঁটে নির্বিকারভাবে পুরো এক ক্যানিস্টার পেপার স্প্রে খালি করছে ইউনিভার্সিটি পুলিশ, এই ভিডিওটা ভাইরাল হয়ে ছড়ায় ইন্টারনেটে।
[justify]
প্রতিটা সন্ধ্যায়-এখানে- শুরু হয় নতুন দিন।
[justify]এটি বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে থাকা হাজার হাজার মুজিবুর রহমানের মধ্যে কোন এক ভীষণ সাধারন মুজিবুর রহমানের গল্প । যৌবনের শুরুতে অসাধারণ অকুতোভয় মুক্তিবাহিনীর কোন এক মুক্তি সেনার যুদ্ধকালীন বিজয়ের গল্পের সাথে সাথে এটি জীবনযুদ্ধে তার নিদারুণ পরাজয়ের গল্প। এই গল্পটি আসলে শুধুই কোন গল্প নয়,গল্পের আড়ালে খুব সাধারন এক মানুষের বাস্তব জীবন কাহিনী।
[b]পর্ব এক
১৯৭১ সাল
আবদুশ শাকুর চলে গেলেন, বড্ড আগেই। অনেক কিছু দেবার বাকি ছিল, বলার বাকি ছিল তাঁর। তাঁকে নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত স্মৃতি বা উপলদ্ধি এখানে সাজাবার চেষ্টা করেছি মাত্র।
নাতনি শুমাইসার সাথে
১
পিটার যাবে ভ্রমণে
লন্ডনে তুর্কি দুতাবাসের সামনে ২১ সংগঠনের প্রতিবাদ কর্মসূচী ও স্মারকলিপি প্রদান বাংলাদেশে চলমান আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কার্যক্রমের সহায়ক শক্তি হিসেবে ছাত্র শিক্ষক পেশাজীবী এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ১৩ সংগঠনের আন্তর্জাতিক জোট "ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম" (আইসিএসএফ) এর আহ্বানে আজ ১৬ জানুয়ারী ২০১৩ লন্ডনে তুর্কী দূতাবাসের সামনে মুক্তিযুদ্ধ এবং বিচারের পক্ষের ২১ সংগঠনের এক সম্মিলিত প্রতি
বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...
ব্লগ লিখা সত্যিই ভুলে গেছিলাম, মনে করিয়ে দিলেন আসিফ মহিউদ্দিন। ব্লগ না লিখলেও নিয়মিত ব্লগ পাঠে বিরতি নিইনি, তাই ওর লেখার সঙ্গে পরিচয় ছিল। কিন্তু ওর ওপর এরকম নৃশংস হামলা হবে সেটা ভাবিনি। এই হামলা নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই নানা পক্ষ নানাভাবে লিখবেন, বিচার চাইবেন- কোনো পক্ষের দাবিই ফেলনা নয়। অন্ততঃপক্ষে আমি মনে করি যে, দাবী মাত্রেই বিচার/বিবেচনার সুযোসে গ থাকাটা জরুরী। কিন্তু কারো মত প্রকাশের জন্য তার ওপর হামলার এই নারকীয়তা এখনও এদেশে ঘটছে, তা শুধু দুঃখজনক নয়, বরং এর প্রতিরোধও হওয়া উচিত সমুচিত ভাবেই। এখানে কে বিচার করবেন বা কার কাছে বিচার চাইবেন বলে কোনো বিতরকো তৈরি না করে আমার মনে হয় সকলেরই দাঁড়ানো উচিত এই হামলার প্রতিবাদে।
প্রশ্ন হলো, প্রতিবাদটি কেমন হওয়া উচিত?
আসুন আমরা সে বিষয়ে একমত হই আগে এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু এক্ষেত্রেও আমাদের হাতে সময় খুব বেশি নেই। ভয়ের কথা হচ্ছে, এখনও এ নিয়ে সরকারী পরযায়ে বিশেষ করে পুলিশের কোনো পদক্ষেপ নেয়া/দেখার খবর জানা নেই। সে কারণেই প্রয়োজন, টনক নড়ানোর মতো কোনো প্রতিবাদ।