ক্লাস থ্রীতে উঠেই শুনি সাংঘাতিক এক ব্যাপার নাকি আসন্ন। চার বছরের আটকে থাকা পুরস্কার বিতরণী আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নাকি অনুষ্ঠিত হবে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ভালো ভালো গান আর নাচ জানা ছেলেমেয়েদের নির্বাচন করা শুরু হবে খুব শীগগীর।
[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
ফেসবুকেতে বন্ধু আমার লোকটি বড় শান্ত
তার যে এমন কঠিন ব্যারাম কেউ কখনো জানতো?
দিব্যি ছিলেন খোশ মেজাজে স্ট্যাটাস খানা ছেপে
একলা বসে কমেন্ট পড়ে হঠাৎ গেলেন ক্ষেপে।
গর্জে উঠে হাত পা ছুড়ে চোখটি করে গোল
করেন কমেন্ট - "সাবধানেতে , মুখটা তোদের খোল!"
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সম্ভাব্য পাকিস্তান সফর নিয়ে দেশে-বিদেশে, বিশেষত বাঙালী ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে, সবিশেষ আগ্রহ গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই লক্ষ্যণীয়। এখানে স্পষ্ট করে বলা ভালো যে, ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যেই এ-নিয়ে প্রবল বিতর্ক; সচেতন ক্রিকেটপ্রেমীরা (অর্থাৎ যাঁরা একইসঙ্গে দেশপ্রেমীও) নিষ্ঠার সঙ্গে এ-সফর বাতিল করার পক্ষপাতী, বিপরীতে ছাগু ক্রিকেটপ্রেমী (এরাও একইসঙ্গে দেশপ্রেমী; ফাঁরাক হচ্ছে, এদের দেশ পা
[justify]
এই লেখায় রবিনসন ক্রুসো প্রথমবারের মতো আরেকজন মানুষের সান্নিধ্যে আসবে। ফলে এখানে প্রথমবারের মতো দেখা দিবে সমাজ গঠনের সুযোগ। ক্রুসো সহিংসতার মাধ্যমে কীভাবে সেই সুযোগ গ্রহণ কিংবা নষ্ট করতে পারে তার কয়েকটি দিক আমরা আলোচনা করবো।
সহিংসতা (ভাবানুবাদ)
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি-মার্কা লেখা]
সবাই বলে সময়টা অন্ধকার, সামনে পথ বন্ধুর, হতাশা আর গ্লানিতে মানুষ আকণ্ঠ নিমজ্জিত, ইত্যাদি। আমি অতটা নিরানন্দ চোখে দেখি না। হাজার রকম মতবাদ, মতামত, এবং বিপদ-আপদের মধ্যে এরকম আশার কথা বলায় সমালোচিত হতে হয় অনেক। সমালোচনা খুবই যৌক্তিক, কারণ যে-মানুষ পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে তার কাছে পুকুর এবং মহাসাগরে কোনো তফাৎ নেই। আমরা যারা পাড়ে বসে নুড়ি কুড়াচ্ছি, তাদের এখনও আশাবাদের বিলাস আছে। আমি নিজে একটু বেহায়া এবং অনেকটা অলস কিসিমের মানুষ, তাই আশা এবং আশার বিলাস দুইটাই আছে। আমার আশার ভিত্তিটা খুবই বৈষয়িক। হতাশার অংশে যাওয়ার আগে এই আশার কথাটুকু বলে নেই।
[justify]সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ সাব ‘লাল-সালু’ কিতাবখানিতে আমাকে যেইভাবে বেইজ্জত করিয়াছিলেন তাহাতে আমার মনে হইয়াছিল মরিয়া গেলে সব ঠিক হইয়া যাইবে, কিন্তু হইলোনা। মালাকুল মওতের সাথে যখন আমার দেখা হইলো তখনও আমি তাহাকে সৈয়দ সাবের মতন দেখিলাম, মালাকুল মওত আমার কান ধরিয়া টানিয়া নিয়া চলিলেন, আমি তাহাকে বলিলাম মৃত আত্মাকে এইরূপ কষ্ট দেয়ার কথা কিতাবে লিখা নাই, কান ধরিয়া লইয়া যাওয়া অপমানের সামিল- এই
শাহরিনা রহমান এ্যালানা কিংবা ব্লগের কাঠপুতুল গতরাতে বরিশাল যাচ্ছিলো। যাবার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় পড়েছে। তাকে শিগগির ঢাকা এনে স্কয়ারে ভর্তি করা হবে বলে মাত্রই খবর পাওয়া গেছে। সবাই ওর জন্য দোয়া করবেন।
[আমি খুব দু:খিত এতোটুকু লিখে পোস্ট করার জন্য। কিন্তু এমন একটা সময়ে এমন একটা খবর দিয়ে এর চেয়ে বেশি লেখার সাধ্য আমার নেই।]
- নৃ
প্রিয় বন্ধু রতিকান্ত, খৎনার কাজটি কী করে হল, তার বিশদ বর্ণনা দিতে চাই না আর। এটুকুই বলতে পরি যে, আমার তেইশ বছর বয়েসে আমার জন্যে এর চাইতে অসম্মানজনক ঘটনা আজ অবধি ঘটেনি। এর মানসিক ও শারীরিক কষ্টের জের কাটাতে সপ্তাহ দুয়েক ঘরেই শুয়ে বসে কাটাতে হয়। দবির খুব দেখাশোনা করে আমার, গোলাপজান এসে রান্না করে দিয়ে যায়। এই বয়েসে খৎনার কথা শুনে মৌলবি সাহেব বেশ অবাক হয়েছিলেন। তবে দবির যে কারণ দর্শায়, সেটি শুনে আর ক
বিচারপতি নিজামুল হক এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. আহমেদ জিয়াউদ্দিনের কথোপকথন এবং মেইল হ্যাক হওয়াতে এটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের নিরাপত্তার প্রতি আরো মনোযোগী হতে হবে। যদিও বিচারপতির বক্তব্য এবং ইমেইল হ্যাক করার জন্য সম্ভবত খুব উঁচু মানের টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়নি। বরং তাদের কোনো একজনের কম্পিউটারে ফিজিক্যাল অ্যাকসেস ছিলো,এমন কেউই ঘটনাটা ঘটিয়েছে। কিন্তু ঘটনা যেভাবেই ঘটুক না কেন, সাবধান হওয়ার এখনই সময়। আমরা যারা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করি, খুব স্বাভাবিকভাবেই এর নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের খুব ভালো ধারণা নেই, এবং থাকলেও অনেকসময় তা মেনে চলি না। আমি নিজে কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশারদ না। মোটামুটি দীর্ঘদিন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা,আগ্রহ এবং কর্মসূত্রে কিছুটা জ্ঞান লাভ হয়েছে। তার সুবাদেই এই ব্লগটাতে আমি নিরাপত্তার কিছু সাধারণ ব্যাপার নিয়ে লিখার চেষ্টা করবো।
১৮১১ এর ২৭ মার্চ লন্ডনে টাইমস কাগজে বিজ্ঞাপন বেরোয় যে অবসরপ্রাপ্ত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর অফিসারদের আর ভয় নাই, এইবার তারা ঝাঁ চকচকে নূতন হিন্দুস্তানি কফি হাউসে “নিখুঁতভাবে তৈরী ভারতীয় খাবার” চেখে দেখতে পারবেন। চার্লস স্ট্রীট আর জর্জ স্ট্রীটের কোণায় এই কফি হাউস, পোর্টম্যান স্কয়ারের কাছের এই জায়গা ততদিনে অ্যাংলো ইন্ডিয়ানদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। রেস্টুরেন্টের ভেতর ভারতীয় নানাবিধ দৃশ্যাবলীর ছবি টানানো দেয়ালের পাশে বাঁশ বেতের চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে তারা ফেলে আসা ভারত উপমহাদেশের কথা ফেলে দীর্ঘশ্বাস ফেলত আর অর্ডার করত কারি। আলাদা ধূমপান কক্ষে তারা টান দিত হুক্কায়। চার্লস স্টুয়ার্ট বলে এক লোক ছিল, দুষ্টলোকে কইত তার নাকি ষোলখানা ভারতীয় বউ আর সে নাকি রোজ ভোরবেলা গঙ্গায় ঢিপ ঢিপ ডুব দিয়ে গোসল করত, সেই স্টুয়ার্ট সায়েব এই জায়গার নাম দিয়েছিলেন “হুক্কা ক্লাব”।
রেস্তোরাঁর ভারতীয় মালিক শেখ দীন মুহম্মদ তার কাস্টমারদের নিশ্চিত করতেন যে ব্যবহৃত সকল মশলা, তেল, লতাপাতা...তা সে কারির জন্যই হোক বা হুক্কার, সকলই সরাসরি ভারত হতে আমদানিকৃত এক নম্বুরি খাঁটি মাল।