Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

ছাগলকে ভালবাসুন, ছাগুদের বর্জন করুন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৭:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_8528


বিধাতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৬:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাকরীটা হয়ে গেলো শুভর। ঠিক সে মুহূর্তে খুব সম্ভবত পৃথিবীতে ওর চেয়ে বেশী দরকার আর কারওই ছিলনা চাকরীটার। পাঁচ বছরের কন্ট্রাক্ট। ঠিক এক সপ্তাহের মাঝে জয়েন করতে হবে। হ্যা, ওরা প্রচুর টাকা দিবে। তবে


সুনীল

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৬:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুদ্ধিটা একটু পক্ক হতেই মনের মাঝে এক ঝাক না হলেও গুটিকয় স্বপ্ন এসে ঘর বেঁধেছিল। সময় গড়াবার সঙ্গে সঙ্গে রঙ এবং ধরনও পালটাচ্ছিলো তাদের। স্বপ্নগুলোর ধাঁচ খানিকটা অন্যধারার। না, বাগান সমেত বাংলো বাড়ী, ঝকঝকে ফেরারী, নিতম্ব কিবা বক্ষ প্রধানা নারী; এমন সাধারন স্বপ্নে কখনই বিভোর ছিলাম না। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়র, মাস্টার এমনকি রোদ্দুর হতেও মন চায়নি কখনো।


উপনিবেশের পরে

দিগন্ত এর ছবি
লিখেছেন দিগন্ত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৬:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশ থেকে বাইরে কাটিয়ে দিলাম দীর্ঘ সাড়ে চার বছর। মাঝে দেশে গেছি বার-দুয়েক। দেশেও উন্নতি হচ্ছে, বড় বড় বিল্ডিং হচ্ছে, চাকরি হচ্ছে রাস্তাঘাট হচ্ছে - দিনে দিনে দিন-বদলের ছোঁয়া দেখা যায়। ধানক্ষেত জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে হাউসিং ডেভেলপমেন্ট জোনের জন্য। কিছু পরিবর্তন আমেরিকাতেও হচ্ছে। মন্দার পরবর্তী রাস্তাঘাট মেরামতের কাজ এখন কমে আসছে, যত মন্দা কাটছে ততই বোঝা যাচ্ছে মন্দার পরবর্তী রিকভারি হয়ত তত চাকরি আনবে না বাজারে। হাউসিং বাবল বার্স্ট করার পরে দাম আবার বাড়া শুরু হয়েছে বটে কিন্তু বাবলের সময়ের দামের কাছাকাছি পর্যায়ে যেতেও এখনও অন্তত বছর পাঁচেক বাকি। তাও তফাৎ চোখে পড়ে। প্রথম বিশ্ব আর তৃতীয় বিশ্ব নামগুলো ঠিক কে কিভাবে দিয়েছিল জানি না, দেশে গেলেই দুই বিশ্বের তফাতের কথা ভালভাবে বোঝা যায়। একটা বছর তিনেকের শিশু দুয়েক দিনেই হয়ত বুঝে যায় পার্থক্যটা।


গ্রো-এর গান

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৫:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা প্রচারাভিযান 'গ্রো'-এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের জন্যে আমরা 'ত্রিমুর্তি' মিলে একটা গান বেঁধেছি, যাকে আমরা বলছি গ্রো বাংলাদেশ থিম সং। আমরা ত্রিমুর্তি মানে ফিডব্যাকের দলনেতা, বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একজন সঙ্গীত পরিচালক ফোয়াদ নাসের বাবু; আমার বন্ধু, বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গিটারবাদক ও প্রতিভাবান সঙ্গীত পরিচালক রুবায়েত চৌধুরী; আর ত্রিমুর্তির সর্বশেষ জন এই আপনাদের রাতঃস্মরণীয়।


চলমান কুরুক্ষেত্র এবং নিরস্ত্র দাঁত

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৪:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পচে যাওয়ার জন্য মরে যাওয়া কোন প্রয়োজন নেই। পচে যাওয়ার জন্য কেবল জন্মানো প্রয়োজন। জন্মের পর থেকেই আপনি প্রতি মুহূর্তে পচে যাচ্ছেন। কীভাবে পচে যাচ্ছেন সেটি বোঝার আগে কীভাবে বেঁচে আছেন সেটি মোটাদাগে বুঝে নেয়া যেতে পারে। একটি কোষের বেঁচে থাকার বর্ণনা দিলেই একটি প্রাণির বেঁচে থাকার নিয়ম বুঝতে পারা যায়।

কোষ একটা আপাত স্বয়ংসম্পূর্ণ জৈবিক সত্ত্বা। অনেকগুলো প্রোিটন মিলে খানিকটা তেল জাতিয় পদার্থ আর শর্করার সঙ্গে একটা থলি বানিয়েছে। সেই থলির ভেতরে বেশিরভাগটাই পানির মধ্যে ডুবে আছে আরো এটাসেটা প্রোটিন, শর্করা, চর্বি, ছোট ছোট যৌগ এসব। আর আছে নানারকমের জটিল কলকব্জা। কলকব্জা তৈরি হয়েছে ওই প্রোটিন-চর্বি-শর্করা মিলিয়েই। এইসব কলকব্জা প্রতিমুহূর্তে ঘটঘট করে কাজ করছে। বেঁচে থাকতে তাদের বিরতি নেই, কেবল খাটনি আর খাটনি। তেল মশলায় চুবানো কলকব্জা ভর্তি প্রোটিন-শর্করার এই থলি হচ্ছে একটা কোষ।


October 31st

সাইজ ডাজ ম্যাটার

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩১/১০/২০১২ - ৭:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কদিন হল বাড়ি খুঁজে খুঁজে হয়রান হচ্ছি। কারণ আমার ডোরপোক বাড়িওয়ালা আমাকে একমাসের নোটিসে বাসা ছেড়ে দিতে বলেছে। শুনেই আমার যথারীতি মাথা আউলা। ঈদের তিনদিন বন্ধে মোটামুটি জনা পঞ্চাশ এজেন্টকে ফোন করে করে একবেডের বাসা পেলাম অবশেষে। তো এই শনিবারে বাড়িওয়ালা এসেছে আমার সাথে কথা বলতে, এমন হঠাত করে বাসা ছেড়ে দিতে বলায় সে বেজায় দুঃখিত সেটা জানাতে। এই কথায় সেই কথায় হুট করে জিজ্ঞেস করছে আম


মুদ্রণপ্রমাদ জীবন

বালক এর ছবি
লিখেছেন বালক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/১০/২০১২ - ১১:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুদ্রণপ্রমাদ জীবন পাণ্ডুলিপির স্বত্ত্ব গ্রহণ করছো সহাস্যে
ফড়িঙের জীবন, অমরত্ব ভেবে নেচে যাচ্ছো তা থৈ থৈ
তৈরি করে যাচ্ছো নতুন নতুন চিত্রলিপি!
আমি তার বুঝি না কিছুই
না বুঝেই হাওয়ার শরীরে নির্জনে চুমু ভাসিয়ে দেই!

হলুদ পাতার দল উড়ে গেছে কোন সে কালে
জীবন বিভ্রাটে কেটেছে কতো না শতাব্দী,
আজ যা দেখি সব ধূসর,
স্বপ্নের মিছিলে ক্লান্তির জলস্রোত
স্মৃতি দর্শনে হারিয়ে যায় গোধূলি পাঠ্য বিস্তার


গণিত বনাম স্মৃতি? মস্তিষ্কের সংঘাতময় কার্যপদ্ধতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/১০/২০১২ - ৭:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপনারা হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন চেকবইয়ের হিসাব-নিকাশ আর স্মৃতিচারণ দুটো একসাথে করা খুবই কঠিন। মস্তিষ্কের দুর্গম এবং দুর্বোধ্য একটি অঞ্চল থেকে পর্যাপ্ত সিগন্যাল সংগ্রহের পর এই সংঘাতের কারণ খুঁজে পেয়েছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের কয়েকজন গবেষক।


October 30th

আমি আর সুকুমার

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/১০/২০১২ - ১০:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


যে পেয়েছে শৈশবে সুকুমার রায়কে
তার মজা আজীবন, তাকে আর পায় কে!
লাল মলাটের বই মাঝে অই ম্যাঁও-টা
বেড়ালটা কতো প্রিয়! আমি তার ন্যাওটা!