এখানে কবিতাপ্রেমী অনেক মানুষ নিত্য আসেন যান, তাই খুব ভরসা করে এই অনুরোধ রাখছি।
নিম্নলিখিত পংক্তি গুলো কোন কবিতার আর কবি কে, সেগুলো নিশ্চিতভাবে জানার আমার খুব দরকার। নিশ্চিতভাবে, কারণ রেফারেন্সে দিতে হবে। কেউ যদি জানেন, অনুগ্রহ করে বলবেন প্লীজ। আগাম ধন্যবাদ।
মোগল বাদশাদের সবসময়ই ধারণা ছিল সফরের সময় পাত্রমিত্রসিপাইসান্ত্রী কাঁধে নিয়ে ঘুরলে বিপদেআপদে কাজে আসবে। সফরের মূলমন্ত্র ছিল গতি, থামা চলবে না। বলা হত এমনকি চমৎকার দিলখোশ নদীর পারের সূর্যাস্তের ভিউওলা স্থানেও এক রাতের বেশী দুরাত আরাম করে তাঁবু গেড়ে বসা যাবেনা অযথা। আওরঙ্গজেব বলেনঃ “সম্রাটের কখনোই আয়েসে গা ঢেলে আরামে মত্ত হওয়া যাবেনা। এভাবেই একের পর এক দুর্বল রাজ্য হার মেনেছে। সবসময় চলার উপর থাকতে হবে যথাসম্ভব। উত্তম রাজা বহমান পানির ধারার মতই, থেমে গেলে সর্বনাশ।”
আওরঙ্গজেব এই সর্বদা দৌড়ের উপর থাকার পলিসি খাটিয়ে নিজের বাপকেও কোণঠাসা করে এনেছিলেন, পিতা শাজাহান আগ্রা আর দিল্লীতেই ছিলেন গ্যাঁট হয়ে বসা।
সচলায়তন এবং নানা খবরের কাগজে নিজের টুকটাক অনুল্লেখযোগ্য ভ্রমণ নিতান্তই নির্লজ্জ আত্মপ্রচারের জন্য প্রকাশ শুরু করার পর থেকেই আজ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশী সংখ্যক পরামর্শ যে বিষয় নিয়ে লেখার জন্য পেয়েছি তা হচ্ছে ভ্রমণ শুরু করবেন কি করে তার উপরে আলোকপাত করতে। আর যে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি তা হচ্ছে- হৈ মিয়াঁ, এত এনার্জি, সময় আর টাকা আসে কোথা থেকে?
বড় অক্ষরে সেক্স সপ লেখাটা দেখেছি অনেকবার। আগ্রহ বা কৌতূহল যাই বলি না কেন সেটা আমার ছিল। কিন্তু কখনো যাওয়ার সুযোগ হয়ে উঠেনি। যখন সময় ছিল তখন পয়সা ছিল না। এই কাজে ব্যয় করার মত পয়সা এখনোও নাই, সময় তো নাইই। কিন্তু সোনিয়ার সাথে পরিচয়টা যদি কখনো হৃদয়কে উরুর ফাঁকে নামিয়ে আনে!
আইসিএসএফ: পাক্ষিক অনলাইন কর্মশালা সিরিজ!! (২য় পর্ব)
[স্কাইপ : ৩ নভেম্বর ২০১২, বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা থেকে]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
❖ এই পর্বের নির্ধারিত আলোচ্যসূচী:
---------------------------------------
☛ ট্রাইবুনালের সাক্ষী সংক্রান্ত বিষয়গুলো, যেমন:
-- ✔ সাক্ষীদের নিরাপত্তার বিধান
-- ✔ সাক্ষীদের মান
-- ✔ সাক্ষীদের ভয়ভীতি, লোভ এবং হয়রানীর ঘটনাসমূহ
আগের দুই পর্ব এখানেঃ
পর্ব ১ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46479
পর্ব ২ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46554
~ রাউন্ড ৩ – ‘অন্নপূর্ণার হেঁসেল’ ~
কিছু কথা আছে যা বাথরুমের আয়না আর ডায়েরি ছাড়া আর কাউকে বলা যায় না।
আয়নার মধ্যে লেগে থাকুক কথার পালক, ডায়েরির পাতায় দীর্ঘজীবি হোক কথাগুলো।
আমাদের অনেক কথা থাকে। কিছু কথা বলা হয়, কিছু কথা গান হয়, কিছু কথা কবিতা হয়
আর কিছু কিছু কথা দীর্ঘশ্বাস হয়ে মিশে যায় রাতের বাতাসে,
সে বাতাস গল্প বলে নদীর জলের কাছে, সে নদী মনু হতে পারে, হতে পারে ইছামতী।
স্কুলে থাকাকালীন খুব একটা বেশি আড্ডা হতোনা। তবে মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে ফলাফল বের হওয়ার আগ পর্যন্ত যে সময়টা ছিল এক্কেবারে ফাঁকা তখন ধুমিয়ে আড্ডা দেয়া হতো। পুরনো ঢাকায় এক বন্ধুর বাড়ির ছাদের উপরে উঁচু একচিলতে জায়গায় বসে চলতো সেই মহাড্ডা। সবে বিঁড়ি ধরেছি তখন, বিষয়বস্তুহীন সেই আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে ধুম্রশলাকা জ্বালিয়ে চরম ভাব নিতাম। কতো কি নিয়েই না চলতো কথোপকথন। মোড়ের পুরির দোকানে আলু কম কি বেশি, এই থেকে
নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে হামলা পরিকল্পনার জন্য এফবিআই দ্বারা প্ররোচিত হওয়ার পর গত ১৭ অক্টোবর গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশী নাগরিক রেজওয়ানুল আহসান নাফিসকে নিয়ে এদেশে আলোচনা-জল্পনা-কল্পনার অভাব নেই। বিভিন্ন মহল নিজস্ব অবস্থান অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টিকে অবলোকন ও পর্যালোচনা করার প্রচেষ্টায় তৎপর রয়েছেন। যারা নিজেদেরকে সেকুলার মুক্তমনা বলে প্রকাশ করতে সর্বদা আগ্রহশীল থাকেন ত
আছোঁয়া
---শাশ্বত স্বপন