[i]২০০৫ এর শেষ দিকে সন্ধানীর একটি অনুষ্ঠানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পারফর্ম করে সোলস। অনুষ্ঠানের শেষে আমি হোটেলে সোলসের দলনেতাদের সাথে প্রায় দুঘণ্টার সাংগীতিক আড্ডায় যোগ দিই। আমার সাথে ছিল আমার বন্ধু তাওহীদ। সন্ধানীর কর্মী হিসেবে ওই ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। আজ এখানে সেই আড্ডার একটা সারমর্ম প্রকাশ করছি। এখানে বক্তাদের বাচনভঙ্গি ও ভাষা হুবহু রাখা হয়েছে এবং এই মতামত একান্তই তাদের ব্যক্তিগত। [
ঢাবি’তে আমার একজন শিক্ষক বলেছিলেন মাইক্রোফাইনান্স হ্যাজ ইটস ঔন বিউটি। উন্নয়নকর্মী পেশায় একযুগ অতিক্রম করেছি, কিন্তু মাইক্রোফাইনান্সে কাজ করার ইচ্ছে ছিলোনা তাই সুযোগ হয়নি, আর ব্যাক্তিগতভাবে মাইক্রোফাইনান্সে মোটাদাগে বলার মতো কোনও বিউটি খুঁজে পাইনি। সুতরাং সেই পুরোনো দিনের সিনেমার গানটাই ভাঁজি- যার নয়নে যারে লাগে ভালো ..........।।
১.
ঘনিয়ে আসা ঝড়
ঘাটে গিয়ে বসি । ঘাট নেই । যা আছে পরিত্যক্ত জীবন । যেন কোন কালে ছিল শৈশব । ছিল ভরা পূর্ণিমা দেখা রাত বা জল ভেজা ঘোমটা বেলা । পাপ-পুণ্য ধোঁয়া বিস্তৃত সময় অনেক হয়েছে গত । প্রতিদিন দেখাদেখি নিয়মের ফাঁকে যখনই আড়াল পথ মাপা, তখনই আপন যত্নে মাকড়শা করে নিয়েছে বাসা- শেওলার কাল ।
৩
“পাঁচ ফুট আট ইঞ্চি”, কাঠের রুলার গুটাতে গুটাতে স্বস্তির সাথে বলেন মিঃ উইলসন, “তুমি আমার চেয়ে লম্বা, এটা সত্যিই উল্লেখযোগ্য।”
“সামান্য কিছু লম্বা।”
প্রথম অধ্যায়
সোরায়া মানুতচেরি। তার বাবার মুখে না শুনলে পুরো নামটা জানাই হতো না।
গ্রাম জুড়ে প্রস্তুতি চলে। অনেক কাজ। কবর খোঁড়া, পাথর সংগ্রহ করা, নিক্ষেপকারীদের অবস্থান ঠিক করে দেওয়া। গ্রামের মোল্লাও তৈরি হয়। অন্যদিকে আলি, সে তো অনেক আগে থেকেই প্রস্তুত।
জাহরা নিয়ে যাচ্ছে সোরায়াকে। রাস্তায় ছেলে-বুড়ো সব বয়সিদের হাতে পাথর। পাথরে পাথরে 'ঠকাঠক' শব্দ ।
বছর সাতেক আগে প্রথম যখন টেলিটকের সিম বাজারে ছাড়া হলো, আমার বন্ধু-বান্ধবরা অনেকেই প্রায় চব্বিশ থেকে ছত্রিশ ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে একটি সিম সংগ্রহ করেছিল। এমন না যে সেই সময় মোবাইল ফোন একটা দূর্লভ বস্তু ছিল, বা অন্য অপারেটরদের কল-রেট অনেক বেশি ছিল। তবে টেলিটকের একটা সংযোগ কেনার জন্য কেন এত ব্যাকুলতা? ফ্রি টিএন্ডটি ইনকামিং, অতিরিক্ত চার্জ না দিয়েই টিএন্ডটি আউটগোয়িং ইত্যাদি নানা কথা বলা যেতে পারে। কিন্তু আমার কাছে যেটি সবচেয়ে বড় কারন মনে হয়েছিল তা হচ্ছে "এটা আমাদের ফোন!" সম্পূর্ণ দেশি এবং সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নিজেদের ফোন! নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেম নিয়ে আমরা সহসাই প্রশ্ন তুলি। কিন্তু সেদিন লাইনে দাঁড়িয়ে আমার মনে হয়েছিল স্বার্থের পাশাপাশি দেশপ্রেমও একটা বড় কারন এই রাতভর অপেক্ষার!
১. কুড়িগ্রামে ছিলাম বেশ ক’দিন। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ করে কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় আকস্মিক বন্যা শুরু হয়। মাঝখানে কয়েকটা দিন বিরতি দিয়ে এ মাসের মাঝামাঝি আবার নতুন করে বন্যার প্রকোপ বাড়ে। যে কাজে গিয়েছিলাম সেটি বন্যা-পরবর্তী-পুনর্বাসন বা ত্রাণ-সম্পর্কিত কাজ না হলেও আমার কাজের সাথে বন্যার একটি সরাসরি সম্পর্ক আছে। ফলে বন্যাপ্রকোপ এলাকাগুলোতে প্রচুর ঘুরাঘুরি করতে হচ্ছে। এর আগে রাজশাহী ও চাঁপাই নবাবগঞ্জের চরে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। ওই এলাকাগুলোতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাজকর্ম কীভাবে চলে তা দেখতে গিয়েছিলাম একবার। ভোর ছয়টায় রওনা দিয়ে মাইলের পর মাইল হেঁটে যখন বিদ্যালয়ে পৌঁছতাম, অধিকাংশ দিনই গিয়ে দেখতাম বিদ্যালয়ের কাজকর্ম শেষ হয়ে গেছে। এভাবে দিনে ২৫ মাইলের বেশি হাঁটার অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু এখানকার অভিজ্ঞতা একেবারেই বিপরীত।
আগের পর্বেই কইছিলাম যে সমস্ত পক-পকান্তিস শ্যাষ। এখন কাজ হাতে কলমে। এই পর্বে আপনাদের সামনে নায়িকারে ঘষা-মাজা দেওনের পয়লা স্টেপটা দেখামু। আমাদের হাতে আছে ক্যাম্রা, কম্পুতে আছে কতগুলা সফটওয়্যার আর মাথায় আছে ক্যাম্নে কইরা আলাদা আলাদা এক্সপোজারে Image Bracketing কর্তে হপে। এখন আমাদের জানা লাগবে এইসব Bracketed Image গুলারে ক্যাম্নে কইরা HDR ইমেজে মার্জ করা লাগে আর Tone Mapping কইরা ক্যাম্নে এইগুলারে মানুষ বানান যায়।