Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

January 12th

আরেকটু অপেক্ষা করো প্রিয়াংকা- বঙ্গবন্ধু আসছেন।

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০১/২০১৭ - ৩:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১০ জানুয়ারি, ১৯৭২। প্রিয়ংকা গান্ধি অপেক্ষা করছে। তখনও তার নাম প্রিয়ংকা হয় নি। সে যে কে, তা তখনও কেউ জানে না। এমনকী তার মা সোনিয়া গান্ধিও। তিনি শুধু অস্তিত্বের মধ্যে টের পাচ্ছেন কেউ আছে। বড় হচ্ছে। আর এখন তার সময় হয়েছে।


January 11th

ঠিক দুক্কুর বেলা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১১/০১/২০১৭ - ২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার তখন দশ বছর বয়স। গ্রীষ্মকাল- স্কুল বন্ধ, বন্ধুরা সব যে যার দেশের বাড়ি। দুপুর বেলায় খা খা করে আমাদের পাড়া। আমি তিন নম্বর সাইজের একটা ফুটবল নিয়ে গলির ভেতর একা একা ঘুরে বেড়াই, লাথি মেরে পাঠিয়ে দেই গলির মাথায়, তারপর দৌড়ে গিয়ে আবার উল্টো লাথি। একা একা আর কত খেলা যায়!


January 8th

জীবনের বিছিন্নতাবোধ, হরিপূর্ণ ত্রিপুরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৮/০১/২০১৭ - ৪:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের প্রথম দিককার ঢাকা শহরের এক বৃষ্টিস্নাত সকাল ৷ আমি বসে আসি রাস্তার পাশের এক খুপড়ি চায়ের দোকানে ৷ কিন্তু চায়ের দোকানে চা ও সিগারেটের তেষ্টা মেটাবো এরকম উদেশ্যে আমার বসা নয় ৷ আসল কারণ হচ্ছে নিজেকে একটু ভদ্রস্থ করার চেষ্টা ৷ দোকান হতে টিস্যু পেপার কিনে তা একটু পানিতে ভিজিয়ে তাই আমার কাদা মাখা জুতা জোড়া পরিষ্কার করার কাজে লেগে গেলাম ৷ টিস্যু প্যাকেটটা প্রায় শেষ হয়ে আসছে তবু


ভিয়েনার ক্যাফে সেন্ট্রাল

জীবনযুদ্ধ এর ছবি
লিখেছেন জীবনযুদ্ধ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৭/০১/২০১৭ - ৮:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
জানুয়ারি, ১৯১৩ সাল


January 6th

পাঠ্যপুস্তকের খৎনা

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: শুক্র, ০৬/০১/২০১৭ - ৮:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভুসুকপাদের লজ্জা
চর্যাপদের কবি ভুসুকপাদ। এখনো যেমন কেউ কবিতা-টবিতা তেমন একটা কিনে পড়ে না, বারোশো বছর আগেও কেউ কিনে পড়তো না। পেটের দায়ে তাই ভুসুকপাদকে পাড়ি দিতে হয় দূর-দূরান্তে, পিছনে রেখে যেতে হয় বউকে। ফিরে এসে ভুসুকপাদ দেখতে পান তাঁর বউ আর তাঁর নেই, অবস্থাসম্পন্ন কোন চণ্ডালের হাত ধরে সে চলে গেছে। অনেক লজ্জা আর খেদ নিয়ে ভুসুক লিখেন,

আজি ভুসুক বঙ্গালী ভইলি
নিঅ ঘরিণী চণ্ডালে লেলি


ইচ্ছেঘুড়ি (পর্ব-৫)

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৬/০১/২০১৭ - ৫:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাঁচ

রন্টু ভাইকে অনি যত দেখে তত ভালো লাগে। রন্টু ভাইয়ের গিটারটা আরো বেশি ভালো লাগে। অনির ভালোলাগা আর আগ্রহের দৃষ্টি পরিমাপ করে রন্টু অনিকে ডাক দেয়,
-অতো দূরে বসেছিস কেন? কাছে আয়। ধরবি গিটার? তোকে তো বলেছি ধীরে ধীরে সব শিখিয়ে দিবো। সপ্তাহে একদিন সময় ম্যানেজ করে চলে আসলেই হবে।


একটা মূর্তির গল্প

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১৭ - ৭:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মর্মর পাথরের মূর্তিটা অনেকদিন ছিল আমাদের শহরে। খুব বড়সড় কোন ভাস্কর্য নয়, একটা আবক্ষ মূর্তি। পথের ধারের এই মূর্তিটা রাজশাহী শহরে আসা যে কারো চোখে পড়েই যেত, কেননা এটা রাখা ছিল একেবারে রাজশাহীর হৃৎকেন্দ্র অর্থাৎ সাহেববাজারের ঠিক মোড়ের উপর।রাজশাহী শহরের নানা ভাঙ্গা গড়া, নানা পরিবর্তনের মধ্যে মূর্তিটা অনেক সময়ই বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু সব সময়ই মূর্তিটা ছিল সোনাদীঘির মোড়ের উপরেই। আমা


January 5th

ত্রিবেণীসঙ্গম--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১৭ - ১০:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার একটা ২০০৯ সালের ল্যাপ্টপ আছে। এটাতেই আমি আমার যাবতীয় সাঙ্গীতিক দুষ্কর্ম গুলো করে থাকি। ইন্টেলের প্রথম জেনারেশানের i7 প্রসেসর। কুলিং সিস্টেম অপর্যাপ্ত। ল্যাপ্টপ চালু করার অল্প কিছুখনের মাঝেই বিশাল শোঁ শোঁ আওয়াজ করে ফ্যান চালু হয়। এই ফ্যান আবার আমাদের দেশের নাপিতের মত---নাইন্টি পার্সেন্ট কাঁচির বাদ্য আর টেন পার্সেন্ট চুল কাটা। ফলে যেকোন প্রসেসর ইন্টেন্সিভ কাজ--যেমন মিউজিক করা, ছবি এডিট করা--করত


January 3rd

সবুজ পাতায় দিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১৭ - ৫:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এক Naysayer (কিংবা বাংলায় ন্যায় সেয়ার!) বান্ধবী আছেন। তিনি কিছুতেই এই হ্যাপি নিউ ইয়ারের উদযাপনের কারণ বুঝতে পারেন না।

"আরে তারা কি বুঝতে পারে না তাদের জীবন থেকে একটা বছর চলে যাচ্ছে, এইটা গাধা উদযাপন করার কি আছে! দরকার হলে কান্নাকাটি কর!"

(যদিও তার জন্মদিনের বেলায় এই যুক্তি খাটে না দেখা গেছে। বরং জন্মদিনে শুভেচ্ছা কম হলে গভীর মন খারাপের আভাস পাওয়া যায়!)


January 1st

নক্ষত্রের সন্তান রুবিন

বাহাউদ্দীন এর ছবি
লিখেছেন বাহাউদ্দীন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩১/১২/২০১৬ - ৭:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশ বড় খোলা একটা জানালা, উত্তরমুখী। প্রতিরাতে এই জানালা ধরে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে মেয়েটি। বয়স আর কত, এই শ্রাবণেই দশ পুরো হল। কিন্তু রোজকার আগন্তুক নক্ষত্রগুলোকে দেখে দেখে তার মনে হয়- কতযুগ ধরেই না এ নক্ষত্রগুলোকে বুঝি সে চেনে! কি রহস্যময় আর গভীর এদের সাথে তার বহু শতাব্দীর পরিচয় !

মেয়টির নাম ভেরা রুবিন, জন্মেছিলো জুলাই ২৩, ১৯২৮ সালে পেন্সিল্ভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়াতে। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই দূর আকাশের নক্ষত্র-বন্ধুদেরকে আরেকটু কাছে, আরেকটু আপন করে পাবার জন্য একটা টেলিস্কোপ বানিয়ে বসে সে। বাবা একাজে সাহায্য করলেও ছোট্ট রুবিনের মহাকাশের প্রতি আগ্রহের বিষয়টা শুরুতে অনেকেই ভালোভাবে নেয়নি। হাইস্কুল পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক থেকে শুরু করে কলেজের এডমিশন অফিসার, সবাই রুবিনকে বলেছিলো পড়াশোনার জন্য জ্যোতির্বিজ্ঞানের বদলে আরেকটু 'ভালো' আর 'প্রচলিত' কোন বিষয় বেছে নিতে। কিন্তু যে মানুষ ততদিনে অসীম মহাশূণ্যের গোপন রত্নভান্ডার আর তার বিপুল ঐশ্বর্যের হাতছানিটুকুকে দেখে ফেলেছে, তাকে কি আর মাটির পৃথিবীর ক্ষুদ্রতা দিয়ে আটকে রাখা সম্ভব?

রুবিনকেও আটকানো যায় নি!