প্রথমে ফেসবুকে, পরে ঢাকা ট্রিবিউন মারফৎ জানা গেল ইশ্টিশন ব্লগ নাকি দেখা যাচ্ছে না বাংলাদেশ থেকে। মজার বিষয় হল পত্রপত্রিকা কিংবা ব্লগের পাতায় এইটা নিয়ে তেমন একটা টু শব্দ নাই।
বীর জনতা চেচামেচি ছাড়া ভাত খেয়ে ঘুমাতে যেতে পারে সেইটা দেখতেও বেশ লাগছে! একটা ডাইক্লোফেনাক খেয়ে আমিও ঘুমাতে যাই।
http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2016/09/26/istishon-blog-blocked-bangladesh-users/
বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের জগতে ধ্রুবতারার মত আবির্ভাব হয়েছিল সালমান শাহের। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহানের 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' ছবিতে মৌসুমির বিপরীতে অভিষেক করার পর থেকেই একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করে নব্বই দশকের শীর্ষস্থানীয় নায়ক, ফ্যাশন আইকন এবং হার্টথ্রব হিসেবে দর্শকের মনে জায়গা করে নেন তিনি। ১৯৯৬ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর মাত্র পঁচিশ বছরে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করা সালমান শাহ তিন বছরের ক্যারিয়ারে
পেনাং যেতে লেগেছিল পৌনে পাঁচ ঘন্টা। ফিরবার সময় ঘন্টা পাচেক চেষ্টা করে অর্ধেক রাস্তাও এগুনো গেল না। ছয় লেনের মহাসড়কে সুদীর্ঘ যানযট। গাড়ির গতি মন্থরতর হতে হতে এক পর্যায়ে থেমেই গেল। ফোন থেকে মুখ তুলে হঠাৎ মাশীদ বললো, আনিস ভাই স্ট্যাটাস দিয়েছেন। দেখেছো? ক্যানসার..
[justify]গ্রাম বাংলার হাট বাজারের টং ঘর থেকে শুরু করে ইট পাথরের খাঁচায় ঢাকা পড়া মহানগরীর আনাচে কানাচের মুদি দোকান- সর্বত্রই একটি পচনশীল ফল সম্মুখে ধাবমান জনসমুদ্রের দিকে নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে অপেক্ষায় থাকে সম্ভাব্য কোন ক্ষুধার্ত পথিকের। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে অনেকেই হয়তো এসে দোকানিকে বাড়তি ব্যস্ততায় না ফেলে নিজের প্রয়োজন মতো সংখ্যায় সেই ফ
২৮ শে মে,২০১৬, কার্গিল, রাত ন’টা
তারিখটা দেখার জন্য মোবাইলের পর্দার দিকে চোখ রাখতে হল। অবশ্য এমনটাই তো হওয়ার কথা। স্বপ্নের ভ্রমণে কে আর খামখা তারিখ নিয়ে মাথা ঘামাতে যায়। এমনিতে কাজের দিনগুলোতে প্রাত্যহিকটার সওয়ারী হয়ে আসে একের পর এক তারিখ। সপ্তাহ। মাস। বছর। সাধারণত একটি তারিখ আরেকটির নির্মম পুনরাবৃত্তি হয় বেশীরভাগ সময়। শুধু হেডলাইনগুলো পালটে যায় নিজের মত করে।
আমাদের মায়ের মাঝে কোনো রহস্য ছিল না। মা ছিলেন সাদামাটা চেহারার বৈচিত্র্যহীন একজন মানুষ। মায়ের পরনে বরাবরই আটপৌড়ে পোশাক। ঘরে বা বাইরে বেরোলেও মায়ের পরনে মাড়হীন জংলি ফুলের নরম শাড়ি থাকতো। সাথে থাকতো কালো রঙের কুঁচি দেয়া বোরকা। সুতি শাড়ির বদলে কখনো জর্জেট বা সিল্ক নতুবা শাড়ির বদলে কামিজ বা ম্যাক্সি পরাও দেখিনি মাকে। মায়ের তোলা শাড়িগুলো আলমারি থেকে বের হতো কদাচিত। কোথায়ই বা যাবে মা?
সর্বপ্রথমে মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে আমার এই নিদিষ্ট বিষয়ে কেন আগ্রহ তার ভূমিকা পাঠকের সুবিধার জন্য দেওয়া দরকার বলে মনে করছি ৷ হুমায়ুন আজাদের 'পার্বত্য চট্টগ্রাম:সবুজ পাহাড়ের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হিংসার ঝর্ণাধারা' নামক ছোট্ট বইটি সম্ভবত অবশ্যপাঠ্য ও প্রিয় বই বিশেষত তাদের কাছে-যারা ব্লগ, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন- অফলাইন মাধ্যমে হিল ট্র্যাকসের পাহাড়ী/আদিবাসীদের (সরকার ও অনেক বাংগালীর মতে উপজাতি/ক্ষুদ্র ন
উপনিবেশের মানুষ হিসেবে আমরা জগদ্দর্শনের জন্যে প্রকাণ্ড কিছু চশমা না চাইতেই পেয়েছি, স্বশাসনের ঝাপটা চশমাগুলো আমাদের চোখ থেকে সরাতে পারে নি। সব ক্ষেত্রে সে চশমা খোলার প্রয়োজনও হয়তো পড়ে নি। মোগলাই-বৃটিশ-পাকি চশমার ভেতর দিয়ে পৃথিবীটা দেখতে গিয়ে আমাদের দেখার চোখও এখন এমন যে খালি চোখে দেখতে গেলে হোঁচট খেতে হয়। ভাষাও এমনই একটা চশমা।