ুনারীর চোখে বিশ্ব দেখুনচ্ কোনো এক নারী দিবসের শ্লোগান ছিলো। বিষয়টা আমাকে খানিকক্ষণ ভাবিয়েছিলো, নারীর চোখের বিø
নির্দলীয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্যই অপেক্ষাা করছিল জাতি। ক্ষমতাসীন দলগুলো নির্বাচনে অনৈতিক প্রভাব খাটায় বলেই সংবিধানে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণার অনত্দর্ভুক্তি। কিন্তু 14 দল যখন রাজপথে বিজয়ের গান গাচ্ছে তখন দলীয় রাষ্ট্রপতি একই সাথে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধানও হয়ে গেলেন। সংবিধানের ধারাগুলো সম্পর্কে দলগুলো ও তাদের আইনজীবিরা নিজস্ব ব্যাখ্যা দিলেন, দিচ্ছেন। তবু রাষ্ট্রপতির এই হঠাৎ অবস্থান বদলকে শুভ লক্ষণ মনে করছেন না অনেকে। তবে এরকমই নাকি হওয়ার ক
নির্দলীয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্যই অপেক্ষাা করছিল জাতি। ক্ষমতাসীন দলগুলো নির্বাচনে অনৈতিক প্রভাব খাটায় বলেই সংবিধানে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণার অনত্দর্ভুক্তি। কিন্তু 14 দল যখন রাজপথে বিজয়ের গান গাচ্ছে তখন দলীয় রাষ্ট্রপতি একই সাথে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধানও হয়ে গেলেন। সংবিধানের ধারাগুলো সম্পর্কে দলগুলো ও তাদের আইনজীবিরা নিজস্ব ব্যাখ্যা দিলেন, দিচ্ছেন। তবু রাষ্ট্রপতির এই হঠাৎ অবস্থান বদলকে শুভ লক্ষণ মনে করছেন না অনেকে। তবে এরকমই নাকি হওয়ার ক
তিনি মনের কষ্ট কাহাকেও বলিতে না পারিয়া গুম হইয়া বসিয়া রহিলেন। ভাবিতে লাগিলেন, ছাগুরামের মতো ত্রিভূজ হইতে পারিলেই ভালো ছিলো। লোকে গালাগালি করিলেও কোন বড় কাজ দিয়া বাটে ফেলিতে সাহস করিতো না। তাছাড়া আজ তাহার হাতে তিনটি দন্ড ধারণের দায়িত্ব আসিয়া চাপিয়াছে। এতদিন বহুকষ্টে তিনি ঈশ্বরপ্রদত্ত দুটি হাতে দুটি দন্ড নিয়া চলাচল করিয়াছেন, সেই পরিশ্রমে একবার তাহার হৃৎপিন্ড উষ্টা খাইয়া মরিতে চলিতেছিলো, নাকবোঁচা চীনা ডাক্তার ওষুধ ঠুকিয়া যমকে খেদাইয়াছে। এখন আবার তিন লম্বর দন্ডটি ধরাই দিলো মান্নু সদাগর। ত্রিভূজ না হইয়া গতি নাই। লোকজনকে উপদেশ তিনি বহুই বিলাইয়াছেন, কিন্তু উপদেশ বিলানোকে জীবিকা করেন নাই। উপদেশ মাগনা বিলাইতেই মজা। আগে ভগিনেয় ভ্রাতুষ্পুত্রদের ফুটবল
সতীনাথ ভাদুড়ীর ঢোঁড়াই চরিত মানসের কোন খন্ডের সাথে এই কাহিনীর কোন মিল নাই। কাজেই খোঁচ ধরিয়া সময় বরবাদ করিবেন না। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য লিখিত কিঞ্চিৎ অশালীন পোস্ট, শিশুরা দূরে গিয়া খেলো। ভোদাই আমার দীর্ঘকালের বন্ধু। শৈশবে একবার কাঁটালবৃক্ষ হইতে পড়িয়া গিয়া মস্তকে চোট পাইয়াছিলো। ঐ ঘটনার পর হইতে ভোদাই কিছু বিষয়ে কাঁচা রহিয়া গিয়াছে। মাঝে মাঝে আমার নিকটে আসে পাকিবার দুরাশায়। আমি কার্বাইড নহি, তবু তাহাকে পাকাইবার চেষ্টা করি যথাসাধ্য। কিয়ৎকাল পাকিয়া থাকিবার পর আবারও সে যেমন ছিলো তেমন হইয়া পড়ে। তবু আমি চেষ্টার ত্রুটি করি না। হাজার হউক সে আমার মিত্র।গতকাল ভোদাই আসিয়া শুধাইলো, "আচ্ছা মুখা, কেয়ারটেকার সরকার কী?"আমি তাহাকে বিশদ বুঝাই।ভোদাই বুঝ
মহামান্য রাষ্ট্রপতি এখন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত পছন্দের কোনো প্রার্থী না পাওয়ায় রাষ্ট্রপতি নিজেই দায়িত্ব নিয়েছেন কাঁধে। কিন্তু আরো যেসব উপদেষ্টা নিয়োগ করতে হবে তাদের বিষয়ে বিবদমান দলগুলোর ঐকমত্য কিভাবে নিশ্চিত করা হবে? 10ব্জন উপদেষ্টার বিষয়ে যদি বিবদমান দলগুলো একমত হতে পারে তবে একজন প্রধান উপদেষ্টার বিষয়ে তারা একমত হয় না কি করে?উপদেষ্টার কাজ উপদেশ দেয়া। কিন্তু...রাষ্ট্রপতি নিজেই যদি প্রধান উপদেষ্টা হন, তবে প্রধা
মহামান্য রাষ্ট্রপতি এখন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত পছন্দের কোনো প্রার্থী না পাওয়ায় রাষ্ট্রপতি নিজেই দায়িত্ব নিয়েছেন কাঁধে। কিন্তু আরো যেসব উপদেষ্টা নিয়োগ করতে হবে তাদের বিষয়ে বিবদমান দলগুলোর ঐকমত্য কিভাবে নিশ্চিত করা হবে? 10ব্জন উপদেষ্টার বিষয়ে যদি বিবদমান দলগুলো একমত হতে পারে তবে একজন প্রধান উপদেষ্টার বিষয়ে তারা একমত হয় না কি করে?উপদেষ্টার কাজ উপদেশ দেয়া। কিন্তু...রাষ্ট্রপতি নিজেই যদি প্রধান উপদেষ্টা হন, তবে প্রধা
ছবি অনেক কথা বলে। ছবি অনেক শক্তিশালী। একটি যুৎসই ছবি মানুষকে অনেক বেশি নাড়া দিতে পারে। অনেক বেশি কার্যকর। তাই ছবি তোলার জন্য ফটো-জার্নালিস্টরা ধোলাই খায় প্রায়শ:। তাদের ক্যামেরা ভেঙে দেয়া হয়। তাদের লেনস ঢেকে ফেলা হয়। সিজনড অপরাধীরা নিজেদের অত্যাচারের কোনো প্রমাণ-চিহ্ন রাখতে চায় না। ক্যামেরাকে তাদের বড় ভয়। তাদের কর্মযজ্ঞে ক্যামেরার প্রবেশ নিষিদ্ধ। তাদের নিজেদের মুখও তাকে কালো কাপড়ে মোড়া। জেএমবি ইসলামের নামে বোমাবাজি করে যেসব প্রাণ নিয়েছে তার ছবি আ
ছবি অনেক কথা বলে। ছবি অনেক শক্তিশালী। একটি যুৎসই ছবি মানুষকে অনেক বেশি নাড়া দিতে পারে। অনেক বেশি কার্যকর। তাই ছবি তোলার জন্য ফটো-জার্নালিস্টরা ধোলাই খায় প্রায়শ:। তাদের ক্যামেরা ভেঙে দেয়া হয়। তাদের লেনস ঢেকে ফেলা হয়। সিজনড অপরাধীরা নিজেদের অত্যাচারের কোনো প্রমাণ-চিহ্ন রাখতে চায় না। ক্যামেরাকে তাদের বড় ভয়। তাদের কর্মযজ্ঞে ক্যামেরার প্রবেশ নিষিদ্ধ। তাদের নিজেদের মুখও তাকে কালো কাপড়ে মোড়া। জেএমবি ইসলামের নামে বোমাবাজি করে যেসব প্রাণ নিয়েছে তার ছবি আ
ছোট গদিতে বসলে তো আর বড় স্বৈরাচার হয় না, গদি যত বড় হয় মানুষ হয় তত বড় স্বৈরাচার। অবস্থান যখন বদলায় তখন চরিত্রও বদলায়। রাসত্দার বিপস্নবী প্রাসাদে যেয়ে হয়ে যায় স্বৈরাচার। নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনের সম্পাদক ব্রডশিটের সম্পাদক হলে কাছাকাছি রকমেরই পরিবর্তন ঘটে নিশ্চয়ই। নতুবা জনে জনে লাল গোলাপ দেয়া শফিক রেহমান কেন হায় হায় শফিকের আদল নেবেন? পাঁচ বছর আগেও দেশজুড়ে শফিক রেহমানের সম্পর্কে চালু ছিল স্বৈরাচার কতর্ৃক নিগৃহীত হওয়ার গল্প। স্বৈরাচারের পেয়াদারা তাকে জ