কেউ কি জানেন সুপ্রিম কোর্ট কেন প্রেসিডেন্টের বিষয়ে দায়ের করা মামলায় রুলিং স্থগিত করলো? আসলে কি ঘটেছে?ঢাকায় যারা আছেন এবং যাদের সাংবাদিক বনধু-বান্ধব আছে তারা যদি বিস্তারিত একটু জানাতেন, খুশি হতাম। মামলাতে সংবিধান লঙ্ঘনের বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টের মতামত পাওয়া যেত। কিন্তু কতদিনের জন্য স্থগিত করা হলো মামলাটি। কেনইবা স্থগিত করা হলো? যাদের বেঞ্চে মামলা চলছিলো সেইসব বিচারকদের মন্তব্য কি জানা গেছে?এটর্নি জেনারেলের মন্তব্যই বা কী?
কেউ কি জানেন সুপ্রিম কোর্ট কেন প্রেসিডেন্টের বিষয়ে দায়ের করা মামলায় রুলিং স্থগিত করলো? আসলে কি ঘটেছে?ঢাকায় যারা আছেন এবং যাদের সাংবাদিক বনধু-বান্ধব আছে তারা যদি বিস্তারিত একটু জানাতেন, খুশি হতাম। মামলাতে সংবিধান লঙ্ঘনের বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টের মতামত পাওয়া যেত। কিন্তু কতদিনের জন্য স্থগিত করা হলো মামলাটি। কেনইবা স্থগিত করা হলো? যাদের বেঞ্চে মামলা চলছিলো সেইসব বিচারকদের মন্তব্য কি জানা গেছে?এটর্নি জেনারেলের মন্তব্যই বা কী?
ইউনুসের নেতৃত্বে জাতীয় সরকার গঠনের গুজব শোনা যাচ্ছিল গত একবছর ধরে। ইউনুসের নোবেল পদক প্রাপ্তির মধ্যে সবাই সেই সম্ভাবনার রাজনৈতিক ছায়াই দেখতে পেয়েছিলেন। পরে তিনি অস্বীকার করেন যে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হতে চান না। অবশ্য প্রধান রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্দলীয় ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান বানানোর বিধানটি ব্যবহার না করেই রাষ্ট্রপতি তসপ্র'র পদটি অধিগ্রহণ করে ফেলেন। সুতরাং ইউনুসের একটি জাতীয় সরকার প্রধান হওয়ার সুযোগ আদৌও তৈরি
ইউনুসের নেতৃত্বে জাতীয় সরকার গঠনের গুজব শোনা যাচ্ছিল গত একবছর ধরে। ইউনুসের নোবেল পদক প্রাপ্তির মধ্যে সবাই সেই সম্ভাবনার রাজনৈতিক ছায়াই দেখতে পেয়েছিলেন। পরে তিনি অস্বীকার করেন যে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হতে চান না। অবশ্য প্রধান রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্দলীয় ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান বানানোর বিধানটি ব্যবহার না করেই রাষ্ট্রপতি তসপ্র'র পদটি অধিগ্রহণ করে ফেলেন। সুতরাং ইউনুসের একটি জাতীয় সরকার প্রধান হওয়ার সুযোগ আদৌও তৈরি
এক.লা শ্যাপেল স্টেশনের বাইরে কনকনে ঠান্ডায় শিশু পুত্রকে বুকে জড়িয়ে তুই অপেক্ষায় দাড়িয়ে ছিলি ঘন্টা দুয়েক।রওনা দিয়েছিলি খুউব ভোরে,সেই কোন এক লিওন শহর থেকে।(আর আমি বেকুবটা জানতাম যে ফ্রান্স মানেই প্যারিস শহর,এর বাইরে আস্ত একটা দেশ আছে সেটা কি আর জানা ছিল!)হু হু ঠান্ডা বাতাসের তোড় ঠেলে যখন এগিয়ে এলি, বুঝিনি মাঝখানে কেটে গেছে দ--শ টি বছর। যে নগর ছেড়ে আসি আগের দিন,সেটা যে অনেকখানি বদলে যায় পরদিন ভোরে; তা কি আর জানা নেই আমার,বেশ জানি তবু মেনে নিতে পারি
একটু একটু করে খবরটা ছড়ালো। প্রথমে একজন দুইজন জানলো - তারপর আশেপাশের কয়েক গ্রাম। খবরের চমকে যতটা না শংকা ছিল তারচেয়ে বেশী ছিল গোপনীয়তার চেষ্টা। কেউ কেউ না বুঝে এড়িয়ে গেলেও মোটামুটি সবাই জানলো মুন্সী বাড়ীর বড় ছেলে মাসুদ মুন্সীর খারাপ অসুখ হয়েছে। এই খারাপ অসুখটা ঐ তল্লাটের কারো কোন দিন হয়নি। একবার যখন হলো - তখন ভয়টা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায় না, তাই আগেরদিনের মুরুবি্বদের কথামতো অসুখটার নাম মুখে নেয়া থেকেও বিরত থাকলো কেউ কেউ। তবে সবাই দু:খ পেলো এমন পরি
তাঁদের একজন সত্যগোপন করেছিলেন
অপরজন মিথ্যে বলেছিলেন ;
আদতে এ না ছিলো বন্দীশালা কোন,
না ছিলো কাব্য ময় সুরেলা বাসর ।
দুজনই আসলে দলে টানতে চেয়েছিলেন ।
বোকা হাসান, সত্যটা জানলে শেকল পড়ার পর!
29 নভেম্বর ।
প্রথম প্রহর ।
এই পৃথিবী গুনাহয় ডুবে আছে। আল্লাহর আইন নাই। ধর্মের শক্তি নাই। জাহেলিয়াত চলছে এখানে। তার চেয়ে তার নামে শহীদ হয়ে বেহেশতে যাওয়া ভালো। এই দুই দিনের দুনিয়ায় কয়েকটা দিন ভালো থাকার চেয়ে চিরকালের আরাম-আয়েশ হচ্ছে বড়। তারা, মানে ছবির এরা, সে পথেই পা বাড়ালেন। ইবাদত-বন্দেগির উর্ধেব চলে যাচ্ছেন তারা। তারা কি ডাইরেক্ট বেহেশতে যাবেন?নাকি কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে?কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হলে তো খারাপ কথা। তাহলে কেয়ামত যত তাড়াতাড়ি হয় তত ভালো। হুজুররা ক
প্রথমে সহজ জিনিস, সরল জীব বানিয়ে তারপর ঈশ্বরের জটিল প্রাণী বানানোর কথা। হাত পাকানোর একটা বিষয় থাকে। কিন্তু আচানক কারণে অ্যামিবার মত সরল প্রাণী বানানোর কাহিনী কোনো ধর্মগ্রন্থেই পাওয়া যায় না। (অবশ্য বিজ্ঞানীরা তখনও অ্যামিবা দেখার মত মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কার করেননি বলে ঈশ্বর অ্যামিবা দেখতে পাচ্ছিলেন না। বানানোর প্রশ্ন তো ওঠেই না।)। আরবের ঈশ্বরের সৃষ্ট আদম তাই ধর্মগ্রন্থ মেনে ডাইনোসরের সাথে হাঁটাহাঁটি করে পৃথিবীতে। যদিও ফসিলের হিসাব অনুযায়ী তাদের দেখা
শুরু হয়েছিলো স হব্লগার তীরন্দাজের
ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা অমানবিক,ধর্মনিরপেক্ষতা ই সঠিক পথ
এই পোষ্ট দিয়ে ।
উক্ত পোষ্টে আমি সুনির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলাম-- ধর্মরাষ্ট্রের প্রচারকদের প্রতি । 'ভোরের সুর্যদয়' নামের একজন ব্লগার প্রশ্নগুলোর উত্তর দেন তার নিজের মতো করে ।
পরে আরো ক'জন সম্মানিত ব্লগারের পরামর্শ অনুযায়ী ঐ প্রশ্নগুলোকে হাইলাইট করে (