লন্ডনে অনেকগুলো বাংলা চ্যানেল দেখা যায়। কিন্তু বাসায় ক্যাবল লাইন নিলে ইংরেজি কোন চ্যানেলই আর দেখা হবে না এ যুক্তিতে আমি ক্যাবল কানেকশন নেইনি। টেরেস্টেরিয়াল যে পাঁচটা টিভি চ্যানেল আছে তাদের অনুষ্ঠানই দেখি আমি। যে দেশে থাকলাম সে দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস জানার আগ্রহেই মূলত: এটি করি। দেশ সম্পর্কে তো জানিই। অনেকে আমার এ ধরনের চাওয়াকে খারাপ চোখেই দেখেন। ভাবেন দেশপ্রেমের অভাব। এবার দেশের সংকটময় মুহুর্তেবাংলাদেশের সংবাদ জানার জন্য খুবই উদগ্রীব হয়ে উঠলাম।
লন্ডনে অনেকগুলো বাংলা চ্যানেল দেখা যায়। কিন্তু বাসায় ক্যাবল লাইন নিলে ইংরেজি কোন চ্যানেলই আর দেখা হবে না এ যুক্তিতে আমি ক্যাবল কানেকশন নেইনি। টেরেস্টেরিয়াল যে পাঁচটা টিভি চ্যানেল আছে তাদের অনুষ্ঠানই দেখি আমি। যে দেশে থাকলাম সে দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস জানার আগ্রহেই মূলত: এটি করি। দেশ সম্পর্কে তো জানিই। অনেকে আমার এ ধরনের চাওয়াকে খারাপ চোখেই দেখেন। ভাবেন দেশপ্রেমের অভাব। এবার দেশের সংকটময় মুহুর্তেবাংলাদেশের সংবাদ জানার জন্য খুবই উদগ্রীব হয়ে উঠলাম।
স্পিলবার্গের ' দ্যা টার্মিনাল' সবচেয়ে পছন্দের মুভিগুলোর একটি ।
সদ্য স্বাধীন মধ্য এশিয়ার এক ছোট দেশের নাগরিক ভিক্টর নভস্কি । স হজ সরল, ভাঙাচোরা ইংরেজী জানা মানুষটা এসেছে জন.এফ.কেনেডী এয়ারপোর্টে, উদ্দেশ্য নিউইয়র্ক সিটি । কিন্তু এর ভেতরই তার দেশে ঘটে গেছে সামরিক কু্য, চলছে হত্যা- ধ্বংস, জারী হয়েছে জাতি সংঘের নিষেধাজ্ঞা, বাতিল হয়ে গেছে পাসপোর্ট।
ফলে ভিক্টর নভস্কি 'এ ম্যান ফ্রম নো হোয়ার' । আটকে পড়ে থাকে দিনের পর দিন এয়ারপোর্টের ইন্টারন্যাশনাল
নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে সংগ্রামী মধ্যবিত্ত মূল্যবোধ ও নব্য ধনীক শ্রেণীর পারষ্পরিক ব্যবধান-বৈষম্যের মাঝে মুকিতের বসবাস। মাস্টার্সে থার্ডক্লাস পেয়েও বিচলিত নয় সে; বরং বাইশ বছরের শীর্ণ শরীর আর প্রত্যয় নিয়ে প্রচলিত সিস্টেমকে পালটে দেয়ার স্বপ্ন দেখে অবিরাম। আমাদের চিরচেনা শহরের পরিচিত মানুষগুলোর মুখোশ টুপটাপ খসে পড়ে মুকিতের ধারালো ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে। বড়লোক বন্ধু শুভর ফোর রানার হুইলে চাপা পড়ে এক কবির মৃতু্য মুকিতের ভাবনাগুলো ওলট-পালট করে দেয়। মু