কদিন আগে একজনের একটা পোষ্ট পড়ে আশ্চর্য হলাম, মানুষের চেতনার অভাব কিংবা মানুষের কুশিক্ষা কিভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করে রাখে তার একটা নিদর্শনও দেখতে পেলাম। সেই পোষ্টের বিষয়বস্তু ও যুক্তি ছিলো ধর্মিয় রাজনীতি ও ধর্ম নিরপেক্ষ রাজনীতি দুটাই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। এমন প্রস্তাবনা কেউ সামনে নিয়ে আসলে তার মানসিক সুস্থতাকে প্রশ্ন করা যায়, প্রশ্ন করা যায় তার বিশ্লেষণ ক্ষমতাকে। তার অবস্থান বর্তমান সমাজের প্রেক্ষিতে ঠিক কোন অনগ্রসর সভয়তায় এই নিয়ে একটা কৌতুকালোচনাও শুরু করা যেতে পারে। অনেকেই অনেক মন্তব্য করেছেন সেই লেখায়- বিজ্ঞ লেখক তার ব্যাখ্যা বিশ্লেষনও দিয়েছেন। তবে সেসব পড়ে তার মানসিক সুস্থতার অভাব সম্পর্কে প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাওয়া যায়। এই মানুষটা কোনো দিনও
সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমাপের জন্য স্থানিক কিছু পরিমাপাঙ্ক আমরা নির্ধারণ করে দিতে পারি, হয়তো এসব পরিমাপাঙ্ক ব্যবহৃত হচ্ছে সভ্যতার অবস্থান নির্ণয়ের জন্য। এসব মানদন্ড কোনো স্থির বিষয় নয় তবে সভ্যতার ক্রামবিকাশ পর্যবেক্ষণ করে আমরা এমন কিছু মানাংককে স্পষ্ট চিহি্নত করতে পারি যা সভ্যতার অগ্রগতির পরিমাপক।
এ কথা স্মরণ রাখা প্রয়োজন সভ্যতা মানুষের পারস্পরিক সম্পর্কের জটিলতার সাথেও সম্পর্কিত। যন্ত্রব্যবহার জাতীয় বস্তুগত উৎকর্ষতাও সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমাপের মনদন্ড হয়ে উঠতে পারে। প্রযুক্তির ব্যবহার, স্থাপনা নির্মানের দক্ষতা, এসব প্রত্নতাত্তি্বক বিষয়ও সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমপের প্রামান্য দলিল হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
নৃতাত্তি্বক পর্যালোচনায় সম্পর্কের ভিত্তি,