সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের সব সিনিয়ার পলিটিশিয়ানকে অপহরন করেছে। তারা বলেছে 5 শত কোটি টাকা পেলে এদেরকে মুক্তি দেবে নয়ত কেরোশিন দিয়ে তাদেরকে পুড়িয়ে মারা হবে।
দয়া করে সাহাজ্য করুন।
আমি গরিব মানুষ। তবু 5 লিটার ডোনেট করেছি। সবাই এগিয়ে আসুন প্লিজ।
'দুই মহিলার মিলনে কিছুই উৎপন্ন হয় না'--এই অমোঘ সত্য কথাটা আপনি বলেছিলেন ষোল বছর আগে।
হে মহামানব,আমরা এই নাদান,মুর্খ কিশোরের দল তখন 'গনতন্ত্র', 'গনতন্ত্র' বলে গলা ফাটিয়ে আর পুলিশের লাঠিগুতো,টিয়ারগ্যাস খেয়ে বেচে ছিলাম।'গনতন্ত্র' বিষয়ে আমাদের খুব একটা ধারনা ছিলো না ,বিচার বুদ্ধি হওয়ার পর তখন পর্যন্ত এ জিনিষটা তো আর চোখে দেখিনি ,তাই আপনার কথায় বিশ্বাস করিনি সেবার।আমাদের ধারনা ছিলো দুই নেত্রী এক হলেই বুঝি একটা সোনার বাংলাদেশ পাওয়া যাবে।
(অ
তখনো সূর্য দেখা যায়নি। শীতের কুয়াশা আর শিরশির বাতাসে আমি অপেক্ষা করছি বাসের জন্য। আমাদের ছোটখাটো উপজেলা সদরটা পালটে গেছে অনেক। অন্তত: বছর দশেক তো হবেই; পরিচিত দোকান গুলোয় যাওয়া হয় না, আড্ডা দেয়া হয় না। মেরিনা কুলিং কর্ণার আর ক্যাফে ডিলাক্স বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। আজমীর হোটেল কিংবা শরীফ হোটেল আছে কিনা জানি না। এক টাকায় বড় বড় সিঙাড়া, দুই টাকার ডালপুরি কেটে দুই ভাগ করে দুই বন্ধু খাওয়া। আহ্! পুরনো দিন গুলোর ঘ্রাণ নাকে ভেসে আসছিল বারবার। হঠাৎ দেখি
ভারী ভারী থিসিস কাঁধে নিয়ে আমি তখন স্ট্র্যাটফোর্ড বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছেছি। যাচ্ছি বাঁধাই করাতে। হঠাৎ মাসকাওয়াথের ফোন। সে জানতে চাইছিলো, কখন ব্লগ বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকার দিতে পারবো। ধু.গো'র পোস্ট থেকে জানতাম যে ডয়েচে ভেলে-তে ব্লগিং নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু আমি কখন বাসায় ফিরবো তার কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিলো না। আর বাসস্ট্যান্ডের বিকট শব্দের মধ্যে মোবাইল ফোনে কথা বললে তা কতটা প্রচারযোগ্য হবে বুঝতে পারছিলাম না। তারপরও মাসকাওয়াথকে বললাম মি
ভারী ভারী থিসিস কাঁধে নিয়ে আমি তখন স্ট্র্যাটফোর্ড বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছেছি। যাচ্ছি বাঁধাই করাতে। হঠাৎ মাসকাওয়াথের ফোন। সে জানতে চাইছিলো, কখন ব্লগ বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকার দিতে পারবো। ধু.গো'র পোস্ট থেকে জানতাম যে ডয়েচে ভেলে-তে ব্লগিং নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু আমি কখন বাসায় ফিরবো তার কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিলো না। আর বাসস্ট্যান্ডের বিকট শব্দের মধ্যে মোবাইল ফোনে কথা বললে তা কতটা প্রচারযোগ্য হবে বুঝতে পারছিলাম না। তারপরও মাসকাওয়াথকে বললাম মি
অনেককেই দেখি মুক্তিযুদ্ধকে চিহ্নিত করেন একটি অপরিকল্পিত 'নেতৃত্বহীন গনবিস্ফোরন' , প্রচার করতে আগ্রহ বোধ করেন যে মুক্তিযোদ্ধাদের কোন নির্দিষ্ট রাজনৈতিক শিক্ষা ও লক্ষ্য ছিলোনা, রাষ্ট্রের কাঠামো নিয়ে তাদের কোনো স্বপ্ন ছিলোনা-- আরো স্পষ্ট ভাবে,স্বাধীন দেশের জন্য যুদ্ধ করলেও ধর্মনিরপেক্ষ কোন দেশ তারা চাননি ।
আরো একদল আছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসংগ এলেই , যুদ্ধ পরবতর্ী সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের দুনর্ীতি ও অন্যান্য নেতিবাচক প্রসংগগুলো সামনে ঠেলে ন