শাখা মৃগ প্রতিযোগিতা চলিতেছে। সুতরাং যাহারা এখনও তাদের লেখা প্রতিযোগিতায় জমা দেন নাই তাদেরকে জানানো যাইতেছে যে, অবিলম্বে আপনাদের লেখা জমা দিন। লেখা জমা দেওয়ার বিস্তারিত শর্তাবলী আগের পোস্টে উল্লেখ করা হইয়াছে। তবে লেখার সাথে বেসবল হাতে ওয়া'র ছবিটি দিতে ভুল করিলে চলিবে না। লেখা, ছবি বা যেকোনো আঙ্গিকের পোস্টিংকে আমরা স্বাগত: জানাই। প্রতিবাদ কতটা জোরদার হইয়াছে তাহার উপর নির্ভর করিয়া সর্বসম্মতিক্রমে পুরষ্কারের বিজয়ী ঘোষণা করা হইবে। তবে এইসব কাজ দ্রুত
শাখা মৃগ প্রতিযোগিতা চলিতেছে। সুতরাং যাহারা এখনও তাদের লেখা প্রতিযোগিতায় জমা দেন নাই তাদেরকে জানানো যাইতেছে যে, অবিলম্বে আপনাদের লেখা জমা দিন। লেখা জমা দেওয়ার বিস্তারিত শর্তাবলী আগের পোস্টে উল্লেখ করা হইয়াছে। তবে লেখার সাথে বেসবল হাতে ওয়া'র ছবিটি দিতে ভুল করিলে চলিবে না। লেখা, ছবি বা যেকোনো আঙ্গিকের পোস্টিংকে আমরা স্বাগত: জানাই। প্রতিবাদ কতটা জোরদার হইয়াছে তাহার উপর নির্ভর করিয়া সর্বসম্মতিক্রমে পুরষ্কারের বিজয়ী ঘোষণা করা হইবে। তবে এইসব কাজ দ্রুত
আমি ডোরা ডোরা শাট গায়েতে চড়ায়ে
বেসবল ক্যাপ পরেছি!
আমি বিশ ফ্র্যাংক দিয়ে ব্যাটখানি কিনে
জোড় হাতে ধরে রেখেছি!
আমি লোম করে খাড়া সোজা দাড়িয়েছি
মজা পায় সবে আহারে!
কার পায়ে ধরি ভাই? ক্ষেপেছে সবাই
ব্লগ- খোঁচা মারে আমারে!
আমি ডোরা ডোরা শাট গায়েতে চড়ায়ে
বেসবল ক্যাপ পরেছি!
আমি বিশ ফ্র্যাংক দিয়ে ব্যাটখানি কিনে
জোড় হাতে ধরে রেখেছি!
আমি লোম করে খাড়া সোজা দাড়িয়েছি
মজা পায় সবে আহারে!
কার পায়ে ধরি ভাই? ক্ষেপেছে সবাই
ব্লগ- খোঁচা মারে আমারে!
[এই পোস্টটি বয়াতী আবদুর রহমানের জনপ্রিয় গান 'মন আমার দেহঘড়ি'র সুরে সুরে পড়ুন। শিম্পুকে নিয়ে গদ্য হল, পদ্য হল, এমন কি sci-fi-ও হল আর একটা গান হবে না!]
মন তাহার ভীষণ পাজী, দেখলাম আজি
এক শিম্পাঞ্জী খাড়াইয়াছে
একখান টুপি ডোরা, আর ব্যাট-ছোরা
সাহস তাহার বাড়াইয়াছে।
ধর্মের বাণী দিয়া শিম্পু পাবলিকের মন ভোলায়
তারে ধরা কঠিন কেমন কইতে পারে র্যাব-ঠোলায়
দেখলে কোন প্রগতিশীল
ডরে কাঁপে শিম্পাঞ্জীর দিল
বেসবল ব্যাট দিয়া এক বাড়ি দেয়া
প্রতিবাদের এক অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপিত হলো এই সাইটে। এ পর্যন্ত 'বেসবল ব্যাট হাতে ওয়া'র ছবি নিয়ে 17 টি পোস্ট জমা পড়েছে। অবশ্য একটি প্রতিযোগিতাও চলছে। পুরষ্কারের প্রথম স্থান নিয়ে মুখ ফোড়, রাসেল () ও মহুয়ামঞ্জুরীর মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। তবে আমার মতো অনেকেই এখনও লেখা তৈরি করতে পারছেন না। যারা পারছেন না তারা হয়তো পোস্ট দিয়েই জানান দিতে পারেন কেনো লিখতে পারছেন না। তাও মনে হয় প্রতিযোগিতায় গ্রহণ করা হবে।
প্রতিবাদ ও 'ওয়া' নামকরণের জন্য ধন্যব
অধিকাংশ পোস্টে বেসবল হাতে বান্দর দেখে যারা অবাক তাদের জন্য এই পোস্ট। একজন ব্লগার মুক্তমনা ও প্রগতিশীলদের পেটানোর জন্য বেসবলের ব্যাট ব্যবহার করতে তার সতীর্থদের পরামর্শ দিয়েছেন। এবং জানিয়েছেন কিভাবে তা ব্যবহার করতে হবে। তো সেই বক্তব্যের প্রতিবাদের বিভিন্ন জনের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অরূপ ইন্টারনেট ঘেঁেট বের করেছেন এই ছবি।
শোমচৌ সবাইকে তাই নামিয়ে দিয়েছেন এক প্রতিযোগিতায়। তা হলো এই বান্দর ও বেসবলের ছবি নিয়ে লিখতে হবে। আর প্রতিটি লেখাতেই ঐ ছবি ব
খালি বিন ওয়ালি ব্যথাতুর চোখে তাকান দেয়ালের ছবিটার দিকে। আব্বাজানের ছবি। যুবা বয়সে তোলা। মাথায় দাগী টুপি, ...
শাখামৃগের ছবি নিয়ে ব্লগ পোস্ট করার যে প্রতিযোগিতা আহবান করা হয়েছে তার অনিবার্য শর্তের একটি বিষয় স্পষ্ট করা প্রয়োজন। তা হচ্ছে অরূপের প্রস্তাব অনুযায়ী আজকের দিনের (15 মার্চ) সব পোস্টেই বেসবল হাতে শাখামৃগের ছবি ব্যবহার করা কর্তব্য।
এটি প্রতিযোগিতায় যারা অংশগ্রহণ করছেন তাদের জন্য অবশ্য পালনীয়।
দ্্বিতীয়ত: একজন ব্লগার শাখামৃগের ছবি নিয়ে কতটি লেখা পোস্ট করবেন তার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। তিনি শতক হাঁকালেও আমাদের আপত্তি নেই।
তৃতীয়ত: যারা অন্য কোনো বি
শাখামৃগের ছবি নিয়ে ব্লগ পোস্ট করার যে প্রতিযোগিতা আহবান করা হয়েছে তার অনিবার্য শর্তের একটি বিষয় স্পষ্ট করা প্রয়োজন। তা হচ্ছে অরূপের প্রস্তাব অনুযায়ী আজকের দিনের (15 মার্চ) সব পোস্টেই বেসবল হাতে শাখামৃগের ছবি ব্যবহার করা কর্তব্য।
এটি প্রতিযোগিতায় যারা অংশগ্রহণ করছেন তাদের জন্য অবশ্য পালনীয়।
দ্্বিতীয়ত: একজন ব্লগার শাখামৃগের ছবি নিয়ে কতটি লেখা পোস্ট করবেন তার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। তিনি শতক হাঁকালেও আমাদের আপত্তি নেই।
তৃতীয়ত: যারা অন্য কোনো বি