সাড়ে একানব্বই হাজার বন্দী সৈন্যসহ হানাদার পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত সেই মাহেন্দ্রক্ষণে আত্মসমর্পণের দলিলেই তারা প্রথম বাংলাদেশের অস্তিত্ব মেনে নেয়। কিন্তু সেই প্রায় এক লাখ বন্দী সৈন্যের সাথে আমরা ব্যবহার করেছি বীর জাতির ব্যবহার। তারা যে প্রাণহানি ঘটিয়েছে এ দেশে তার জন্য কোনো আন্তর্জাতিক বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাইনি তাদের। পাকিস্তানে আটকে পড়া কিছু বাঙালি সৈন্যদের মুক্ত করে আনতে এসব হানাদার বাহিনী
ব্লগ লিখছি না কিন্তু পড়তে তো হয়ই। একধরনের অদৃশ্য আড্ডা হচ্ছে সবার সাথে। তর্ক-বিতর্ক জমছে; মন্তব্য রূপ নিচ্ছে গালাগালিতে; এ এক সাংঘাতিক প্রাণবন্ত অবস্থা। তো এসব রেখে গবেষণার কাজে যাই কি করে। কিন্তু গবেষণা তো সাংঘাতিক মনোযোগ দাবী করে। এই দোটানায় শেষ মেষ সিদ্ধান্ত নিলাম 'পাহাড়কে মুহাম্মদের কাছে' আসতে হবে। তাই এই লেখা। গবেষণার সময় ও ভাবনাকে আমি নিয়ে আসছি ব্লগে। তাতে আড্ডাটা বজায় থাকলো আবার ব্লগানোর অজুহাতে নিজের চিন্তাগুলোকে বিন্যস্ত করা গেলো।
যা
ব্লগ লিখছি না কিন্তু পড়তে তো হয়ই। একধরনের অদৃশ্য আড্ডা হচ্ছে সবার সাথে। তর্ক-বিতর্ক জমছে; মন্তব্য রূপ নিচ্ছে গালাগালিতে; এ এক সাংঘাতিক প্রাণবন্ত অবস্থা। তো এসব রেখে গবেষণার কাজে যাই কি করে। কিন্তু গবেষণা তো সাংঘাতিক মনোযোগ দাবী করে। এই দোটানায় শেষ মেষ সিদ্ধান্ত নিলাম 'পাহাড়কে মুহাম্মদের কাছে' আসতে হবে। তাই এই লেখা। গবেষণার সময় ও ভাবনাকে আমি নিয়ে আসছি ব্লগে। তাতে আড্ডাটা বজায় থাকলো আবার ব্লগানোর অজুহাতে নিজের চিন্তাগুলোকে বিন্যস্ত করা গেলো।
যা