উসমানের সংকলিত কোরান নিয়ে বিতর্ক এবং মুহাম্মদের কাছে শোনা কোরানের বানী নিয়ে উব্বায়ে ইবন মাসউদ এবং উসমানের সংকলিত কোরানের ভিতরের আয়াতের পার্থক্য , তাদের শাব্দিক পার্থক্য এবং আয়াত সংখ্যার পার্থক্য নিয়ে উসমানের সংকলিত কোরান বর্জন করে ইরাকের অধিবাসিরা। উসমানের মৃতু্যর পর আলি কোরান সংগ্রহ অভিযান শুরু করেন।
এ আলোচনার বিষয়বস্তু ওটাকে ঘিরেই থাকবে। এর আগে একজন প্রশ্ন করেছিলো এ বিষয়ের রেফারেন্সগুলোর উৎস কি? ওটার উত্তর হচ্ছে বেশির ভাগ তথ্যের প্রাথমিক উৎস তাবেরি- এই ভদ্্রলোক ইসলামের এইং ইসলামি ব্যাক্তিদের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেন 35 খন্ডের এক বিশাল সংগ্রহে। সেখান থেকে সংকলিত কিছু অংশ থেকে এ লেখা শুরু করেছি। আমি 35 খন্ড বইটির অনুবাদ পেলে সম্পুর্ন সঠিক বল
বাংলাদেশ দলের ক্রীড়াবিদ গিয়েছিলেন কয়েকজন। এর মধ্যে একজন তৌহিদুল রয়ে গেছেন, আরেকজন আলো ফিরে এসেছেন, তবে তাঁর ইজ্জৎ তৌহিদুলের মতোই নিখোঁজ। ক্রীড়াবিদ পিছু দুইতিনজন করে কর্মকতর্া গিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া, কারণ পদকগুলি অনেক ভারি, আলগাতে হবে তো ... কিন্তু একটি মাত্র রূপার পদক নিয়ে তারা কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ছেড়ে হালকা হয়ে ফিরেছেন।
প্রথম স্থান অর্জন করতে না পারলেও প্রথম রিপুকে চর্চিয়ে এসেছেন জনাব আলো, এক তরুণী ভলান্টিয়ারকে হামলে পড়ে জাপটে ধরেছিলেন, হয়তো ভেবেছিলেন শ্বেতাঙ্গ তরুণীও সাড়া দেবে তার আলিঙ্গনে, কিন্তু বেরসিক মাগী একেবারে পুলিশ ডেকে মামলা করে হামলার জবাব দিয়েছে। সুদর্শন আলো গোস্বা করেছেন, তবে জেল খাটতে হয়নি তাঁকে, হাজারখানেক ডলার
ভুলি নাই কারা আমার সোনার বাংলায় আগুন দিয়েছিল। ভুলি নাই কারা ইসলামের নামে এদেশের 30 লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছিলো। ভুলি নাই কারা বুদ্ধিজীবি হত্যা করেছিলো। ভুলি নাই কারা আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করেছিল। এই বাংলায় তাদের ঠাই নাই। তাদের তস্য তস্য সন্তান-সন্ততিদের জন্য রইলো ঘৃণা।
ভুলি নাই কারা আমার সোনার বাংলায় আগুন দিয়েছিল। ভুলি নাই কারা ইসলামের নামে এদেশের 30 লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছিলো। ভুলি নাই কারা বুদ্ধিজীবি হত্যা করেছিলো। ভুলি নাই কারা আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করেছিল। এই বাংলায় তাদের ঠাই নাই। তাদের তস্য তস্য সন্তান-সন্ততিদের জন্য রইলো ঘৃণা।
নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার দূরবতর্ী পাকুরিয়া গ্রামে '71-এর আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে সংঘটিত হয় ভয়াবহ এক গণহত্যা। দিনটি ছিল শনিবার, তারিখ 28 আগস্ট। হানাদার পাকবাহিনী ও রাজাকাররা প্রথমে চারদিকে থেকে পাকুরিয়া গ্রামটি ঘিরে ফেলে এবং গান পাউডার ছিটিয়ে বেশ কিছু বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনায় অগি্নদগ্ধ হয়ে মারা যান বুলন খেওয়া নামক এক বৃদ্ধা। আরো অনেকেই আহত হন।
অগি্নসংযোগের মহোৎসবের পর শুরু হয় বর্বর পাকহানাদার বাহিনী ও রাজাকারদের গুলিবর্ষণের পালা। হামল
'71-এর 11 মে ঝালকাঠি জেলার নলছিটিতে সংগঠিত হয় ভয়াবহ এক গণহত্যার ঘটনা। ঘটনার 3 দিন আগে পাকহানাদার বাহিনী নলছিটি থেকে বেশ কিছু সংখ্যালঘু নারী-পুরুষকে ধরে এনে থানায় আটক রেখে অমানুষিক নির্যাতন-নিপীড়ন চালায়। 8 মে আটক করা এসব স্বাধীনতাকামী নৌকাপন্থীরা একটাই অপরাধ করেছিল পাকহানাদার বাহিনীর স্থানীয় দোসর রাজাকার হওয়ার যোগ্যতা তাদের ছিল না। কারণ ওরা ছিল সংখ্যালঘু হিন্দু।
ঘটনার দিন 11 মে পাকহানাদার বাহিনী রাজাকার সহযোগে বন্দীদের নলছিটির তামাক পট্টির খা
ওলড টেস্টামেন্টে আমাদেরকে যে এ্যাডাম ও ইভের গল্প শোনানো হয়েছে তাই নতুন ভঙ্গিতে বর্ণনা হয়েছে কোরানে। এ্যাডাম হয়েছেন আদম, ইভ হয়েছেন হাওয়া। কুরাইশ গোত্র ইহুদি বা খ্রিস্টান কোনো ধর্মেই বিশ্বাসী ছিল না, সুতরাং এই গল্প তাদের কাছে নতুন। কিন্তু এ্যাডাম ও ইভের গল্প পৃথিবীর অন্য অংশের মানুষের কাছে বেশ পুরনো। চলুন দেখা যাক, প্রথম পুরুষের সাথে নারীকে সৃষ্টির কী গল্প আছে কোরানে:
[ইংলিশ]ঙ সধহশরহফ! ইব ফঁঃরভঁষ ঃড় ুড়ঁৎ খড়ৎফ, ডযড় পৎবধঃবফ ুড়ঁ ভৎড়স ধ ংরহমষব ঢ়ব
26শে মার্চ নয় প্রায় ব্লগের শুরু থেকেই স্বাধীনতা প্রশ্নে বিভক্ত এ ব্লগের মানুষেরা। তীরন্দাজ- মহুয়ার তর্ক চলছে এক পোষ্টে, আস্ত মেয়ের এক পোষ্টে বিতর্ক চলছে,
শুভ অনেকদিন ধরে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দিয়ে যাচ্ছে, অমি রহমান পিয়াল লিখছেন তার বাবার সংকলিত একাত্তরের দিনগুলোর কথা, আড্ডাবাজ একেবারে প্রথম থেকেই রাজাকার এবং এদের কর্মকান্ড নিয়ে লিখছেন, দীক্ষক দ্্রাবিড় বিভিন্ন বধ্যভুমির কথা লিখছেন, এসব নিয়ে কারো কোনো বিভ্রান্তি আছে?
কেউ কি 71এ পাকিস্তানী সৈন্যবাহিনীর কৃতকলাপ এবং তাদের সহযোগী আল বদর আল শামসের ভুমিকা নিয়ে বিভ্রান্ত? তীরন্দাজের তীর তাহলে কোন লক্ষ্যে আঘাত করতে চায়?
প্রথমে আস্ত মেয়েকে যা বলতে চাই তা বলা শেষ করি আমি।
তোম
মানুষের নৃশংসতার তুলনা মানুষ নিজেই। দখলের লড়াই চলছে প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে, এবং লড়াই যখন তখন স্বভাবতই এর পক্ষ বিপক্ষ থাকে। সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের সভ্যতার লড়াই মূলত ত্রিমুখী হয়েছে, একটা সবসময়ের প্রতিদন্ড ী প্রকৃতি আর দ্্বী তিয় এবং তৃতীয় প্রতিদন্ডী স্বজাতি। অর্থনীতি, আদর্শ, অস্তিত্বের প্রয়োজন এবং মানসিক প্রশান্তির জন্য মানুষ মানুষের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারন করেছে।
যখন মানুষের আত্তিকরণের লোভ বেড়ে যায় পৃথিবী তার জন্য খুব ছোটো একটা ভূখন্ড। পৃথিবী জয় করার নেশায় অনেক নৃপতি যুদ্ধ করেছেন নিতান্ত অপ্রয়োজনে। ক্ষমতাবলয় ছড়িয়ে দেওয়া!!!র কারনে? কারন করদ রাজ্যের করে তার রাজধানী আর তার প্রাসাদের শোভা বৃদ্ধি পেয়েছে, অনেক প্রসিদ্ধ নৃপতি আছেন পৃথি
মার্চ মাস আমাদের জাতির ইতিহাসে অত্যন্ত গৌরবোজ্জল একটি মাস। আর 26 মার্চ হচ্ছে সেই দিন যেখান থেকে বাঙালি জাতি শুরু করেছিলো তার স্বাধীনতার সংগ্রাম। নয়মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম ও বহুত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে আমাদের পূর্বসূরিরা ছিনিয়ে এনেছেন মুক্তির সূর্য। আমরা সেই স্বাধীন দেশে মুক্ত আলো-বাতাসে বড় হচ্ছি। উপভোগ করছি স্বাধীন দেশের অপরিসীম সুযোগ-সুবিধা। আজ 26 মার্চে আসুন আমরা প্রাণ খুলে স্মরণ করি এই দিনটিকে। রোমন্থন করে আরেকবার বুঁকে গেঁথে নেই উদ্দীপনার মন