আন্তর্জালের অজস্র ব্লগসাইটে ইংরেজিতে লেখার মত অনেক সাইট আছে। বাঁধ ভাঙার আওয়াজ প্রিয় হয়েছিল কারণ এতে সরাসরি বাংলা লেখা যায়। তবু লিংকের জন্য, রেফারেনেসর জন্য, অনেক মন্তব্য ইংরেজি ভাষা থেকে তুলে দেবার জন্য ইংরেজি যাতে টাইপ করা যায় সে সুযোগ আমরা চেয়েছিলাম। কিন্তু আশংকা ছিল যে অনেকে এই সুযোগে পুরো পোস্টটাই ইংরেজিতে করবেন। একথা অনেকেই মানবেন যে, যারা বাংলা টাইপ করতে জানেন না তারাও কষ্ট করে এই সাইটে ব্লগ তৈরি করার জন্য বাংলায় লেখার চেষ্টা করেছেন। ধীরে
আন্তর্জালের অজস্র ব্লগসাইটে ইংরেজিতে লেখার মত অনেক সাইট আছে। বাঁধ ভাঙার আওয়াজ প্রিয় হয়েছিল কারণ এতে সরাসরি বাংলা লেখা যায়। তবু লিংকের জন্য, রেফারেনেসর জন্য, অনেক মন্তব্য ইংরেজি ভাষা থেকে তুলে দেবার জন্য ইংরেজি যাতে টাইপ করা যায় সে সুযোগ আমরা চেয়েছিলাম। কিন্তু আশংকা ছিল যে অনেকে এই সুযোগে পুরো পোস্টটাই ইংরেজিতে করবেন। একথা অনেকেই মানবেন যে, যারা বাংলা টাইপ করতে জানেন না তারাও কষ্ট করে এই সাইটে ব্লগ তৈরি করার জন্য বাংলায় লেখার চেষ্টা করেছেন। ধীরে
আমাদের কথা ওরা কেউ বিশ্বাস করেনি। ওরা আপনার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে নানা অশ্লীল গল্প ফেঁেদছে। জামাতী মন্ত্রীর দেয়া ইংগিতের গন্ধ শুঁকে ওরা কেচ্ছা ছাপিয়েছে নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনে। যখন বাংলাদেশ ক্ষোভে সোচ্চার, শিক্ষার্থীরা কফিন বানিয়ে প্রতিবাদ করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন ওরা লেলিয়ে দিয়েছে মাস্তানবাহিনী আর ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের উপর বইয়ে দিয়েছে ঝড়। আমরা চিৎকার করে বলেছি এ আক্রমণ হিংস্র মৌলবাদী গোষ্ঠীর। যারা আপনার ছাপপান্ন হাজার বর্গমাইলের প
[গীতা পাঠ করায় খুব বেশি উৎসুক মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না। ধর্মেমানুষের মন নেই। কিন্তু দীক্ষক বলেছেন, বেশি বেশি পাঠ করার জন্য। আলো ছড়াতে হবে। তাই আমি খুলে বসেছি পাঠের আসর। মানুষ বিষয়ক পাঠের আসর। বিষয়ের পছন্দ আমার, ব্যাখ্যা যার যার নিজের। আজকের পাঠ আহমদ ছফার প্রবন্ধ 'মূলত: মানুষ'।]
"মানুষের মান দাও
মানুষের গান দাও
মানুষ সবার সেরা
মানুষ ঈশ্বর ঘেরা
এ সংসারে।"
ছফা তার লেখা শুরু করেছেন এই লোককবিতার নামহীন কবির অনুভূতির প্রশংসা করে। তারপর তিন
[গীতা পাঠ করায় খুব বেশি উৎসুক মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না। ধর্মেমানুষের মন নেই। কিন্তু দীক্ষক বলেছেন, বেশি বেশি পাঠ করার জন্য। আলো ছড়াতে হবে। তাই আমি খুলে বসেছি পাঠের আসর। মানুষ বিষয়ক পাঠের আসর। বিষয়ের পছন্দ আমার, ব্যাখ্যা যার যার নিজের। আজকের পাঠ আহমদ ছফার প্রবন্ধ 'মূলত: মানুষ'।]
"মানুষের মান দাও
মানুষের গান দাও
মানুষ সবার সেরা
মানুষ ঈশ্বর ঘেরা
এ সংসারে।"
ছফা তার লেখা শুরু করেছেন এই লোককবিতার নামহীন কবির অনুভূতির প্রশংসা করে। তারপর তিন
বলা হয়, গীতা শুধু একটি বই নয়। এ হলো জীবনের নিত্যসহচরী, অন্ধকারে আলো। যে আলো শ্রী ভগবানের বাণীর আলো। সব আলো যখন নিভে যায়, তখন এই আলোই জ্বলে। এ আলো নেভেনা কখনও।।
মহাভারতে বলা আছে:
"গীতা সুগীতা কর্তব্য, কিন্মনৈ: শাস্ত্রবিস্তরৈ:।।
অর্থাৎ বিস্তর শাস্ত্র পড়বার দরকার নেই তো! গীতাই ভালভাবে পড়া কর্তব্য। তাই যাদের বিস্তর শাস্ত্র পড়বার সময় নেই, বিদ্যাবুদ্ধিও তেমন নেই- তারা শুধু গীতাই পড়বে। তাহলেই সব পড়া হবে।।
আসুন পড়ি শ্লোক 2/27:
জাত
বলা হয়, গীতা শুধু একটি বই নয়। এ হলো জীবনের নিত্যসহচরী, অন্ধকারে আলো। যে আলো শ্রী ভগবানের বাণীর আলো। সব আলো যখন নিভে যায়, তখন এই আলোই জ্বলে। এ আলো নেভেনা কখনও।।
মহাভারতে বলা আছে:
"গীতা সুগীতা কর্তব্য, কিন্মনৈ: শাস্ত্রবিস্তরৈ:।।
অর্থাৎ বিস্তর শাস্ত্র পড়বার দরকার নেই তো! গীতাই ভালভাবে পড়া কর্তব্য। তাই যাদের বিস্তর শাস্ত্র পড়বার সময় নেই, বিদ্যাবুদ্ধিও তেমন নেই- তারা শুধু গীতাই পড়বে। তাহলেই সব পড়া হবে।।
আসুন পড়ি শ্লোক 2/27:
জাত
পৃথিবী শাসিত পুরুষ প্রণীত প্রথায়। নারী তাই অল্প কিছু সমাজ ছাড়া চরম উপেক্ষিত। (অল্প কিছু সমাজ বললাম, এই কারণে যে, আমার নিজেরই দেখা একাধিক আদিবাসী সমাজ আছে যেখানে সমাজ মাতৃতান্ত্রিক। খাসিয়া রাজার ছেলে রাজেশ প্রধান তাই প্রাপ্তবয়স্ক হলে মায়ের পদবী গ্রহণ করে। আর সম্পত্তি সবসময় পায় বড় মেয়েরা।) । এই উপেক্ষিত নারীদের কথা বলা হয় না বছর জুড়ে। বছরে অন্তত: তাই একটি দিনকে বিশেষ করে রাখা হয়েছে এই কথাগুলো বলার জন্য। পুরো বছর জুড়ে যদি সেসব উপেক্ষার কথা বলা যায়
ইয়াদ আনো প্রিয়তমা বলেছি হাজারবার
বেহেশতে হুরের বদলে তোমাকেই চাইবো
হায়েছের কালেও কোলে মাথা রেখে খেয়েছি কসম
যেমন তসবিহ জপি মাশুকে বান্দা মশগুল
লোহের প্রতি কণিকা তোমার ইশকে ব্যাকুল
দিলে চোট পেয়েছো জানি দেখে খুন রাঙা আমাকে
হেঁচড়ে এনেছে তোমার পায়ের কাছে
তোমার নুরানী চোখে আমি দেখেছি পাথর
আর আমারসন্তান ছিলো বেদনায় নির্বাক
আমাকে বন্দী দেখে মুনাফেকের হাতে
তুমি যে ঘুরিয়ে নিলে মুখ, চিনোনি আমায়?
সিদ্দিকুল ইসলাম আমি, আজন্ম তাই
অটলবি
ইয়াদ আনো প্রিয়তমা বলেছি হাজারবার
বেহেশতে হুরের বদলে তোমাকেই চাইবো
হায়েছের কালেও কোলে মাথা রেখে খেয়েছি কসম
যেমন তসবিহ জপি মাশুকে বান্দা মশগুল
লোহের প্রতি কণিকা তোমার ইশকে ব্যাকুল
দিলে চোট পেয়েছো জানি দেখে খুন রাঙা আমাকে
হেঁচড়ে এনেছে তোমার পায়ের কাছে
তোমার নুরানী চোখে আমি দেখেছি পাথর
আর আমারসন্তান ছিলো বেদনায় নির্বাক
আমাকে বন্দী দেখে মুনাফেকের হাতে
তুমি যে ঘুরিয়ে নিলে মুখ, চিনোনি আমায়?
সিদ্দিকুল ইসলাম আমি, আজন্ম তাই
অটলবি