আমরা পরস্পরের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা স্ব ীকার করে নিয়েছিলাম, আমার অন্তত এই ওয়েবসাইটের পরিমার্জিত নীতিমালা পড়ে তেমনটাই ভেবেছিলাম, সেখানে স্পষ্ট বলা ছিলো মত প্রকাশের স্বাধীনতা সকল ব্লগারের আছে, তারা নিজদায়িত্বে তাদের মনোভাব প্রকাশ করবে এবং এর বিপরিতে প্রাপ্ত মন্তব্যগুলোকে নিজের উচ্চারনের ফলাফল হিসেবে মেনে নিবে,
এবং এর পর সাইটটিকে সাবালকত্ব দেওয়া হলো, মানুষের শোভনতা এবং বিবেচনাবোধের উপর সাইট চলছিলো ভালোই, অনেকেই তাদের মতামত প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহার করছিলো, গালি বা পিঠ থাপড়ানো সব অভিজ্ঞতাই জুটছিলো তাদের বরাতে,
এই বিশাল সেন্সরবিহীন সময়ে একটা মাত্র জঘন্য পোষ্ট হয়েছে, সেটা একেবারে নিম্মমানের একটা লেখা, কোনো সৃষ্টিশীলতা ছিলো না, কতৃপক্ষ ম
এই ব্লগে এত জোরদার বিতর্ক আগে কখনো দেখিনি। বিতর্ক হয়তো লেখক ও পাঠকে হয়েছে কিন্তুলেখক অনুপস্থিত অন্যান্যরা কোঁচা মেরে লড়াই চালাচ্ছেন এমন দেখা যায়নি, অন্তত: আমি দেখিনি। একটু বিস্তারিত বলি। মাসুদা ভাট্টি, যার লেখা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোয় প্রায়ই ছাপা হয় যেমন আজকের জনকণ্ঠে শায়খ আব্দুর রহমানের উপর একটি লেখা ছাপা হয়েছে, তিনি তার একটি উপন্যাসের দুটি পর্ব এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন। ওয়ার্ড ডকুমেন্টে টাইপ করা লেখা এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন বলে ক্ষ
এই ব্লগে এত জোরদার বিতর্ক আগে কখনো দেখিনি। বিতর্ক হয়তো লেখক ও পাঠকে হয়েছে কিন্তুলেখক অনুপস্থিত অন্যান্যরা কোঁচা মেরে লড়াই চালাচ্ছেন এমন দেখা যায়নি, অন্তত: আমি দেখিনি। একটু বিস্তারিত বলি। মাসুদা ভাট্টি, যার লেখা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোয় প্রায়ই ছাপা হয় যেমন আজকের জনকণ্ঠে শায়খ আব্দুর রহমানের উপর একটি লেখা ছাপা হয়েছে, তিনি তার একটি উপন্যাসের দুটি পর্ব এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন। ওয়ার্ড ডকুমেন্টে টাইপ করা লেখা এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন বলে ক্ষ
ইরাকে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান জন পেস মন্তব্য করেছেন যে ইরাকে মানবাধিকারের অবস্থা এখন সাদ্দামের সময়কালের মতোই করুণ। আইন হাতে তুলে নেয়া, নির্যাতনের ঘটনা মারাত্মকভাবে বেড়েছে। যদিও সাদ্দামের সময় রক্তপাতের ঘটনা খুবই ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল কিন্তু এখন গোলাগুলি ও নির্যাতনথেকে কেউই নিরাপদ নয়।
পেস হয়তো দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে আজ একথা বলছেন কিন্তু একথাতো অনেক আগে থেকেই মানবাধিকার কর্মীরা বলে আসছেন। আমেরিকা ও তার মিত্ররা নানাভাবে এ কথাগুলোকে মিডিয়
ইরাকে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান জন পেস মন্তব্য করেছেন যে ইরাকে মানবাধিকারের অবস্থা এখন সাদ্দামের সময়কালের মতোই করুণ। আইন হাতে তুলে নেয়া, নির্যাতনের ঘটনা মারাত্মকভাবে বেড়েছে। যদিও সাদ্দামের সময় রক্তপাতের ঘটনা খুবই ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল কিন্তু এখন গোলাগুলি ও নির্যাতনথেকে কেউই নিরাপদ নয়।
পেস হয়তো দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে আজ একথা বলছেন কিন্তু একথাতো অনেক আগে থেকেই মানবাধিকার কর্মীরা বলে আসছেন। আমেরিকা ও তার মিত্ররা নানাভাবে এ কথাগুলোকে মিডিয়
বর্ষীয়ান ব্লগার জনাব আব্দুল হক পঙ্গু শরীরে এখন শয্যাশায়ী। তবু তরুণ প্রজন্মের চিন্তা-ভাবনার প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে এই সাইটের তিনি একজন সদস্য। লেখেন খুব কম। সমপ্রতি তিনি 'স্রেয়শী এবং ভূতের বিতর্ক প্রসঙ্গে' শিরোনামে একটি লেখা পোস্ট করেছেন। সংক্ষিপ্ত সে লেখার শেষে তিনি একটি প্রশ্ন তুলেছেন এভাবে, "আমি আসলে নাদানের মতই জ্ঞানীলোকদের কাছে প্রশ্ন করি, 1971 সালের বাঙ্গালীর ইতিহাসের বৃহত্তম গণপ্রতিরোধের ক্ষেত্রে ব্যক্তি শেখ মুজিব কতটা জরুরী?" তার এই প্র
বর্ষীয়ান ব্লগার জনাব আব্দুল হক পঙ্গু শরীরে এখন শয্যাশায়ী। তবু তরুণ প্রজন্মের চিন্তা-ভাবনার প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে এই সাইটের তিনি একজন সদস্য। লেখেন খুব কম। সমপ্রতি তিনি 'স্রেয়শী এবং ভূতের বিতর্ক প্রসঙ্গে' শিরোনামে একটি লেখা পোস্ট করেছেন। সংক্ষিপ্ত সে লেখার শেষে তিনি একটি প্রশ্ন তুলেছেন এভাবে, "আমি আসলে নাদানের মতই জ্ঞানীলোকদের কাছে প্রশ্ন করি, 1971 সালের বাঙ্গালীর ইতিহাসের বৃহত্তম গণপ্রতিরোধের ক্ষেত্রে ব্যক্তি শেখ মুজিব কতটা জরুরী?" তার এই প্র
বিভিন্ন পোস্টের মন্তব্যে গিয়ে কিছু শব্দ আবিষ্কার করেছি। আমার ধারণা আমি চাকা, আগুন এসবের মতোই গুরুত্বপূর্ণ সব জিনিস আবিষ্কার করছি, কিন্তু দুষ্টু বাঙালি মূল্য দিচ্ছে না। কী আর করা।
এডিট = সংকাটন।
প্যারোডি = ব্যঙ্গিকা।
সীটবেলট = আসনপাশ।
প্লেযিয়ারিজম = পরলেখহরণ।
ক্যারিশমা = ক্যারামতি।
ভালো কথা, আমরা তো শবপূজারী জাতি, মৃত মানুষকে নিয়ে মুখে ফ্যানা তুলি আর জীবিতকে পাত্তা দেই না, আসেন কিছু লামীদামী লুকজনকে বাংলা ভাষার শব্দসংগ্রহে ঠাঁই দেই।
যেমন,
বাবরানো = ক্রমাগত ব্যকরণগত ভুলে ভরা খিচুড়ি ভাষায় কথা বলে যাওয়া। উদাহরণ, আরে আজকালকার পোলাপান খালি বাবরায়।
জলিল দেয়া = ফাঁপা হুমকি প্রদান। উদাহরণ, আরে যা যা, অন্য জায়গায় গিয়ে
এই পুরো সপ্তাহ খুব খারাপ যাচ্ছে। আমি মহা ফাঁকিবাজ বলে কাজের অবস্থা ব্যাড়াছ্যাড়া! তাই এই সপ্তাহ টানা সুপারভাইজারদের ঝাড়ির উপরে আছি। একটাই ভাল ব্যাপার হচ্ছে আমার নতুন ল্যাপটপ হাতে আসা। একটা ট্যাবলেট ল্যাপটপের শখ ছিল বহুদিনের। দাম বেশি বলে কখনো কিনতে পারব ভাবিনি। এখানের ইউনিভার্সিটিতে ল্যাপটপ কেনার একটা লোনের স্কিম আছে। হঠাৎ দেখি নানা ল্যাপটপের সাথে ফুজিৎসুর এই ট্যাবলেটেরও খুব ভাল অফার। তাই দেরী না করে অর্ডার দিলাম। সময়ের অভাবে এখনো ঠিকমতো সবকিছু চ
অনুরূদ্ধ হয়ে বই নিয়ে সাতকাহন
প্রথম পড়া বই সম্ভবত শিশু একাডেমি বা বাংলা একাডেমির প্রকাশিত কোনো বই যা আমি বানান করে পড়তে শেখার পর সে আনন্দে আমার বাবা উপহার দিয়েছিলো, সেই থেকে শুরু, বিভিন্ন ছোটোদের বিজ্ঞান জাতিয় বই ঢেলে আমার শৈশবের দফারফা শেষ করার পর তার সর্বশেষ উপহার ছিলো চিলড্রেন্স নলেজ গাইড বলে 6 কিং 7 খন্ডের এক বই, সেটাও অনুরোধে ঢেকি গেলার মতো শেষ করতে হয়েছিলো।
এসব জ্ঞানী জ্ঞানী বইয়ের ফাঁকে ফাঁকে নবারুন আর শিশু পত্রিকা পড়ে আউট বই পড়ার শুরু, সেটা এক সময় প্রধান কাজ হয়ে যাওয়ায় শাসন বারন চোখ রাঙ্গানো, সেবা প্রকাশিনির ঐ বেশী পড়া হতও কারন আমার এক পরিচিত মামা ছিলো গ্রাহক, আমি বছরে 2 থেকে 3 বার সে বাসায় যেতাম, দুপুরে 3 ঘন্টা পুকুরে দাপানো