কিছু ইংরেজি শব্দের মিষ্টি বাংলা প্রতিশব্দ খুঁজছিলাম। কোথায় গেলেন প্রতিশব্দ আন্দোলনের কান্ডারীবৃন্দ?
ফ্লাইট
অ্যাপয়েণ্টমেন্ট
কারিকুলাম ভিটায়ি
ডিজার্ভ (ক্রিয়াপদ হিসেবে)
প্রফিটিয়ার
বেঞ্চমার্ক
অর্গাজম
লোডশেডিং
ক্রসফায়ার
নিবৃত্তিবিমুখ কৌতূহল আমার। আরো কয়েক দফা ছাড়বো সামনে। দুস্তর পারাবার হে, লঙ্ঘিতে হবে ...।
কিছু কিছু বাক্যাংশকে কি আমরা ছোট করে আনতে পারি না? আরবীর মতো বাংলাতেও যৌগিক ক্রিয়া অনেক, সেগুলোকে একটু ঠেসেঠুসে ছোট করা যায় কি না?
যেমন,
পরলোকন = পরলোক গমন করা।
ধৈর্যন = ধৈর্য ধারণ করা
(লিখতে লিখতে ইনসেমিনেশন-এর একটা প্রতিশব্দ মাথায় আসলো, বীর্যন)
ইত্যাদি, আপনার যোগ করুন না কিছু।
এছাড়াও বেশ কিছু শব্দের মাত্রা বৃদ্ধি করা যেতে পারে উপসর্গের পরিবর্তনের মাধ্যমে।
যেমন,
উদ্্বেষ [উৎ + দ্্বেষ] = তীব্র বিদ্্বেষ, যা অন্তর্গত রক্তে ক্রীড়া করে, ইঞ্জিরিতে যাকে বলে অ্যাবহর, অ্যাবোমিনেট। হাসিনা ও খালেদার মধ্যে প্রচন্ড এক উদ্্বেষ কাজ করে।
অতিমর্শ = কোন কাজে কাউকে তীব্রভাবে উৎসাহিত করার জন্যে দেয়া পরামর্শ। পাগলকে সাঁকো না
এভাবে শায়েখের আত্মসমর্পণে অবাক হয়েছেন অনেকেই। এমন কি তার স্ত্রীও। দেশের অনেক পত্র-পত্রিকা এটাকে নাটকীয় ঘটনা বলছে তবে অনেকে অভিযোগ তুলছেন যে এটা সাজানো নাটক। বেশ কিছু বিষয় আছে যার একটির সাথে আরেকটির সাযুজ্য নেই। 'কাফেরদের হাতে ধরা দেবেন না বলেছিলেন'। অথচ ধরা দিলেন শায়েখ। অনেকে বলছেন সিলেটে এভাবে বাড়ি ভাড়া করে শায়েখ থাকতেন আর তা সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী জানতো না তা কি করে হয়?
আত্মসমর্পণ করার পর সূর্যদীঘল বাড়িতে ঢুকে সেরকম মারাত্মক কোনো বিেেস্ফার
এভাবে শায়েখের আত্মসমর্পণে অবাক হয়েছেন অনেকেই। এমন কি তার স্ত্রীও। দেশের অনেক পত্র-পত্রিকা এটাকে নাটকীয় ঘটনা বলছে তবে অনেকে অভিযোগ তুলছেন যে এটা সাজানো নাটক। বেশ কিছু বিষয় আছে যার একটির সাথে আরেকটির সাযুজ্য নেই। 'কাফেরদের হাতে ধরা দেবেন না বলেছিলেন'। অথচ ধরা দিলেন শায়েখ। অনেকে বলছেন সিলেটে এভাবে বাড়ি ভাড়া করে শায়েখ থাকতেন আর তা সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী জানতো না তা কি করে হয়?
আত্মসমর্পণ করার পর সূর্যদীঘল বাড়িতে ঢুকে সেরকম মারাত্মক কোনো বিেেস্ফার
প্রিয় ডায়রি,
কী আর বলিব। আঙুলে কলম সরে না। বিবিবাচ্চাদের কথা ভাবিয়া দিল বেচইন।
খাঙ্কির পুলারা বিদু্যৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করিয়াছে, আজ রাতে হিন্দি সিনামা দ্যাখা হইবে না। কিছু ভিসিডি অবশ্য আছে সাথে, কিন্তু এখন অত রস নাই। তাছাড়া সাথে দুই সাহাবা আছেন, ওনারা কী ভাববেন।
গতরাতে যখন উহারা আমার দরজায় ঘা মারিয়া চিঁচিঁ রবে ডাক পাড়িতেছিলো, মা কসম ঠাকুর, মস্তকে খুন চাপিয়া গিয়াছিলো। তরবারিখানা দস্তে লইয়া দরজা খুলিয়া হারেরেরে রবে নারা দিলাম, কহিলাম কোন কাফের আসিয়াছে মুনতাকাল হইবার জন্য, শুধু দেখিলাম কালা উর্দি পড়া কয়েকটি মূর্তি দুর্দাড় করিয়া পলায়ন করিলো। সশস্ত্র শায়খের সম্মুখীন হইতে ভয় পাই এই দুরাত্মারা। তাছাড়া ইহাদের প্রশিক্ষণও নিম্নমা
মানবজীবন বিলাসিতা করার মত খুব একটা লম্বা নয়। মহাবিশ্ব বাদ দিলাম এই পৃথিবীর কত বৈচিত্র্যই তো দেখা হয়নি, হয়তো হবেও না। তবু আমাদের সবার মনের কোণে একটি গোপন আশা থাকে ভ্রমণের। এই পৃথিবীর বিচিত্র সব বিখ্যাত ল্যান্ডমার্কগুলো দেখার। মনে হয়, এগুলোই যদি দেখা না হয়, তবে এই পৃথিবীতে জন্ম নিয়ে এমন কি আর লাভ হলো।
মারা যাওয়ার আগে দেখা হয়নি এমন যেসব জিনিস আমি দেখতে চাই তার তালিকা বিশাল। কিন্তুযতদিন যাচ্ছে ততই বুঝতে পারছি এই বিশাল আকাঙ্খা পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা খ
মানবজীবন বিলাসিতা করার মত খুব একটা লম্বা নয়। মহাবিশ্ব বাদ দিলাম এই পৃথিবীর কত বৈচিত্র্যই তো দেখা হয়নি, হয়তো হবেও না। তবু আমাদের সবার মনের কোণে একটি গোপন আশা থাকে ভ্রমণের। এই পৃথিবীর বিচিত্র সব বিখ্যাত ল্যান্ডমার্কগুলো দেখার। মনে হয়, এগুলোই যদি দেখা না হয়, তবে এই পৃথিবীতে জন্ম নিয়ে এমন কি আর লাভ হলো।
মারা যাওয়ার আগে দেখা হয়নি এমন যেসব জিনিস আমি দেখতে চাই তার তালিকা বিশাল। কিন্তুযতদিন যাচ্ছে ততই বুঝতে পারছি এই বিশাল আকাঙ্খা পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা খ
কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না বলে শায়খ ধরা দিলেন। এনটিভির বিকালের খবরে তার ধরা পড়ার দৃশ্যগুলি দেখাচ্ছিল। জনসাধারণের মতামতও নিচিছলেন কিশওয়ার লায়লা। সবাই শায়খের শাস্তি চাইলেন। কিন্তু শেষ মন্তব্যকারী কয়েকটি কথা বললেন যা নাড়া দেয়ার মত।
তিনি বলছিলেন, তার মাথায় ঐ গামছা রাখা হলো কেন? এটা সরিয়ে তার মাথায় বোমার বস্তা তুলে দেয়া কি উচিত ছিল না? তার হাতে কোরান শরিফ ধরা ছিল তা নিয়ে নেয়া হলো না কেন? এতে কি কোরানের অপমান হয়নি?
আপনাদের মতামত জানতে চাই।
কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না বলে শায়খ ধরা দিলেন। এনটিভির বিকালের খবরে তার ধরা পড়ার দৃশ্যগুলি দেখাচ্ছিল। জনসাধারণের মতামতও নিচিছলেন কিশওয়ার লায়লা। সবাই শায়খের শাস্তি চাইলেন। কিন্তু শেষ মন্তব্যকারী কয়েকটি কথা বললেন যা নাড়া দেয়ার মত।
তিনি বলছিলেন, তার মাথায় ঐ গামছা রাখা হলো কেন? এটা সরিয়ে তার মাথায় বোমার বস্তা তুলে দেয়া কি উচিত ছিল না? তার হাতে কোরান শরিফ ধরা ছিল তা নিয়ে নেয়া হলো না কেন? এতে কি কোরানের অপমান হয়নি?
আপনাদের মতামত জানতে চাই।
আত্মসমর্পণের আহবানের জবাবে এভাবেই জবাব দিয়েছেন শায়খ আব্দুর রহমান। তিনি কোনো কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না।
সেইসাথে তিনি এও বলেছেন যে দেশে কুফরি আইন চলছে এবং দেশে আল্লার আইন চালুকরার আহবান তিনি অনেক আগেই দিয়েছেন। আর সে আইন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে যদি মানুষকে হত্যা করতে হয়ও তা আল্লাহ ক্ষমা করবেন।
আব্দুর রহমান বলেছেন যে দেশের সব বাহিনীতে সর্বত্র তার লোক রয়েছেন। শত শত জঙ্গি যখন ধরা পড়ছে তখন তাকে অবিশ্বাস করার মত তেমন শক্তিশালী যুক্তিও নেই। কিন্তু আমার