অরূপের মাথা থেকে বেশ মজার একটা জিনিষ বের হয়েছে, ঘটনাচক্রে বিষয়টা রূপকে পরিনত হয়েছে, কিন্তু সারাদিন চমৎকার মৌতাতে ছিলাম, অনেকগুলো মজার লেখা পড়ে।
ঘটনার সূচনা হয় ওয়ালির একটা মন্তব্য নিয়ে, যে খানে শাররিক হেনেস্থার বিষয় তুলে ধরা হয়।
কারো কারো গোষ্ঠিবদ্ধ বিদ্্বেষ আছে মুক্তচিন্তা বিরোধী। এরা কখনই উচ্চারনের স্বাধীনতা মেনে নেয় নি, এ সকল গোষ্ঠির বিরুদ্ধে যুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে যাওয়া বৃথা, যুক্তির সিড়িঁ বেয়ে এরা চলে না, যতক্ষন যুক্তি তাদের সপক্ষে থাকে ততক্ষন এরা চুপ থাকে যৌক্তিক অবস্থান যখন তাদের অস্তিত্ব বিরোধি হয় তখন শাররিক আক্রমনের ধারায় চলে যায়,
এটার অন্ধকার বলয়ে বাংলাদেশ ঢেকে আছে, ধর্মের অনেক কিছুই যে যুগোপযোগি করে তোলা প্রয়োজন এটা কি
সুপ্রিয় সতীর্থ ব্লগারবৃন্দ। অত্যন্ত বর্ণাঢ্য একটি প্রতিযোগিতা আমরা দেখলাম। একই সাথে এটি ছিল একটি পরিশীলিত প্রতিবাদ। অক্ষরের জোর যে অস্ত্রের চেয়ে হাজার গুণ বেশি, শান্তিপ্রিয় নির্বিরোধ মানুষেরাও যে ঐক্যের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে সংগ্রামী হয়ে ঊঠতে পারে তার আরেক দফা প্রমাণ হলো। যেকোনো বিরুদ্ধ পরিবেশে এরকম ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই সবক্ষেত্রে আমাদের দুর্ভোগ কমাতে চেষ্টা করবে। এমনকি যে শকুন খামচে ধরেছে আজ জাতির পতাকা ও মানচিত্র, তাকেও পারবে সীমান্তছাড়া করতে।
সুপ্রিয় সতীর্থ ব্লগারবৃন্দ। অত্যন্ত বর্ণাঢ্য একটি প্রতিযোগিতা আমরা দেখলাম। একই সাথে এটি ছিল একটি পরিশীলিত প্রতিবাদ। অক্ষরের জোর যে অস্ত্রের চেয়ে হাজার গুণ বেশি, শান্তিপ্রিয় নির্বিরোধ মানুষেরাও যে ঐক্যের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে সংগ্রামী হয়ে ঊঠতে পারে তার আরেক দফা প্রমাণ হলো। যেকোনো বিরুদ্ধ পরিবেশে এরকম ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই সবক্ষেত্রে আমাদের দুর্ভোগ কমাতে চেষ্টা করবে। এমনকি যে শকুন খামচে ধরেছে আজ জাতির পতাকা ও মানচিত্র, তাকেও পারবে সীমান্তছাড়া করতে।
[যারা সমাজবিজ্ঞান পড়েছেন তাদের জন্য নয়। কিন্তুবিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীরা যারা এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কখনও তেমন জানার সুযোগ পাননি তাদের জন্য এই সচিত্র সহজ পাঠ]
[যারা সমাজবিজ্ঞান পড়েছেন তাদের জন্য নয়। কিন্তুবিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীরা যারা এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কখনও তেমন জানার সুযোগ পাননি তাদের জন্য এই সচিত্র সহজ পাঠ]
মারভেজ পুশাররফ মোচে তা দিয়ে হাসলেন। "দানেল সাহাব, ক্যায়সা লাগতা হায় হামারা পিলান?"
দানেল তার শীর্ণ আঙুলে দাড়ি বিন্যস্ত করেন। তারপর খসখসে গলায় ভাঙা ভাঙা উদর্ুতে বলেন, "ফির সে সমঝাইয়ে বুশাররফ সাহাব!" দানেল জাতিতে আরব, প বলতে পারেন না, ব বলে ফেলেন। পুশাররফকে বলেন বুশাররফ, প্যান্টিহোসকে বলে বান্তিহুস। সমস্যা হয় অনেকের। প্রথম প্রথম পুশাররফেরও হতো, এখন অনেকটা কেটে গেছে। অভ্যাসে কী না হয়।
পুশাররফ আবার মোচে তা দেন। পাপিস্তান সেনাবাহিনীতে ঢু
মহারাজ হবুচন্দ্রের শখ হইলো, তিনি বেইসবল খেলিবেন। এখন বেইসবল রাজ্যে তেমন একটা প্রচলিত ক্রীড়া নহে, তাই মার্কিন মুল্লুক হইতে তিনি একজন ভালো প্রশিক্ষক আনাইবার হুকুম দিলেন গবুচন্দ্রকে।
দুনর্ীতিবাজ গবুচন্দ্র টেন্ডার হাঁকাইলো, এবং যথারীতি তেপায়ার তলদেশে প্রবাহিত অর্থস্রোতের কল্যাণে ধাধধাড়া মার্কিন গোবিন্দপুরের নাইকো ক্রীড়া চক্রের জনৈক ওয়াকে সস্তায় ভাড়া করিয়া আনিলো। ওদিকে রাজার কোষাগার হইতে কিন্তু ঠিকই মুদ্রা খসিলো গন্ডায় গন্ডায়।
তবে হবুচন্
শাখামৃগ হুমকি দিচ্ছে। আমি আমার তমুক দিয়ে শায়েস্তা করবো।
শাখামৃগ হুমকি দিচ্ছে। আমি আমার তমুক দিয়ে শায়েস্তা করবো।
শাখা মৃগ প্রতিযোগিতা চলিতেছে। সুতরাং যাহারা এখনও তাদের লেখা প্রতিযোগিতায় জমা দেন নাই তাদেরকে জানানো যাইতেছে যে, অবিলম্বে আপনাদের লেখা জমা দিন। লেখা জমা দেওয়ার বিস্তারিত শর্তাবলী আগের পোস্টে উল্লেখ করা হইয়াছে। তবে লেখার সাথে বেসবল হাতে ওয়া'র ছবিটি দিতে ভুল করিলে চলিবে না। লেখা, ছবি বা যেকোনো আঙ্গিকের পোস্টিংকে আমরা স্বাগত: জানাই। প্রতিবাদ কতটা জোরদার হইয়াছে তাহার উপর নির্ভর করিয়া সর্বসম্মতিক্রমে পুরষ্কারের বিজয়ী ঘোষণা করা হইবে। তবে এইসব কাজ দ্রুত