সুইমিংপুলের এবড়ো থেবড়ো মেঝে থেকে পা বাঁচানোর জন্য পায়ে কিছু পরে নিন (যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য জরুরি)। এতে পুলে বা পুলের আশেপাশে চলাফেরা করতে সুবিধা হবে। রাবারের সোলসহ টেরি ক্লথ স্লিপার (এগুলো পানিতে বাড়ে, সুতরাং আপনার পায়ের মাপের চেয়ে এক সাইজ ছোট কিনুন) থেকে শুরু করে পানিতে ব্যায়ামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি জুতা ব্যবহার করতে পারেন। কিছু কিছু জুতায় সহজে পরার জন্য ভেলক্রো টেপ লাগানো আছে। রাবারের সোলের বিচ সু্য এবং মেশ টপও ভালো কাজ দেয়।
যদি
সহ্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম। পানির মধ্যে শরীর হালকা লাগায় শরীরের জোড়াগুলো সহজেই পুরোপুরি নাড়াচাড়া করা যায়। সেইসাথে মাটির তুলনায় কম কষ্টে মাসল ও কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম শক্ত করা যায়। যেহেতু সাঁতার কাটতে হাত ব্যবহার করতে হয় সেহেতু যেসব লোকের ফুসফুসের অসুখ আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। তবুও, যাদের হাঁপানি আছে, তাদের জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম কারণ পানির কারণে শ্বাসকষ্ট কম হয়। যাদের হার্টের অসুখ আছে, বা হা
সহ্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম। পানির মধ্যে শরীর হালকা লাগায় শরীরের জোড়াগুলো সহজেই পুরোপুরি নাড়াচাড়া করা যায়। সেইসাথে মাটির তুলনায় কম কষ্টে মাসল ও কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম শক্ত করা যায়। যেহেতু সাঁতার কাটতে হাত ব্যবহার করতে হয় সেহেতু যেসব লোকের ফুসফুসের অসুখ আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। তবুও, যাদের হাঁপানি আছে, তাদের জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম কারণ পানির কারণে শ্বাসকষ্ট কম হয়। যাদের হার্টের অসুখ আছে, বা হা
আপনার হার্ট ও ফুসফুসের অবস্থা ঠিক রাখতে, হাড় ও মাসল শক্ত করতে, টেনশন কমাতে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হাঁটা খুব কাজে দেয়। সাধারণভাবে এর ফলে আপনার ভালো লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হয়। হাঁটা সহজ, কম খরচের, নিরাপদ এবং সহজেই করা যায়। আপনি নিজে নিজে বা কাউকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে পারেন এবং যেখানেই যান না কেন সেখানেও আপনি এই ব্যায়াম করতে পারেন। জগিং বা দেঁৗড়ানোর চেয়ে হাঁটা নিরাপদ এবং শরীরের উপর কম চাপ ফেলে। আপনি যদি বয়স্ক, বেশিরভাগ সময় ঘরে বসে কাটান বা আপনার শরীরের জোড়
আপনার হার্ট ও ফুসফুসের অবস্থা ঠিক রাখতে, হাড় ও মাসল শক্ত করতে, টেনশন কমাতে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হাঁটা খুব কাজে দেয়। সাধারণভাবে এর ফলে আপনার ভালো লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হয়। হাঁটা সহজ, কম খরচের, নিরাপদ এবং সহজেই করা যায়। আপনি নিজে নিজে বা কাউকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে পারেন এবং যেখানেই যান না কেন সেখানেও আপনি এই ব্যায়াম করতে পারেন। জগিং বা দেঁৗড়ানোর চেয়ে হাঁটা নিরাপদ এবং শরীরের উপর কম চাপ ফেলে। আপনি যদি বয়স্ক, বেশিরভাগ সময় ঘরে বসে কাটান বা আপনার শরীরের জোড়