বৃটিশ শাসকের দোর্দন্ড ডালকুত্তা বাহিনীকে আজও পুষে চলছি আমরা, ট্যাক্সের পয়সায়। এই পুলিশ বেতনের পয়সায় খেয়ে বাতকর্মটি পর্যন্ত করে না, তার জিভে লালা ঝরে উৎকোচ-চান্দা-বখরার দিকে তাকিয়ে। এই পুলিশ বাজেয়াপ্ত করা অস্ত্র ভাড়া দেয় সন্ত্রাসীর কাছে, নিরীহ জনতার রোগা হোগা মেরে ফাটিয়ে দেয়, সুযোগ পেলে গণধর্ষণ করে অসহায় নারীকে, সাংবাদিক পিটিয়ে হাতের মাংসপেশীগুলোকে সচল রাখে, নিরীহ জনতার ওপর গুলি চালায় নির্বিচারে, আর গ্রামের পর গ্রাম লুটপাট করে। এই পুলিশ থানায় মামলা করতে গেলে পয়সা খায়, ক্রসফায়ারের পাঞ্জা দেখিয়ে যখন খুশি তখন কাউকে খুন করতে পারে, থানায় নিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলতে পারে যাকে খুশি তাকে। কিন্তু এদের ভিকটিম শুধু আমরাই, নিতান্ত গোবেচারা হোগায় বাড়ি খাওয়
বড় কোনো রাজনৈতিক নেতা বা সাংগঠনিকের মৃতু্যবার্ষিকীর আলোচনায় আমরা প্রায়ই একথা শুনি যে, তিনি শুধু একজন ব্যক্তি ছিলেন না ছিলেন প্রতিষ্ঠান। তারা নিশ্চয়ই নমস্য লোক। এতলোক জড়ো হয়ে যখন তাদের প্রশংসা করে তখন নিশ্চয়ই তাই হবে। কিন্তু আমার প্রায়ই মনে হয় কোনো জনসেবার ভান না করেও, শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থেকেও তো আমি একটি প্রতিষ্ঠান। আমার ধারণা আধুনিক বিশ্বের নানামুখি জটিলতায় প্রতিটি মানুষই বোধহয় এক একটি প্রতিষ্ঠান।
কেনো নিজেকে আমি প্রতিষ্ঠান বলছি সেকথ
বড় কোনো রাজনৈতিক নেতা বা সাংগঠনিকের মৃতু্যবার্ষিকীর আলোচনায় আমরা প্রায়ই একথা শুনি যে, তিনি শুধু একজন ব্যক্তি ছিলেন না ছিলেন প্রতিষ্ঠান। তারা নিশ্চয়ই নমস্য লোক। এতলোক জড়ো হয়ে যখন তাদের প্রশংসা করে তখন নিশ্চয়ই তাই হবে। কিন্তু আমার প্রায়ই মনে হয় কোনো জনসেবার ভান না করেও, শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থেকেও তো আমি একটি প্রতিষ্ঠান। আমার ধারণা আধুনিক বিশ্বের নানামুখি জটিলতায় প্রতিটি মানুষই বোধহয় এক একটি প্রতিষ্ঠান।
কেনো নিজেকে আমি প্রতিষ্ঠান বলছি সেকথ
হারুন ইয়াহিয়া নতুন যুগের প্রাযুক্তিক সহায়তাপ্রাপ্ত এক ভন্ড দিব্যি বিশ্বাসের বোসাতি করছে এবং তার বিভিন্ন বঙ্কিম সত্যকে কিছু মানুষ কোনো রকম বিবেচনা না করেই তোতা পাখীর মতো উগড়ে দিচ্ছে, এ পরিস্থিতি ভয়ংকর।
তার জীবনি নিয়ে কোনো কথা নেই প্রায় 50 বছর বয়েসের এক লোক এ পর্যন্ত শতাধিক বই লিখেছেন, বই লেখা কোনো যোগ্যতা নয় হুমায়ুন আহমেদও প্রায় 150টা বই লিখে ফেলেছেন এই 35 বছরের সাহিত্য জীবনে,
উপন্যাস লেখা এক অর্থে তথ্যনির্ভর বই লেখার চেয়ে সহজ, তথ্য উপস্থাপন করতে হলেও যাচাই বাছাই করতে হয়, বিশ্লেষণ করতে হয় এবং অবশেষে নির্যাসটুকু তুলে আনতে হয়, যথারীতি হারুন ইয়াহিয়া সাহেব যার আসল নাম আদনান ওকটার( হয়তো বাংলাদেশের হলো নামটা হতে পারতো আদনান আখতার) 1979 সালে