মানুষের ত্রাতা এবং উদ্্বাতা যীশুর তিনটি অলৌকিক কাহিনী লিপিবদ্্ব করা হয়নি: প্রথম-তিনি তোমার আমার মতনই মানুষ ছিলেন, দ্বিতীয়-তিনি রসিক ছিলেন, ততীয়-তিনি জানতেন যে,এক বিশাল সামাজ্র্য জয় করেছেন, যদি ও নিজে ও তো বিজিত হয়েছিলেন---
আদমের বয়েস যখন 130 বছর তখন তার একটা সন্তান হয় তার নাম সেথ, এটার ইসলামি করন হয়েছে বোধ হয় শীস নামে। শীস বা সেথ এর বয়েস যখন 105 বছর তখন এনাশ নামের এক ছেলে হয় তার,
এনাশের বয়েস যখন 90 বছর তখন জন্ম হয় কেনান এর।
কেনান এর বয়েস যখন 70 তখন মাহলালেল এর জন্ম হয়, মাহলালেলএর বয়েস যখন 65 তখন জন্ম হয় যারেদের জন্ম হয়,
যারেদের বয়েস যখন 162 তখন জন্ম হয় এনুশের। এনুশ65 বছর বয়েসে সেই সন্তানের জনক হয় তার নাম মেথুসেলাহ,
মেথুসেলাহর 187 বছর বয়েসে যেই সন্তান জন্ম হয় তার নাম লামেশ, লামেশের বয়েস যখন 182 তখন নোয়ার জন্ম হয়।
সংখ্যাগুলো যোগ দেওয়া যাক
130, 105, 90, 70,65, 65, 162, 187, 182
এটা হয় 1057, আদমের বয়েস ছিলো মৃতু্যকালে 930 বছর, সেথ এর বয়েস ছিলো
লুবিয়ানাতে অনেক ছবি তুলেছি। ফটোগ্রাফার আমি ছিলাম না কখনও। তাই ভালো কিছু হয়নি জানি। কিন্তু নিজের জিনিস ফেলি কি করে। ডিজিটাল ছবি ফটোশপ বা এরকম সফটওয়্যারে ঘষামাজা করে অনেকে আবার শিল্প বানিয়ে তোলে। আমার সেরকম দক্ষতাও নেই। অবশ্য ফটোশপ আমার কম্পিউটারেও নেই। আমি পারি শুধু 'ক্রপ' করতে। ছবির চারপাশ কেটে মূল বিষয়টিকে আরেকটু জোরালো করে তুলতে। সেরকম দুটি ছবি দিচ্ছি এখানে। হাঁস দুটির ছবি আমি আমার ডেস্কটপের ছবি করেছি। আপনারাও করতে পারেন। যদি ভালো লাগে। তবে লে
লুবিয়ানাতে অনেক ছবি তুলেছি। ফটোগ্রাফার আমি ছিলাম না কখনও। তাই ভালো কিছু হয়নি জানি। কিন্তু নিজের জিনিস ফেলি কি করে। ডিজিটাল ছবি ফটোশপ বা এরকম সফটওয়্যারে ঘষামাজা করে অনেকে আবার শিল্প বানিয়ে তোলে। আমার সেরকম দক্ষতাও নেই। অবশ্য ফটোশপ আমার কম্পিউটারেও নেই। আমি পারি শুধু 'ক্রপ' করতে। ছবির চারপাশ কেটে মূল বিষয়টিকে আরেকটু জোরালো করে তুলতে। সেরকম দুটি ছবি দিচ্ছি এখানে। হাঁস দুটির ছবি আমি আমার ডেস্কটপের ছবি করেছি। আপনারাও করতে পারেন। যদি ভালো লাগে। তবে লে
জালালুদ্দিন রুমির সেই কথাটি মনে আছে, "নূহের মত বিরাট ও নির্বোধ কোনো প্রকল্প হাতে নাও। লোকে কি ভাবলো তাতে কিছুই যায় আসে না।" সুফিরা এই কথাটি খুবই ব্যবহার করে। কথাটির মৌল উদ্দেশ্য হলো নতুনকে স্বাগত; জানানো। নতুন পথের আবিষ্কার বা সংস্কারে ভয় না থাকা। রুমির এই কবিতার লাইনটি ইরশাদ মানজি'র প্রিয় একটি বাক্য। আরেকটি প্রিয় বাক্য হচ্ছে কোরানের সুরা নিসার 135 তম আয়াত। আয়াতটি হলো, " হে বিশ্বাসীগণ তোমরা ন্যায়পরায়ণ থেকো এবং আলস্নাহর নামে সত্য সাক্ষ্য দিও, যদ
জালালুদ্দিন রুমির সেই কথাটি মনে আছে, "নূহের মত বিরাট ও নির্বোধ কোনো প্রকল্প হাতে নাও। লোকে কি ভাবলো তাতে কিছুই যায় আসে না।" সুফিরা এই কথাটি খুবই ব্যবহার করে। কথাটির মৌল উদ্দেশ্য হলো নতুনকে স্বাগত; জানানো। নতুন পথের আবিষ্কার বা সংস্কারে ভয় না থাকা। রুমির এই কবিতার লাইনটি ইরশাদ মানজি'র প্রিয় একটি বাক্য। আরেকটি প্রিয় বাক্য হচ্ছে কোরানের সুরা নিসার 135 তম আয়াত। আয়াতটি হলো, " হে বিশ্বাসীগণ তোমরা ন্যায়পরায়ণ থেকো এবং আলস্নাহর নামে সত্য সাক্ষ্য দিও, যদ