যতই বন্ধু-বান্ধবরা আমার ছাত্রশিবির করা নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করা শুরু করলো, ততই আমি বেশি জড়িয়ে পড়তে লাগলাম শিবিরের কর্মকান্ডের সাথে। আরো বেশি করে ইসলামী বই পড়া। আরো বেশি বেশি করে জামাতে নামাজ পড়া শুরু করলাম। এলাকায় ও স্কুলে যারা ছাত্রশিবির হিসেবে চিহ্নিত তাদের সাথে ঘুরাঘুরির মাত্রাও বাড়িয়ে দিলাম। কেন করছিলাম জানি না। তবে আমি চাচ্ছিলাম বন্ধুদের কাছে এ সত্যটা তুলে ধরতে যে ইসলামকে জানা, চরিত্র গঠন করা, এগুলো খুব একটা খারাপ কাজ নয়। কিন্তু কাউকে টলাতে
যতই বন্ধু-বান্ধবরা আমার ছাত্রশিবির করা নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করা শুরু করলো, ততই আমি বেশি জড়িয়ে পড়তে লাগলাম শিবিরের কর্মকান্ডের সাথে। আরো বেশি করে ইসলামী বই পড়া। আরো বেশি বেশি করে জামাতে নামাজ পড়া শুরু করলাম। এলাকায় ও স্কুলে যারা ছাত্রশিবির হিসেবে চিহ্নিত তাদের সাথে ঘুরাঘুরির মাত্রাও বাড়িয়ে দিলাম। কেন করছিলাম জানি না। তবে আমি চাচ্ছিলাম বন্ধুদের কাছে এ সত্যটা তুলে ধরতে যে ইসলামকে জানা, চরিত্র গঠন করা, এগুলো খুব একটা খারাপ কাজ নয়। কিন্তু কাউকে টলাতে
দীক্ষক দ্রাবিড়, আপনাকে বলছি। আপনি অনেকদিন পর ফিরে এসেছেন। এটা এই ব্লগের জন্য সুখবর। আমরা আপনার অনেক ভালো ভালো লেখা পড়েছি। ব্লগের পরিবেশ রক্ষার্থে আপনি যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন সেগুলোও আমাদের জন্য সুফল বয়ে এনেছে। আপনার প্রতীকি প্রতিবাদ ও অন্যান্যদের অংশগ্রহণে ব্লগ অনেক ভারসাম্যপূর্ণ একটা স্থানে পরিণত হয়েছে।
দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আপনি এখন অন্যান্যদের সাথে মিলে যা করছেন, তার বোধহয় খুব একটা প্রয়োজন নেই। এই সাইট এখন আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। অনেকে
দীক্ষক দ্রাবিড়, আপনাকে বলছি। আপনি অনেকদিন পর ফিরে এসেছেন। এটা এই ব্লগের জন্য সুখবর। আমরা আপনার অনেক ভালো ভালো লেখা পড়েছি। ব্লগের পরিবেশ রক্ষার্থে আপনি যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন সেগুলোও আমাদের জন্য সুফল বয়ে এনেছে। আপনার প্রতীকি প্রতিবাদ ও অন্যান্যদের অংশগ্রহণে ব্লগ অনেক ভারসাম্যপূর্ণ একটা স্থানে পরিণত হয়েছে।
দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আপনি এখন অন্যান্যদের সাথে মিলে যা করছেন, তার বোধহয় খুব একটা প্রয়োজন নেই। এই সাইট এখন আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। অনেকে
ব্লগে রামছাগলের উৎপাতে পাতা উলটানো যায় না। তাই এই লোগো দিয়ে চলছে রামছাগলকে তাড়া। তাড়া না দিলে তারা আবার ঝাড়া দৌড় দেয় না। মাঝে মাঝেই আমদেরকে এরকম তাড়া দিতে হয়। আগে একবার তাড়া দিছিলাম বেসবল ব্যাট হাতে চিম্পুর ছবি দিয়া। আমি যখন ছিলাম না তখন ফ্লাডারদেরকেও তাড়া দিছিলো অনেকে। সে যাক ফ্লাডিং বন্ধ হয়েছে।
কিন্তু রামছাগলের উৎপাতই নাকি এখন এই সাইটের বড় সমস্যা। শুনতে পেলাম আমাদের সুফি সাদিককে নাকি রামছাগল তার আরো কিছু ছাগল শিষ্য নিয়া অনেক গুঁতাইছে। আ
আমার পোষাক নিয়া অনেকে কথা বলে। কিন্তু আমি আমার যা ইচছা তাই পরি...যা পরলে রামছাগল কম মনে হয়...একটু গরু গরু লাগে...সেইটা পইরাই আমি রাস্তার কলার চুকলা খাইতে বারাই....খাওয়ার বিষয়ে আমার নজর বেশ নীচের দিকে... খাদ্য অখাদ্য যাই হোক, আমার পায়ের নীচে পড়লে ডাইল। তারপর কুড়ুৎ কুড়ুৎ করে আমি উদরস্থ করে ফেলি। আর নাইলে ভর্তা বানাই। রীতিমত শিং দিয়া গুঁতাইয়া আলুভর্তা। এইবার খাও..যত পারো।
মানুষে বলে ছাগলে কিনা খায়। ওরা জানে না রামছাগলে কিনা খায়। লঞ্চ তো খাইই,
[ যারা খামোখা খামোখাই দলাদলি শুরু করেছেন, মেজাজ খারাপ করছেন... তারচে ভালো মনটা খারাপ করি ! চুপ করি, ছুটিতে যাই.... ]
ফাল্গুন শেষ হলে ধুলোর সময়
সমৃতিরা প্রশ্নকরে,পরীক্ষা হয়
উত্তর খুঁজে যায় ভাবনাকে নিয়ে
ঠোঁটে সিগ্রেট হাতে দেশলাই নিয়ে ।
ধোঁয়ার ভেতরে ছবি অশরীরি কারা
চুপচাপ দেখে যায় আমার চেহারা
ইন্টারভিউ হয় একা মুখোমুখি
বলতো মানুষ তুমি হয়েছো কি সুখী ?
স্বস্তিস্তব্দতায়, উত্তরে চুপ
তবুও বাঁচার নেশা বেহায়া লোলুপ
এ নেশা ও ছুটি নেবে কোনো একদিন
সেদিনের পরীক্ষা স্মরনে বিলীন ।
শেষ প্রশ্নটা হবে শেষ দরোজায়
সকলে ছুটিতে যাবো,যাবো অচেনায় । ।
অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করেও রামছাগলটিকে পাওয়া গেলো না। ছাগলটির মাথার পারা সম্ভবত: নামিয়াছে। এখন বোধহয় সে জাবর কাটিতে কাটিতে ঝিমাইতেছে। রামছাগল বলে কথা। কিন্তু খোঁয়াড়ের বাইরে থাকিলে সে সব খাইয়া সাফা করিয়া দিবে। তাই ইহাকে অবিলম্বে খোঁয়াড়ে ঢুকানো আবশ্যক। কেউ যদি এই রামছাগলকে দেখেন তবে তাকে খোঁয়াড়ের দিকে তাড়া করিয়া নিয়া যাইতে ভুল করিবেন না।
একেতো রামছাগল, তার উপরে তার মাথায় বিভ্রম দেখা দিয়াছে। সে আবোল তাবোল বকিতেছে। তার ছাগলামি দিয়া সে কাহাদেরকে
ব্যাক্তিগত জীবনে আমি একজন খোঁয়াড়হারা রামছাগল। সুতরাং আপনাদের এইসব ব্লগে ব্লগে আমি সারাক্ষন আছি। মাথাটা খুব আউলা হইয়া গেলে আমার ভাল লাগে শিং উঁচিয়ে দৌড়ে বেড়ানো, গুঁতা মারা, নতুন নতুন বাগানের বেড়া ভাঙা। তাই মাথা আউলা হইলেই আমি খুব খবিস। ঃ-)
ছাগলামির ফাকে ফাকে লেফট রাইট মার্চ করা, টেলিফোন, ক্যাবলের লাইন চাটাচাটি করা আমার একটা নেশা বলতে পারেন। এইসব কাজের সুবিধার জন্য আমি একটা ব্যক্তিগত রামছাগলীয় কারবার রেডি করছি আজ দুবছর হলো। নতুন লাইনে আইছে এ
অনেক দিন পর ব্লগে এসে শুনলাম এখানে নাকি একটা রামছাগলের উদ্ভব হয়েছে। ছাগল তো যাই পায় তাই খায়, এ আবার রামছাগল। ছাগলের মধ্যে রাজা। এ সবই খায়। আবার যেহেতু রাম ছাগল এ প্রলাপও বকে। পাগলের প্রলাপ। তার কেন জানি মনে হইছে সে প্রলাপ না বকলে এই ব্লগে কারো কোনো জ্ঞান হবে না। সুতরাং রামছাগল এখন জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছে।
এদিকে ছাগলের জ্বালায় অতিষ্ঠ লোকজন প্রশ্ন তুলেছেন ব্লগে একটি খোঁয়াড় থাকা উচিত। সেই খোঁয়াড়ে ছাগলটিকে আটকাইয়া রাখতে হবে। কিন্তু রামছাগল বলে