(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ
(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ
আফ্রিকা এবং আরব উপদ্্ব ীপের সাথে ইউরোপের সংযোগস্থল সভ্যতার অন্যতম একটা অঙ্গ। মিশরের সাথে ইউরোপ মহাদেশের এবং এশিয়ার সংযোগ ঘটেছে এখানে,
মুসা যখন বনী ইসরাঈল জাতিকে মিশরের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে আনে, এই ভূখন্ডই ছিলো প্রতিশ্রুত ভূমি। সেখানে একটা পর্যায়ে ইহুদি রাজ্য গড়ে উঠে, দাউদ এবং সোলায়মানের পর যেই রাজ্য 2টা অংশে বিভক্ত হয়, এবং কিংডম ওফ ইহুদ টিকে থাকে আরও সহস্রাধিক বছর, খ্রিষ্টিয় 135 সালের দিকে এই ভূখন্ড চলে যায় রোমানদের অধিকারে, তবে এর আগে সংঘবদ্ধ ইহুদি লড়াইয়ের ভয়াবহতা রোমানদের নতুন যুদ্ধকৌশল নিতে বাধ্য করে। তারা তাদের নিয়মিত সৈন্যবাহীনির এক তৃতীয়াংশ ব্যাবহার করে এই ভূখন্ড দখলের অভিপ্রায়ে।
এর পর এই ভূখন্ডের অধিকার জন্মায় আরবদের, ইসলামি শা
প্রথমত বিষয়টা প্রসঙ্গ বস্তুর, প্রসঙ্গ বস্তু সাধারনভাষায় বললে যাকে ভিত্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হয়। সাধারন প্রসঙ্গ বস্তুর চিরায়ত উদাহরন ট্রেন এবং প্লাটফর্ম। ট্রেন যখন চলতে শুরু করে যদি আমরা প্লাটফর্মকে প্রসঙ্গ বস্তু বিবেচনা করি তাহলে প্লাটফর্মের সাপেক্ষে ট্রেনের গতি নির্ণয় করা যাবে। অন্যভাবে ট্রেন থেকে দেখলে মনে হবে প্লাটফর্ম গতিশীল। আমাদের প্রসঙ্গ বস্তু নির্ধারনের পরই আমাদের পর্যবেক্ষণগত সিদ্ধান্ত দিতে হয়। এই প্রসঙ্গ বস্তুর অবতারনা যখন গ্যালিলিও-নিউটন করেছিলেন তখন আলোর গতিবেগ নির্ধারিত হয় নি। এছাড়া আমাদের যান্ত্রিক শকটে র গতিও তখন সীমিত ছিলো, অত্যাধিক গতিশীল কিছুর চিন্তা তখন আসার সম্ভবনাই ছিলো না কোনো।
একটু সামনে নিয়ে যাই প্রসঙ্গ বস্তুর ধারন