ঐতিহাসিক স্থানে ঘুরলে ইতিহাসের ধারণা পাওয়া যায়। নিশ্চিত হওয়া যায় না। স্লোভেনিয়ার ইতিহাস এত দীর্ঘ যে এটি মানব সভ্যতার ইতিহাসের সমান। দু'পাতা ইতিহাস পড়েও তা বুঝা সম্ভব না। এখানে মানুষ বসতি ছিল সেই হাড়ের অস্ত্রের আমলে। অংকের হিসাবে আদমের বহু আগে। খ্রিস্টপূর্ব 100,000 থেকে 60,000-এ। তাম্রযুগে ( খ্রিস্টপূর্ব 2000 থেকে 900) এখানকার মানুষ জলাভূমি এলাকায় ক্ষেত-খামার করে জীবন চালাতো। তারপরই নানা দেশ থেকে আরেকটু প্রাগসর লোক, গোষ্ঠী বা জাতি এসে এখানকার কৃষ
ঐতিহাসিক স্থানে ঘুরলে ইতিহাসের ধারণা পাওয়া যায়। নিশ্চিত হওয়া যায় না। স্লোভেনিয়ার ইতিহাস এত দীর্ঘ যে এটি মানব সভ্যতার ইতিহাসের সমান। দু'পাতা ইতিহাস পড়েও তা বুঝা সম্ভব না। এখানে মানুষ বসতি ছিল সেই হাড়ের অস্ত্রের আমলে। অংকের হিসাবে আদমের বহু আগে। খ্রিস্টপূর্ব 100,000 থেকে 60,000-এ। তাম্রযুগে ( খ্রিস্টপূর্ব 2000 থেকে 900) এখানকার মানুষ জলাভূমি এলাকায় ক্ষেত-খামার করে জীবন চালাতো। তারপরই নানা দেশ থেকে আরেকটু প্রাগসর লোক, গোষ্ঠী বা জাতি এসে এখানকার কৃষ
একই জায়গায় একটানা থাকলে একসময় বিরক্তি লাগে। একধরনের একঘেঁয়েমি লাগে। খুব সহজেই যে এটা বুঝা যায় তা না। নতুন কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসলে তখন বুঝা যায় আগে বিরক্তিকর লাগছিলো। এখন তাজা লাগছে।
অনেকদিন কোথাও যাই না। তাই শেষ যাওয়া বোর্নমাউথের স্মৃতি হাতড়াই।
স্মৃতি কি অতীতের সুখের স্বাদ এনে দিতে পারে?
একই জায়গায় একটানা থাকলে একসময় বিরক্তি লাগে। একধরনের একঘেঁয়েমি লাগে। খুব সহজেই যে এটা বুঝা যায় তা না। নতুন কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসলে তখন বুঝা যায় আগে বিরক্তিকর লাগছিলো। এখন তাজা লাগছে।
অনেকদিন কোথাও যাই না। তাই শেষ যাওয়া বোর্নমাউথের স্মৃতি হাতড়াই।
স্মৃতি কি অতীতের সুখের স্বাদ এনে দিতে পারে?