সমপ্রতি একটা পোষ্ট পড়লাম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিষয়টা স্পর্শকাতর, আমাদের অনেকের আবেগের জায়গা এটা, আমাদের অনেকের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জায়গাটা নিয়ে সন্দেহ নেই কোনো। মুজিবনগর সরকারের ঘোষনা যে আসলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সারমর্মটা ধারন করে আছে এ বিষয়েও আমাদের কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনের প্রতিটা পর্যায়ে বাংলাদেশের অসামপ্রদায়িক চেতনাই ছিলো মূল ভিত্তি- এই বিষয়টাকে প্রশ্ন করা হচ্ছে যখন এই বিষয়ে সন্দেহ নিরসনের জন্য একটা সুস্থ বিতর্কের আয়োজন করা যেতে পারে।এটা যেকোনো দিন হতে পারে, আমি প্রস্তুত, কেউ যদি এই বিষয়ে বিতর্ক করতে চায় তাহলে সে যেকোনো দিন হাজির হতে পারে, তবে জামাত শিবির সহ আর যত মৌলবাদী মানুষেরা এই বিষয়টা
জর্জ হ্যারিসন নাম ধরে ডাকছেন ।
একে একে মঞ্চে এসে উঠছেন সেতার লিজেন্ড রবি শংকর, সরোদ সম্রাট ওস্তাদ আলী আকবর খান, তবলার গুরু আল্লারাখা ।
তারপর শুরু তিনজনের মিলিত পরিবেশনা ।
আমি নিজে ক্লাসিকেলের 'ক' ও বোঝিনা । মমতাজ থেকে রবীঠাকুর সর্বভূক । তবু এই তিন লিজেন্ডের ক্লাসিকেল পরিবেশনায় চোখ আটকে যায় , যেনো একটা প্রতিযোগীতা পরস্পরকে ছাড়িয়ে যাওয়ার ।
মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে জর্জহ্যারিসন আয়োজিত কনসার্টের এই পর্বটা আজ আপলোড হলো youtube এ ।
ভাই-বোন কথাটা শোনামাত্র মনের মনিটরে যে ছবি ফেড-ইন হয়ে স্থির হয় তা হলো ব্রাদার্স ও সিস্টার্সের। একটি ম্যাগাজিন। সারারাত কম্পিউটার ল্যাবে গ্রুপ এ্যাসাইনমেন্ট বানিয়ে কফি খেতে নীচে নেমেছি। ফ্লিন্ডার্স স্ট্রিট স্টেশনের ঠিক উল্টোদিকে ছিল আমাদের মেলবোর্ন সিটি ক্যাম্পাস। ভেন্ডিং মেশিন থেকে তিতকুটে কফিভরা ডিসপোজেবল কাপ হাতে নিয়ে ফিরতেই গেটের গোড়াতে দেখলাম অনেকগুলো ম্যাগাজিনের কপি। ব্রাদার্স এ্যান্ড সিস্টার্স। ফ্রি। হাতের কাছে ছাপানো অক্ষর পেলেই আমি পড়তে
ভাই-বোন কথাটা শোনামাত্র মনের মনিটরে যে ছবি ফেড-ইন হয়ে স্থির হয় তা হলো ব্রাদার্স ও সিস্টার্সের। একটি ম্যাগাজিন। সারারাত কম্পিউটার ল্যাবে গ্রুপ এ্যাসাইনমেন্ট বানিয়ে কফি খেতে নীচে নেমেছি। ফ্লিন্ডার্স স্ট্রিট স্টেশনের ঠিক উল্টোদিকে ছিল আমাদের মেলবোর্ন সিটি ক্যাম্পাস। ভেন্ডিং মেশিন থেকে তিতকুটে কফিভরা ডিসপোজেবল কাপ হাতে নিয়ে ফিরতেই গেটের গোড়াতে দেখলাম অনেকগুলো ম্যাগাজিনের কপি। ব্রাদার্স এ্যান্ড সিস্টার্স। ফ্রি। হাতের কাছে ছাপানো অক্ষর পেলেই আমি পড়তে
আমরা যা সত্য ভাবি সত্য কি আসলে তাই? আমদের কল্পনার নির্মান আর আমাদের বাস্তবতার মধ্যে সীমানা টানে আমাদের অভিজ্ঞতা- আমাদের অভিজ্ঞতার বাইরে চলে গেলেই পরিচিত সত্যের বাইরেও জীবন যাপন সম্ভব, হয়তো জীবনটা কোনো দীর্ঘস্বপ্ন দৃশ্য, আমাদের চারপাশে যা ঘটছে সবই মায়া-এই দর্শনকে ধারন করে আছে ম্যাট্রিক্স ট্রিলজি।প্রায় 600 মিলিয়ন ডলার আয় করেছে ছবিটা। ঘটনার অভিনবত্বের চেয়ে বেশী আসলে এর ক্যামেরার কাজ। যতটা সম্ভব ততটা সফল ভাবে প্রযুক্তিকে ব্যাবহার করা একটা ভিন্ন ধারার ছবি এটা। মানুষের নিজস্ব দ্্বিধা, অতিরিক্ত যন্ত্রনির্ভরতার উপর শঙ্কা, এবং মানুষের বিবেচনা বোধের উপর বিশ্বাস না থাকার বিষয়টা প্রধান হয়ে এসেছে ছবিতে। মানুষ কোনো একদিন সভ্যতাকে ধ্বংস করে ফেলবে এই ধারনা