আমার নাম জনগণ।
কাশ, আমার গুহ্যদ্্বার দুইটা থাকতো।
না, মলত্যাগের জন্য নয়। ঐ কাজে আমার একটি গুহ্যদ্্বারই বরং অতিরিক্ত মনে হয়। পেটে ভাত নাই, হাগনবিলাস কি পোষায় আমার। ক্কচিৎ ক্কচিৎ চকিত তড়িৎ গতিতে ঐ কাজ সেরে ফেলি।
একটা অতিরিক্ত গুহ্যদ্্বারের জন্য আমার হাহাকার বহুদিনের। আপনারা তো আবার অতীত ভুলে ভবিষ্যতের দিকে তাকায় থাকেন, নাহলে আমার কষ্ট বুঝতেন। একেবারে সেন যুগ থেকে হোগামারার উপরে আছি ভাই। এই যাহ, বাজে কথা বলে ফেললাম। একটা সাধু বাংলা বের করি ঐটার ... গুহ্যিকা ... কেমন শোনায়?
যা বলছিলাম, যুগে যুগে বহু শাসক এসে আমাকে গুহ্যিকা দিয়েছে উপযর্ুপরি। মাঝে মাঝে যে ফোঁস করে উঠি নাই তা না, তবে বিষ না থাকলে ঐ চক্করই ভরসা।
যা-ই হো
রাত সাড়ে বারোটায় ছোট ভাইয়ার ফোন কল।- কেমন আছো তুমি?- হুমম... কে ভাইয়া? ভালো আছি... (তখনো 90% ঘুমভাব)- কোন সমস্যা হচ্ছে?- না তো, কোন সমস্যা নাই!- মিলিটারী গন্ডগোল তোমাদের ওদিকে আছে?- ওগুলো মূলত: সাউথ থাইল্যান্ডের দিকে। সারা বছর টুকটাক ওরকম হয়... (এগুলো আমার মুখস্ত কথা, সবাই জিজ্ঞেস করে, আমি একই কথা বলি)- না! আজকে যে মিলিটারি কূ্য হইলো, তার কথা বলছি।এবার আমি চোখ কচলাই। - তাই নাকি?- হঁ্যা, বিবিসি নিউজ দেখো...তারপর সামান্য আলাপের পর আমাদের কথোপকথন শ
[
এই পোষ্ট টা সাদিক মোহাম্মদ আলমের জন্য ।
অন্য যে কেউ পড়তে পারেন এবং অবশ্যই মন্তব্য করতে পারেন ।
তবে শুরুতেই অনুরোধ, মন্তব্য করতে হলে অবশ্যই পুরোটা পড়বেন এবং দয়া করে প্রাসংগিক মন্তব্য করবেন ।
]
পৌত্তলিক পুলিন বাবুর যেভাবে বেহেশত নসীব হলো
প্রিয় সাদিক ,
বাকী বিল্লাহর এই পোস্টে 3 ন ং মন্তব্যে দেখা যাচ্ছে