ক্ষমা করো মা বোনেরা আমার...
যারা তোমাদের এমন করে অপমান করেছে
বিষিয়ে দিয়েছে তোমাদের নিরুপদ্রব জীবন...
মৃত কুকুর-বিড়ালের মত আবর্জনায় ছুঁড়ে ফেলেছে তোমাদের..
আর দূরে দাঁড়িয়ে হায়েনার মত কুৎসিত হাসি হেসেছে জীবনভর...
তোমাদের সন্তানেরা-ভাইয়েরা স্বাধীনতার যুদ্ধে গেছে বলে যারা ধর্মের নামে,
ইসলামের নামে অপমান অত্যাচারের দোযখ বানিয়েছিল এই বাংলাকে...
ক্ষমা করো মা বোনেরা আমার
এই জীবনে তাদের বিচার দেখে যেতে পারলে না বলে...
ক্ষমা করো
[
ভনিতাপর্ব
কবিতার সাথে শেষ পর্যন্ত আর ঘর সংসার হয়ে উঠেনি আমার । প্রেম টা ফিসফাস নাকি পাঁজরভাঙা ছিলো সে কেবল আমি জানি আর জানে সে ।
পুরোনো প্রেম নিয়ে পাঁচালীর অবসর নেই । তবু কি কোন ব্যক্তিগত মুহুর্তে ফিরে আসেনা পুরনো অসুখ ?
স হ ব্লগার সাদিক মোহাম্মদ আলমের ব্লগে মাহমুদ সাবিস্তারী'র কবিতা পড়ে ইচ্ছেটা জেগে উঠলো অনুবাদের । না, 'টু দ্যা পয়েন্ট'হ
তিন তিনটা রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বাচ্চা মরে গেছে ঢাকা চিড়িয়াখানায়। বাঘের বাচ্চা মারা যাবেই। সেজন্য দেশে নানা কায়দা করা আছে। কিছুতে কিছু না হলে আছে পুলিশের ট্রাক। অথচ খবর বেরিয়েছে চিড়িয়াখানায় জন্ম নিয়েছে একটি উল্লুক ছানা। খুবই বিরল ঘটনা। উল্লুকের ছানা জন্মানোয় হতবাক ও বিস্মিত চিড়িয়াখানা কর্মকর্তা। এত অবাক হওয়ার কি আছে? যে দেশে বাঘের বাচ্চা বাচে না সেদেশে উল্লুকের বাচ্চাই তো জ
আজুরাম একদিন খেলিতে খেলিতে একটি গাব ফল পাইলো। অবোধ আজু গাবের গুণাগুণ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিলো না, সে আপন মনে পেন্টুল খুলিয়া নিজের পোঁদে ভালো করিয়া গাবের আঠা মাখাইলো।তারপর একটি গদিতে বসিয়া পড়িলো।ওইদিকে দেশে শোরগোল লাগিয়া গেলো। কেহ বলিলো আজুকে গদি হইতে নামাও, কেহ বলিলো আজু নামিলে খেলিবো না। আজুর এই সবে ভ্রুক্ষেপ নাই, সে আপন মনে খেলে, নাক খোঁটে, লোম ছিঁড়ে, আজেবাজে স্থানে অঙ্গুলি দিয়া চুলকাইতে থাকে ঘ্যাঁস ঘ্যাঁস ঘ্যাঁস।কে একজন আসিয়া কহিলো, আজুরাম, তু
অজা অর্থ কি আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না। এই ব্লগের অনেকে কপিরাইটের মামলা করতে পারে। তবে ক্যারিকেচারটা দেখুন। শিশিরদা মাইন্ড খাবে না।
মনে হচ্ছে রসালো একটা ফল নিজের ওজনে বোঁটা ছিঁড়ে টুপ করে পড়লো। শুধু লবণ মরিচ দিয়ে মাখিয়ে আহা উহু করে খাওয়ার বাকী।
দেশে রাজপথে মানুষ ধন্না দিয়ে পড়ে আছে। আমরা ব্লগে আছি বলে কিছুই করবো না তা কি হয়। একটা দিন না হয় আমরা আজিজ ভাইকে দিলাম। আমাদের ছড়িতা, চ্যাটালাপ, গুঁতাগুঁতি সব হোক তাকে ঘিরে।
যার যা খুশি, কার্টু
অজা অর্থ কি আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না। এই ব্লগের অনেকে কপিরাইটের মামলা করতে পারে। তবে ক্যারিকেচারটা দেখুন। শিশিরদা মাইন্ড খাবে না।
মনে হচ্ছে রসালো একটা ফল নিজের ওজনে বোঁটা ছিঁড়ে টুপ করে পড়লো। শুধু লবণ মরিচ দিয়ে মাখিয়ে আহা উহু করে খাওয়ার বাকী।
দেশে রাজপথে মানুষ ধন্না দিয়ে পড়ে আছে। আমরা ব্লগে আছি বলে কিছুই করবো না তা কি হয়। একটা দিন না হয় আমরা আজিজ ভাইকে দিলাম। আমাদের ছড়িতা, চ্যাটালাপ, গুঁতাগুঁতি সব হোক তাকে ঘিরে।
যার যা খুশি, কার্টু
বাঙালির রসবোধ কম, এ অভিযোগ পুরনো। আমিও এ কথা বিশ্বাস করি। পান খাওয়া ফোঁকলা দাঁতের কব্বরে পা দাদী-নানীদের রসালো কথাবার্তা শুনলে মনে হতো আহ, এরা কত জীবনমুখী। উচ্ছল ও প্রাণবন্ত। কিন্তু নিশ্চিত জানতাম, কৈশোরে, যৌবনে বা মধ্যবয়সে তাঁরা ঠিকই মুখে শক্ত একটা মুখোস এঁটেই বসেছিলেন। এখন জীবন শেষ, হেসে নিচ্ছেন।হাসতে যে মানা করেছে, সেই অপরাধীকে খুঁজে বের করা কঠিন। সংস্কৃতি, ধর্ম, সমাজ, পরিবার, অর্থকষ্ট; গভীর গবেষণা দরকার। তবে কলেজে থাকতে কলেজ সংসদ নির্বাচনের
বাঙালির রসবোধ কম, এ অভিযোগ পুরনো। আমিও এ কথা বিশ্বাস করি। পান খাওয়া ফোঁকলা দাঁতের কব্বরে পা দাদী-নানীদের রসালো কথাবার্তা শুনলে মনে হতো আহ, এরা কত জীবনমুখী। উচ্ছল ও প্রাণবন্ত। কিন্তু নিশ্চিত জানতাম, কৈশোরে, যৌবনে বা মধ্যবয়সে তাঁরা ঠিকই মুখে শক্ত একটা মুখোস এঁটেই বসেছিলেন। এখন জীবন শেষ, হেসে নিচ্ছেন।হাসতে যে মানা করেছে, সেই অপরাধীকে খুঁজে বের করা কঠিন। সংস্কৃতি, ধর্ম, সমাজ, পরিবার, অর্থকষ্ট; গভীর গবেষণা দরকার। তবে কলেজে থাকতে কলেজ সংসদ নির্বাচনের
সম্পর্ক দানা বাঁধে, নানা সুতোয়, নানা ছুতোয় সম্পর্ক দানা বাঁধতে থাকে, অন্তর্জালিক যোগাযোগ গড়ে উঠে বিশ্বজুড়ে, আমাদের ইশ্বরমুখীতা, বা ইশ্বরবিমুখতা, আমাদের নৈয়ায়িক মনন আমাদের অচেতন সমর্পন, সবটুকু মিলেই আমরা সম্পর্কিত হই, একে অন্যের ভাবনায় মিশি, অন্যের ভাবনায় বাগড়া দেই, সবই সম্ভব হয়েছে আমাদের সচ্ছলতার পাপে।আমরা আমাদের সাথে আমাদের সমাজটাকেও সাথে করে নিয়ে আসি, আমাদের আদর্শিক সমপ্রসারণ, আমাদের ভাবনার অভিক্ষেপ জমে ব্লগ পাতায়, কেউ কেউ অতিমাত্রায় স্পর্শকাতর হয়ে যায়, সবটা মিলেই আমরা একই সাথে বসবাস করছি বেশ অনেক দিন, সূচনা থেকে এই অবধি এমনই চলে আসছে, আমাদের সম্পর্ক গড়ার বাসনায় কেউ কেউ অনেক বেশী গভীরে পৌঁছে গেছে, আত্মিক সম্পর্ক হয়েছে, কেউ কেউ আমাদের ভাব
আনপড়, বিধর্মীদের পথে আনতে ধর্মবিশ্বাসীরা শোনান ঈশ্বরের মহক্ষমতার গল্প। সৃষ্টির কাহিনী। এখনকার ধর্মপ্রচারকরা অবশ্য তাদের ঈশ্বরের ধ্বংস আর লানতের ক্ষমতার ফিরিসি্ত দেন। (পুন:বন্যার পর যদি ঈশ্বর আবার পৃথিবী গড়ে পুসত্দক পাঠান তবে তাতে উড়োজাহাজের আঘাতে জালিমদের উঁচু উঁচু দুই প্রাসাদ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার গল্পও থাকবে)। তবে ধ্বংসের ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টির ক্ষমতা দিয়ে ঈশ্বর চেনা যায়