ছাগুরাম গভীররাতে যুদ্ধঘোষণা করিল কতিপয় মানুষের বিরুদ্ধে। কারণ তাহারা অনেকেই তখন ঘুমাইয়া। তাই ছাগুও তাহাদের নামে কল্পনামিশ্রিত লাদিবিষ ঢালে ধুমাইয়া।
দেখিতে হইবে, পৃথিবী গোল। আজকাল ইহা দেখা যায়। পূর্বে দেখা যাইত না।
গোল পৃথিবীতে ছাগুর ঘেসো জমিতে তখন গভীর রাত হইলেও পূর্ব দিকে দক্ষিণ মহাদেশে তখন ভোর। আর পশ্চিম দিকে পবিত্রভূমিতে একটি মদিনাবাসী উটুরামও বিনিদ্র রজনী জাগিয়া রহিয়াছে। কারা যেন সেইখানে কম্পিউটার টিপিয়া টিপিয়া ছাগুকে চুপি চুপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসন শুরু হয়েছে বাংলাদেশে, ঈদের সময় সচিবালয়ের ব্যাস্ততা, বিভিন্ন নথি মুছে ফেলে অতীত মুছে ফেলানোর চেষ্টা, বিচারপতি হাসানের মহামুল্যবান অসম্মতির খেয়াল আসতে যেটুকু দ্্বিধা ছিলো তা কাটাতে 23 জনের প্রানহানী, বর্বরতার সমপ্রচার, পোষ্টার, সব মিলিয়ে অবস্থা গুরুতর ছিলো, তবে এই উদ্ভুত পরিস্থিতিতে যেই প্রশ্নটা মাথায় ঘুরছে তা হলো এই বাংলাদেশ নিয়ে হঠাৎ আমেরিকার এত উদ্্বিগ্ন হওয়ার কারনটা কি?বীনাসিক্রি হাসিনার সাথে দেখা করতে গেলেন, ঠিক তার পরপরই গেলেন আমেরিকার রাষ্ট্রদুত বিউটেনিস, গিয়ে বললেন ইয়াজুদ্দিন সাহেবকে বাড়তি কিছু সময় দিতে নিরপেক্ষতা প্রমানের জন্য। সেইসময়টুকু শেষ হলো, আমাদের মাননিয় নির্বাচন কমিশনের প্রধান, আজিজ সাহেবের মতো নির্ব
রাসেদের আবি্ব-আম্মি বছরের এসময় করাচী চলে যায়। নানুভাইয়া-মামারা সবাই ওখানে থাকে। বড়মামা লাহোর ইউনিভার্সিটির টিচার। ছোটমামা ইসলামাবাদে সিরামিকসের বিজনেস করে। ছোটমামীর মা নাকি বেনজীর ভূট্টোর খালাতো বোনের ভাসুরের মেয়ে। আবি্ব-আম্মি পাকিস্তানে খুব ব্যস্ত সময় কাটায়। নানুভাইয়ার এন.জি.ও এখন মুজাফফারাবাদে কাজ করছে গত বছরের ভূমিকম্পের ভিকটিমদের নিয়ে। প্রজেক্টটিতে আবি্ব-আম্মি বড়সড় ফান্ড দিয়েছে। এবার পিটিভি-র মীনাবাজার হ্যাভ অ্যা নাইস ডে লাইভে আবি্বর একটি ই
[ সম্মানিত ত্রিভুজের পোষ্টে মন্তব্য করতে গিয়ে লিখেছিলাম 'ভাই ত্রিভুজ' । ত্রিভুজ দিলেন ধামকি ।
আমার মতো খোদাদ্্রোহী (হায় খোদা, তুমি সর্বজ্ঞ) যেনো তাকে আর ভাই বলে খনো সম্বোধন না করে ।
আমি তাঁর কাছে মাফ চাইলাম ।
আর খুব ছোটবেলা পড়া একটা ছড়া মনে পড়ে গেলো
]
কেরোসিন শিখা বলে
মাটির প্রদীপে
'ভাই বলে ডাকি যদি
দেবো গলাটিপে';
হেনকালে গগনেতে
উঠিলেন চাঁদা
কেরোসিন শিখা বলে
'এসো মোর দাদা'। ।
[
[
বিনয় মজুমদারের 'ভুট্টা' বিষয়ক কিছু কবিতা আছে, আদিরসের চটকানি ।
এ সিরিজের কিছু কবিতাআমি ও পোষ্ট করেছি আগে ।বিনয় আলোচনা করতে গিয়ে অনেকেই ও ই আদিরসকেই টেনে আনেন । কেউ কেউ সেক্স চ্যাট কে আদর করে 'বিনয় মজুমদারীয় আলাপ' ও বলে থাকেন ।
ঠিক আছে । তবে এই ঠিকটা খন্ডিত । অর্ধসত্য । সমগ্রতায় বিনয় মজুমদার মানে ব্যক্তিগত নির্জনতা, গলার কাছে আটকে থাকা আজগুবি অভিমান, বিরহে বিদ্্রোহে এক চিরন্তন কিশোর ।
ইচ্ছে আছে, বিনয় মজুমদারের এ রকম কিছু কবিতা ব্
[
স হব্লগার তীরন্দাজের ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা বিষয়ক এই পোষ্টে আমি কিছু প্রশ্ন রেখেছিলাম ।
অপেক্ষা করছিলাম, 'ইসলামিক বাংলা'র মতাদর্শ যারা প্রচার করেন-- তাদের কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট উত্তর পাবার ।
4 দিন হয়ে গেলো । জনাব ফজলে এলাহী কোন উত্তর না দিয়ে ব্যক্তিগত কটাক্ষ করলেন আর উপদেশ দিলেন জামায়াতের বই পড়ার জন্য ।
শুধু 'ভোরের সুর্যদয়' (বানানটা তার নিজস্ব) নামে এ
এ ব্লগে অনেকেই মনে করেন ইসলাম শুধু তারাই বাপ-চাচার সূত্রে পেয়েছেন। অন্যদের এতে কোনো অধিকার নেই। আবার অনেকে মনে করেন জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যে কথা বলে সে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধেই কথা বলে। যে ইসলামী শাসনের পক্ষে শেস্নাগান দেয় না সে ইসলামের শত্রু। তাদের এরকম হাজার মতামত দেখতে পাবেন ব্লগের পাতায়। তাই নিয়ে তারা আবার মাঝে মাঝে নেত্য শুরু করে, কে ইসলামের শত্রু, কে কাফির হয়ে গেল, কে নাসত্দিক হয়ে গেল, কার ঘাড়ে লানত পড়বে ইত্যাদি। সভ্যতা মানুষের অগ্রগতিতে
এ ব্লগে অনেকেই মনে করেন ইসলাম শুধু তারাই বাপ-চাচার সূত্রে পেয়েছেন। অন্যদের এতে কোনো অধিকার নেই। আবার অনেকে মনে করেন জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যে কথা বলে সে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধেই কথা বলে। যে ইসলামী শাসনের পক্ষে শেস্নাগান দেয় না সে ইসলামের শত্রু। তাদের এরকম হাজার মতামত দেখতে পাবেন ব্লগের পাতায়। তাই নিয়ে তারা আবার মাঝে মাঝে নেত্য শুরু করে, কে ইসলামের শত্রু, কে কাফির হয়ে গেল, কে নাসত্দিক হয়ে গেল, কার ঘাড়ে লানত পড়বে ইত্যাদি। সভ্যতা মানুষের অগ্রগতিতে
রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা থেকেই এই নতুন ধারণার জন্ম। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার চলছে দেশে। রাষ্ট্রপতি নিজে তত্ত্বাবধায় সরকার প্রধান হয়েছেন এমনই সবাই ধারণা করছিল। কিন্তু রাষ্ট্রপতি নিজেই এই নতুন ব্যাখ্যা দিলেন। বিতর্ক শুরু হলো সারা দেশে। পরদিনই বঙ্গভবন থেকে একটা ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। সেই ব্যাখ্যায় কিছুই স্পষ্ট হয় না। কারণ রাষ্ট্রপতির লিখিত বক্তৃতাকে অস্বীকার করার উপায় নেই। এই বক্তৃতার আগের দিন রাষ্ট্রপতি সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। সবাই আগে থেকেই মা
রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা থেকেই এই নতুন ধারণার জন্ম। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার চলছে দেশে। রাষ্ট্রপতি নিজে তত্ত্বাবধায় সরকার প্রধান হয়েছেন এমনই সবাই ধারণা করছিল। কিন্তু রাষ্ট্রপতি নিজেই এই নতুন ব্যাখ্যা দিলেন। বিতর্ক শুরু হলো সারা দেশে। পরদিনই বঙ্গভবন থেকে একটা ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। সেই ব্যাখ্যায় কিছুই স্পষ্ট হয় না। কারণ রাষ্ট্রপতির লিখিত বক্তৃতাকে অস্বীকার করার উপায় নেই। এই বক্তৃতার আগের দিন রাষ্ট্রপতি সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। সবাই আগে থেকেই মা