ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জাহাজ যেখান থেকে ছেড়ে ভারতে পেঁৗছে সেখানে এখন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউনিসলের অফিস। ইন্ডিয়া ব্রিটেনকে সবকিছু দিয়েছে। তাদের দারিদ্যকে ভরে দিয়েছে নানা ধন আর সম্পদে। সেই শুভদিনের কথা তারা ভুলেনি। সেখানে জাহাজঘাট নেই তবে একটি স্মৃতি ফলক আছে। বিশাল সেই স্মৃতি ফলক। বিরাট এক দেয়ালের সমান। তাতে যারা সেদিন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জাহাজে চড়ে ভারতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল তাদের নাম ধাম লেখা। সেইসাথে এই স্বীকারোক্তিও আছে যে, তাদের এই সুদূ
দেয়াললিপি রাজনীতির প্রথম সবক দেয়। চলমান মিছিলের মতো শ্লোগানে শ্লোগানে ঢাকা দেয়াল লিখন পড়তে পড়তে স্কুলে যাওয়া। প্রথম যে দেয়াল লিখন পড়লাম -সিকিম নয় ভুটান নয় এ দেশ আমার বাংলাদেশ -জাসদ। রাস্তা ঘুরে সামনে আগালে টি এন্ড টির বিশাল দেয়াল। উপড়ে কাটাতারে মাধবীলতা কমলা আগুন গেটে বাগান বিলাস , দেয়ালে সিরাজ হত্যার পরিনাম বাংলা হবে ভিয়েতনাম। একটা শৃঙ্খলাবদ্ধ হাতের পাশে জাসদ-ইনু।
যেখানে থাকতাম তার সাথে শহরের যোগাযোগ একটা হেরিংবোন গলি। বা হেরিম্বোম। আড়াআড়ি ইট বিছানো রাস্তার নামটা কেন এমন এটা কাউকে বলা হয় নি। সেখান থেকে বের হলেই বাজার। রাস্তা ধরে সামনে গেলে স্টেশন । পিছনে গেল জেলখানা। একটাই রাস্তা সামনের অংশ স্টেশন রোড পিছনের অংশ জেলরোড।
গলির মাথ
ব্যাস্ততা শুরু হয়ে যাবে। নিয়মিত পড়ার চাপ বাড়বে। আক্ষেপ একটাই ঋককে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন বিকেলে কোথাও রেখে আসতে হবে। সমস্যা 6 মাসের বাচ্চাকে ডে কেয়ার নেয় না। তার জন্যে বাসায় কাউকে আসতে হবে। অথবা কোন পরিবারের সাথে রেখে আসতে হবে। পরিচিত ঘনিষ্ঠ পরিবার দুইটা। শেষমেষ কুর্নিয়া পরিবার আবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো।
লিয়ানের সাথে থাকবে জশুয়ার খেলা দেখে বিকাল কাটাবে। মাত্র একদিন রেখেছি। বিকালের 3 ঘন্টা । ক্লাশ শেষে গিয়ে নিয়ে আসবো। নিজেদের গাড়ী না থাকার যন্ত্রনা টের পেলাম প্রথম দিন। বাস মিস মানে সব কিছু 40 মিনিটের জন্যে পিছিয়ে যাওয়া। মফস্বলে থাকার সমস্যা এটাই। যারা ঢাকায় থাকে তারা একটা বাসের জন্যে 40 মিনিট অপেক্ষার সুযোগ পায় না। ট্যাক্সি নিয়ে যা
প্রতিটি মানুষ কিছু না কিছু কাজে দক্ষ। যে ক্ষেত্রে সে অন্যের জন্য হতে পারে উদাহরণ। আরো দশজন শিখতে পারে তার অভিজ্ঞতা থেকে। আপনি যেখানেই থাকুন যাই করুন না কেনো, আপনিও এর ব্যতিক্রম নন। আমাদেরকে সেই অজানা আপনার বিশেষ দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও জীবনের কথা বলুন।
বাংলা গালি আমরা সবাই জানি। তার পুনরাবৃত্তি করার জায়গা নিশ্চয়ই এই ব্লগ সাইট নয়। আমাদের আলাদা আলাদা রাজনৈতিক অভিমত আছে। তাও হয়তো এখানে বলতে পারেন তবে তা অনেক বেশি সংযত ও রুচিসম্মত হতে হবে। সমর্থন পাওয়
কোনো সন্দেহ নেই যে বাংলা ব্লগ চালু হওয়াটাই একটা বিরাট বড় বিষয় ছিল। কিন্তু এখন তা রীতিমত অতীত। প্রযুক্তি শুধু ব্যবহার করতে পারা, তাও প্রথমবারের মত এটাই যথেষ্ট নয়। একে ব্যবহার করতে হবে যথাযথভাবে।
সুতরাং এখন এই বাংলা ব্লগে যেসব শিশুসুলভ আচরণ দেখা যাচ্ছে তা থেকে নিজেদের উত্তরণ ঘটাতে হলে প্রয়োজন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে আকাশমুখি করা।
ব্লগারদেরকে লিখতে হবে সত্যিকার লেখার আনন্দে। নিজেদের পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করার জন্য। নিজস্ব মতের পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি দিয়ে
বাঙ্গালির রক্তে রাজনীতি। রান্নাঘর থেকে মুজিবনগর পর্যন্ত রাজনীতির গতায়ত। গলির সামনের চায়ের দোকান আর সংসদ সবাই জানে কি করলে দেশউদ্ধার হয়ে যাবে। একটা দেশে এতবেশী চিন্তক তারপরও দেশটা কাঁচপোকার মতো ঘুর্নি খাচ্ছে। বড়ই তাজ্জব কথা। তারচেয়ে বড় কথা বাংলাদেশের অসুখের উপশমকল্পে তাদের দেওয়া বিধিগুলো একটার সাথে অন্যটা খাপ খায় না। রাজনীতি নিয়ে লেখার বিপদ অনেক মন্তব্যের জন্যে প্রস্তুতি নেওয়া। অবশ্য এখন পর্যন্ত ভাগ্য সাথে আছে কেউ অভাজনের প্রলাপ পড়ে কিছু বলেনি।
আমার একবন্ধুর উপলব্ধি বাংলাদেশের মূল সমস্যা অধিক জনসংখ্যা । সমাধান রাতারাতি জনসংখ্যা কমানোর জন্যে অর্ধেক মানুষকে বঙ্গপোসাগরে ফেলে দাও। নির্মম ঠাট্টা তাই এর পর আমরা কাকে কাকে ছুড়ে ফেলবো এর হিস
শখ গীটার বাজানো
সংঘবদ্ধতা মানুষের স্বভাবে। যদিও পশু সমাজে দলবদ্ধতার উদাহরন আছে মানুষের প্রকৃতিকে জয় করার লড়াই মানুষকে ভিন্ন মাত্রা দিয়েছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশ নিয়ে লিখবো --
বৈজ্ঞানিক পর্যালোচনায় 1 লক্ষ বছর আগেও প্রায় মানুষ জাতিয় প্রনীর উপস্থিতি জানা যায়। তবে আধুনিক মানুষের চেতনার উদ্ভব 10হাজার বছরের কাছাকাছি। তুলনামুলক ধর্মতত্ত্ব নামের এক বিষয় আছে যার পরিধি ধর্মভাবনার সুচনা থেকে পর্যায়ক্রমিক বিকাশ ধর্মাচারের ধর্মদর্শনের ভিন্নতা। বিশাল ব্যাপকতা, আমি অল্প কয়েকটা বিষয় জানি কেন সপ্তাহে সাত দিন কেন আসমানের সংখ্যা সাত কিভাবে পৃথিবীকেন্দ্রিক মহাবিশ্বের ধারনা আর ধর্মগ্রন্থের পাতায় থাকা ভুল তথ্য । যদিও অনুমান নির্ভর সম্পূর্নটাই ,কিন্তু কে 5000 বছর আগের জীবনযাত্রার
লন্ডনের পথে
কমেডি অব এররস্ দেখে যখন বের হলাম তখন ফেরার সময় হয়ে গেছে। নাটক নিয়ে বলতে গেলে অনেক জায়গা লাগবে। ওরা বলে শেক্সপিয়রের নাটকের আসল রূপ দেখতে নাকি স্ট্র্যাটফোর্ড আসতে হয়। ছোট্ট নদী আভন পার হয়ে বাস যখন লন্ডনের দিকে রওয়ানা হলো তখন দেশের কৃতি লেখকদের কথা মনে হতে লাগলো। কপোতাক্ষ পাড়ের মাইকেল। কি বর্ণাঢ্য তার জীবন। সেখানে কি এরকম কিছু করা যায় না। সরকারের তো অনেক কাজ। জেলা সমিতি বা কোনো ট্রাস্ট এগিয়ে আসতে পারে। দুই বাংলা মিলিয়ে বাঙালির সংখ্
লন্ডনের পথে
কমেডি অব এররস্ দেখে যখন বের হলাম তখন ফেরার সময় হয়ে গেছে। নাটক নিয়ে বলতে গেলে অনেক জায়গা লাগবে। ওরা বলে শেক্সপিয়রের নাটকের আসল রূপ দেখতে নাকি স্ট্র্যাটফোর্ড আসতে হয়। ছোট্ট নদী আভন পার হয়ে বাস যখন লন্ডনের দিকে রওয়ানা হলো তখন দেশের কৃতি লেখকদের কথা মনে হতে লাগলো। কপোতাক্ষ পাড়ের মাইকেল। কি বর্ণাঢ্য তার জীবন। সেখানে কি এরকম কিছু করা যায় না। সরকারের তো অনেক কাজ। জেলা সমিতি বা কোনো ট্রাস্ট এগিয়ে আসতে পারে। দুই বাংলা মিলিয়ে বাঙালির সংখ্