শিল্পের মুক্তি কিংবা শিল্পের অবলুপ্তি কোন অভিধা দেওয়া যায় উত্তরাধুনিকতাকে। অতিরিক্ত বানিজ্যিকরণের প্রভাবে যখন বক্তব্য আর ভঙ্গির মাঝের সম্পর্কগুলো খুলে পড়ে যাচ্ছে, যখন পরিচিত আবহগুলোকে খুঁজতে গিয়ে হয়রান হতে হয়, আমাদের উচ্চারনগুলো প্রাত্যহিকতার পর্যায় থেকে শিল্পের জগতে ঢুকে যাচ্ছে কোনো রকম আড়ালের আবশ্যকতা না রেখে, আমাদের ভাবনার স্ফুরণের সবকটা পর্যায়ই সাহিত্য-শিল্প হিসেবেপ্পরিচিত হচ্ছে সেইসব তাৎক্ষণিকতার সাথে শিল্পের সম্পর্ক কতটুকু?আমাদের স্বাধীনতা দিচ্ছে, আমাদের কোনো নির্দিষ্ট ধারায় চলাচলের কোনো প্রয়োজন নেই এখন। আমরা কাব্যিক ভাবপ্রবণতাকে আধুনিকতার সাথে সম্পর্কিত করে ফেলছি, আমরা রুপকের প্রয়োজনীয়তাকে অস্ব ীকার করছি সচেতন ভাবে। সহজবোধ্যতাই একমাত
ইমরানা বিবি ।
ভারতের উত্তর প্রদেশের এক অশিক্ষিত পদর্ানশীন মুসলিম নারী । বয়স 25 ।
ধর্ষিতা হন, যেমন মেয়েরা হয়ে থাকেন ।
ইমরানা কে ধর্ষন করেন তার শ্বশুড় । হ্যাঁ শ্বশুড়, আইনত ও ধর্মত: যিনি পিতা ।
শ্বাশুড়ি ইমরানাকে বলেন ঘটনা চেপে যেতে । হায় অশিক্ষিত ও ই মেয়েটির জেদ সুবিচার পাবে । বিচার প্রার্থনা করেন শরীয়া পঞ্চায়েতের কাছে ।
দ্্রুত রায় ও ঘোষিত হয় :
[b]
1। শ্বশুড়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক হওয়ায় ( ধর্ষনে তো তাই হয়!) স্বামীর সাথে তার বিয়ে
সুইসদের একটা জাতি হিসেবে চিহ্নিত করাটা ঠিক হবে না। কিন্তু এই ভৌগলিক পরিচয়ে থাকতে থাকতে তারা কিছু কিছু জাতিগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে নি:সন্দেহে। শানত্দির দেশ হিসেবেই তারা পরিচিত। সেই 1848-এ যুদ্ধ-বিগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে তারা ভ্রাতৃত্বকে বড় করে তুলেছে। তবে তাঁদের এই সমপ্রীতির অর্জনকে একশ' এক বছর পরে এসে অরসন ওয়েলস্ একদম পঁচিয়ে দিলেন তার দ্য থার্ড ম্যান চলচ্চিত্রে। সুইজারল্যান্ড সম্বন্ধে মনত্দব্য করতে গিয়ে সেই ছবির এক চরিত্র হ্যারি লাইম বলছেন:"বুর্জোয়া
সুইসদের একটা জাতি হিসেবে চিহ্নিত করাটা ঠিক হবে না। কিন্তু এই ভৌগলিক পরিচয়ে থাকতে থাকতে তারা কিছু কিছু জাতিগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে নি:সন্দেহে। শানত্দির দেশ হিসেবেই তারা পরিচিত। সেই 1848-এ যুদ্ধ-বিগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে তারা ভ্রাতৃত্বকে বড় করে তুলেছে। তবে তাঁদের এই সমপ্রীতির অর্জনকে একশ' এক বছর পরে এসে অরসন ওয়েলস্ একদম পঁচিয়ে দিলেন তার দ্য থার্ড ম্যান চলচ্চিত্রে। সুইজারল্যান্ড সম্বন্ধে মনত্দব্য করতে গিয়ে সেই ছবির এক চরিত্র হ্যারি লাইম বলছেন:"বুর্জোয়া
গত তিন-চারবছর আমি শানত্দিমত ঘুমাতে পারিনি এমন উদ্ভট কোনো দাবী আমি করছি না তবে এই যে এতবড় একটা বোঝা আমি কাঁধ থেকে নামিয়ে সাউথওয়ার্ক ব্রিজ রোডের বাইন্ডার দ্য ডকুমেন্ট অফিসে রেখে আসলাম তার জন্য নিজেকে নিজের পিঠ চাপড়ে দেয়া বা যাকে বলা যায় উদযাপন করা উপলক্ষে ঘুমানো ছাড়া উত্তম কোনো পন্থা আমার মাথায় আসছে না। ঘটবো ঘটবো করেও যে ঘটনার সমাপ্তিকাল হিন্দি ছবির মত শুধুই সমপ্রসারিত হয়ে যাচ্ছিল তা শেষ পর্যনত্দ ঘটে গেল গতকাল দুপুরের দিকে যখন আমি 350 ও 350 পৃষ্ঠা
গত তিন-চারবছর আমি শানত্দিমত ঘুমাতে পারিনি এমন উদ্ভট কোনো দাবী আমি করছি না তবে এই যে এতবড় একটা বোঝা আমি কাঁধ থেকে নামিয়ে সাউথওয়ার্ক ব্রিজ রোডের বাইন্ডার দ্য ডকুমেন্ট অফিসে রেখে আসলাম তার জন্য নিজেকে নিজের পিঠ চাপড়ে দেয়া বা যাকে বলা যায় উদযাপন করা উপলক্ষে ঘুমানো ছাড়া উত্তম কোনো পন্থা আমার মাথায় আসছে না। ঘটবো ঘটবো করেও যে ঘটনার সমাপ্তিকাল হিন্দি ছবির মত শুধুই সমপ্রসারিত হয়ে যাচ্ছিল তা শেষ পর্যনত্দ ঘটে গেল গতকাল দুপুরের দিকে যখন আমি 350 ও 350 পৃষ্ঠা
--'মোরশেদ ভাই'
--'অরূপ ! কি অবস্থা , কই তুমি?'
এই মাত্র কথা হলো অরূপের সাথে । ঘুম ভাঙলো ওর ফোন পেয়ে । বেচারা আমেরিকা থেকে যাচ্ছে মালয়েশিয়া । দীর্ঘ, বিরক্তিকর যাত্রা । হিথ্রোতে যাত্রা বিরতি ।
যাত্রা শুভ হোক অরূপ ।
1998 টা খারাপ হতে হতেও কেমন যেন ভাল'র দিকে মোড় নিল। সেবার জন্মদিনেও খুব সুন্দর একটা কার্ড পেলাম অপুর থেকে। বন্ধুত্ব নিয়ে একটা গানের কিছু লাইন কাগজে ছোট ছোট করে প্রিন্ট করে কার্ডে সেঁটে দিয়েছিল। কথাগুলো এখন ঠিক মনে পড়ছে না - যদিও এককালে ওর প্রায় সব কার্ডের কথা মুখস্থ ছিল। কে বলেছে কার্ড হচ্ছে একটা waste of money? নানা মন খারাপের বা একা থাকার সময় এই কার্ডগুলো আমার মন ভাল করে দিয়েছে। কার্ডগুলো ছিল যেন মন খারাপ রোগের super fast action ওষুধ। আজকে হঠা
[justify]
ঈশ্বর কটমটাইয়া তাকাইলেন আদমের পানে। আদম দিনকে দিন বেয়াদব হইয়া উঠিতেছে, শুরুর দিকে মিনমিন করিতো, ইদানীং ঘাড় বাঁকাইয়া রগ ফুলাইয়া কথা বলে। লক্ষণ ভালো নয়।তিনি গম্ভীর গলায় বলিলেন, "দলিল? কীসের দলিল?"
আদম গোঁ গোঁ করিয়া বলিলো, "সম্পর্কের দলিল।"
ঈশ্বর বলিলেন, "কীসের সম্পর্ক? সম্পর্কের আবার দলিল কী? এসি ল্যান্ড এর মতো কী বকিতেছো আবোলতাবোল? সম্পর্ক কি জলমহাল না দখলকৃত অর্পিত সম্পত্ত...
[
বিদেশ বিভূঁয়ে মাঝে মাঝে নি:শ্বাস ফিরিয়ে দেয় ডায়েরীতে টুকে রাখা কিছু প্রিয় কবিতা । এই কবিতাটা এখানে তুলে দিলাম আরেক ভালো লাগা স হ ব্লগার অরূপ এর জন্য
]
আমি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করে ঠকেছিলাম
পুরুত রাজাদের হাত থেকে সে আমাকে রক্ষা করতে পারেনি;
আমি দ্্রোণকে বিশ্বাস করে ঠকেছিলাম
আঙুলদক্ষিণা নিয়ে সে আমার সপ্তশরবিদ্যা হরন করছিলো;
আমি সিজারকে বিশ্বাস করে ঠকেছিলাম
সিংহাসন পাওয়ার পর সে তার দাসবন্ধুদের মনে রাখেনি;