কদিন আগে একজনের একটা পোষ্ট পড়ে আশ্চর্য হলাম, মানুষের চেতনার অভাব কিংবা মানুষের কুশিক্ষা কিভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করে রাখে তার একটা নিদর্শনও দেখতে পেলাম। সেই পোষ্টের বিষয়বস্তু ও যুক্তি ছিলো ধর্মিয় রাজনীতি ও ধর্ম নিরপেক্ষ রাজনীতি দুটাই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। এমন প্রস্তাবনা কেউ সামনে নিয়ে আসলে তার মানসিক সুস্থতাকে প্রশ্ন করা যায়, প্রশ্ন করা যায় তার বিশ্লেষণ ক্ষমতাকে। তার অবস্থান বর্তমান সমাজের প্রেক্ষিতে ঠিক কোন অনগ্রসর সভয়তায় এই নিয়ে একটা কৌতুকালোচনাও শুরু করা যেতে পারে। অনেকেই অনেক মন্তব্য করেছেন সেই লেখায়- বিজ্ঞ লেখক তার ব্যাখ্যা বিশ্লেষনও দিয়েছেন। তবে সেসব পড়ে তার মানসিক সুস্থতার অভাব সম্পর্কে প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাওয়া যায়। এই মানুষটা কোনো দিনও
সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমাপের জন্য স্থানিক কিছু পরিমাপাঙ্ক আমরা নির্ধারণ করে দিতে পারি, হয়তো এসব পরিমাপাঙ্ক ব্যবহৃত হচ্ছে সভ্যতার অবস্থান নির্ণয়ের জন্য। এসব মানদন্ড কোনো স্থির বিষয় নয় তবে সভ্যতার ক্রামবিকাশ পর্যবেক্ষণ করে আমরা এমন কিছু মানাংককে স্পষ্ট চিহি্নত করতে পারি যা সভ্যতার অগ্রগতির পরিমাপক।
এ কথা স্মরণ রাখা প্রয়োজন সভ্যতা মানুষের পারস্পরিক সম্পর্কের জটিলতার সাথেও সম্পর্কিত। যন্ত্রব্যবহার জাতীয় বস্তুগত উৎকর্ষতাও সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমাপের মনদন্ড হয়ে উঠতে পারে। প্রযুক্তির ব্যবহার, স্থাপনা নির্মানের দক্ষতা, এসব প্রত্নতাত্তি্বক বিষয়ও সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমপের প্রামান্য দলিল হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
নৃতাত্তি্বক পর্যালোচনায় সম্পর্কের ভিত্তি,
City of Angels সিনেমাটায় Goo Goo Dolls এর গাওয়া Iris গানটা আমাদের অনেকেরই খুব প্রিয় একটা গান। এই সিনেমার আরেকটা গান-ও আমার অল-টাইম ফেভারিট গানগুলোর একটা। গানটার নাম Uninvited. গেয়েছে আমার প্রিয় অ্যালানিস মরিসেট। গানটার ভিডিও দেখা যাবে এখানে। কথাগুলো এরকম:
'Uninvited'
Like anyone would be
I am flattered by your fascination with me
Like a
এটা আমার এক বন্ধুর কল্যানে পাওয়া যুক্তি, তবে আমার চমৎকার লেগেছে বিষয়টা। সূচনা হিসেবে এটা আমার পছন্দ হয়েছে- অনেক দিন পরে মনে হলো ধর্ম নিয়ে অনেক বড় করে কিছু লেখার ইচ্ছা ছিলো, নৃতত্ত্ব এবং সভ্যতার বিবর্তন নিয়ে লেখার ইচ্ছাও ছিলো- কোনো এক কারনে সম্ভব হয় নি সমাপ্ত করা।
নামাজের এবং ওজুর নিয়মকানুন নিয়ে অনেক কিছুই বলা আছে। যেসব কারনে ওজু নষ্ট হয় তার একটা হলো বাতকম্ম সম্পাদন, নামাজের মাঝে যদি কারো বায়ু নির্গত হয় তবে তার ওজু নষ্ট হয়ে যায়। তবে সমস্যা হলো ওজু করার সময় যেসব নিয়ম কানুন পালিত হয় তার কোনোটাই ঠিক পশ্চাতদেশ পরিস্কারের মতো বিষয় না।
কথা হলো বায়ুনির্গত হয় যে স্থান থেকে সেই স্থান পরিস্কার না করে হাত পা মুখ মাথার চুল ধুলে কিভাবে পবিত্র হয়ে নাম
ইদানিং আমার দিনের রুটিন উলটা হয়ে গেছে। সারা রাত জেগে থিসিস লেখার চেষ্টা করি, আর সারাদিন ঘুমাই। আজকে সকাল 11টায় আমার সুপারভাইজারের সাথে চ্যাট করার কথা ছিল (উনি এখন ছুটিতে আমেরিকায় আছেন)। 11টা আজকাল আমার কাছে প্রায় মধ্যরাতের মত। আমার 3টা বন্ধু এবং আম্মাকে বলে রেখেছিলাম যেন আমাকে ফোন করে ঘুম ভাঙায় (অ্যালার্ম ঘড়ি + মোবাইলের অ্যালার্মে কাজ হয় না অনেক আগে থেকেই)।একজন ফোন করতে না করতেই দেখি আরেকজন দরজায় ধাক্কা দেয়া শুরু করেছে (good to have reliable fri
তোমাদের কারো শিরোনাম
আমার এখন আর মনেই পড়ে না।
বড়োজোর পিছু ফিরে তাকানোর অভ্যাসে,
হঠাৎ কোথাও অনুতপ্ত হাসি বিনিময়।
অবলুপ্ত স্মৃতি যেন সিড়ি
নেমে যায়,
যাচ্ছে।
বুকের বা দিকে কারা খুব ঝুকে পড়েছিলো,
এসেছিলো উজ্জ্বলে,প্রাঙ্গণে,হাওয়ায় হাওয়ায়?
মঙ্গলের মাটির মতোন তারা আজ ভীষন অচেনা।
রক্তের ভেতরে সকাল বিকাল খুব হুড়োহুড়ি,
বেড়ে যাচ্ছে ঘুমের ওষুধ
জ্বরতপ্ত ঠোটের দুকুলে
পাল তুলে দিচ্ছে কষ্টের জাহাজ।
কারা কাছে এসেছিলো?
কারা মি
কাফকা'র গল্পের অনুবাদ করছেন এই ব্লগে তীরন্দাজ। সে লেখার শিরোনামে এই প্রচেষ্টার তিনি নাম দিয়েছেন অনুবাদের দু:সাহস। দু'টি ভাষা ভালোভাবে জানলেও অনুবাদ করাটা অনেক সময়ই ভীষণ কঠিন মনে হয়। কারণ অনুভূতি প্রকাশ করতে ভিন্ন ভাষাভাষিরা ভিন্নরকম ভাবে ভাষাকে ব্যবহার করেন।
আজ সকালেই একটি ছোট্ট বাক্য পেলাম অনুবাদ করার জন্য। ইংরেজি থেকে বাংলা করতে হবে। আপনারাও একবার চেষ্টা করে দেখুন। বাক্যটি হচ্ছে: I AM LOVED.
বাক্যটির প্রেক্ষাপট বর্ণনা করা দরকার। এই বাক
কাফকা'র গল্পের অনুবাদ করছেন এই ব্লগে তীরন্দাজ। সে লেখার শিরোনামে এই প্রচেষ্টার তিনি নাম দিয়েছেন অনুবাদের দু:সাহস। দু'টি ভাষা ভালোভাবে জানলেও অনুবাদ করাটা অনেক সময়ই ভীষণ কঠিন মনে হয়। কারণ অনুভূতি প্রকাশ করতে ভিন্ন ভাষাভাষিরা ভিন্নরকম ভাবে ভাষাকে ব্যবহার করেন।
আজ সকালেই একটি ছোট্ট বাক্য পেলাম অনুবাদ করার জন্য। ইংরেজি থেকে বাংলা করতে হবে। আপনারাও একবার চেষ্টা করে দেখুন। বাক্যটি হচ্ছে: I AM LOVED.
বাক্যটির প্রেক্ষাপট বর্ণনা করা দরকার। এই বাক
চার উপদেষ্টা পদত্যাগ করেছেন, তাদের পদত্যাগের কারনও তারা ব্যাখ্যা করেছেন সংবাদমাধ্যমের কাছে। দায়িত্বপালন করতে পারেন নি সঠিক ভাবে তারা কিংবা তাদের দায়িত্বপালনের মতো যোগ্য পরিবেশ সৃষ্টি হয় নি। যেহেতু কাজের পরিবেশ আর নেই তাই তাদের এই পদত্যাগকে আমি সঠিক সিদ্ধান্তই মনে করি।
যদিও সংবাদমাধ্যমের সামনে সবচেয়ে বেশী এসেছেন এই চার জন , আসিফ নজরুলের ভাষ্যমতে এরা এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যতটা কাজ করতে পরেছেন অন্য কেউ ততটা কাজ করতে পারেন নি। আমার প্রশ্নটা তখনই মনে হলো কেনো আসিফ নজরুল সাহেব এমন একটা কথা বললেন। তার বিজ্ঞতা নিয়ে সন্দেহ নেই, তিনি বিখ্যাত শিক্ষক, তার কেনো মনে হলো েই 4 উপদেষ্টা প্রচুর দািত্ব পালন করেছেন। আসলেই কি তারা টাদের উপর ন্যাস্ত কর্
1। ।
বিনয় মজুমদার মারা গেলেন ।
লোকটা কবি ছিল ।
লোকটা পাগল ছিলো । বদ্ধ উন্মাদ । সিজোফ্রেনিক । পালিয়ে এসেছিল রাঁচির মানসিক হাসপাতাল থেকে ।
প্রথম শ্রেনীতে যে পাশ করলো মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সুনীল শক্তিদের দুদর্ান্ত সময়ে কফি হাউস তোলপাড় করলো যে, সেই বিনয় সবকিছুকে কি ভীষন অবহেলায় ছুঁড়ে ফেলে দিলো, প্রতিবন্ধী সময়ে অন্যরা যখন বেশ মেনে নেয়া ভদ্্রলোক সাজলো বিনয় তখন উন্মাদ হবার মতো সাহসী, অন্যরা যখন সংগমে লিপ্ত কলকাতার পঁচা লাশের সাথে,