কককককককককককককককক অবিরাম কককককককককককককককক
কককককককককককককককক দক্ষিন ভিয়েতনাম কককককককককককককককক
কককককককককককককককক কম্বোডিয়াকককককককককককককককক
কককককককককককককককক বাংলাদেশকককককককককককককককক
ককককককককককককক অ্যাংগোলায়ককককককককককককক
ককককককককককক মোজাম্বিকে তুমিকককককককককক
কককককককক নিসর্গের ভেতর দিয়েককককককক
সতর্কনি:শব্দ পায়ে হেঁটে যাও সারাদিন সারারাত যখন গ্রামগুলো
জনশূন্য চাতাল চিড় খাওয়া আর উপাসনার চত্বরগুলো ঝরাপাতায়
কঅনবরত ঢেকে যায়
: কাল রাতে ভালো ঘুম হয়েছিলো?
: হ্যা....!
:নাইটগার্ডের হুইসেল,রাস্তার নেড়ি কুকুরটার অশুভ কান্না,খুব দূরে কোথাও ওয়াজ মাহফিলের অস্পষ্ট আওয়াজ...মাঝরাতে কারা যেন খুব হেসে হেসে যাচ্ছিলো পথ ধরে....অসুবিধা হয়নি ?
:আরে নাহ!আমার ঘুম খুব গভীর।এক ঘুমে রাত কাবার..।
:পরশু রাতে ভালো ঘুম হয়েছিলো?
: হ্যা....!
:তরশু রাতে ?অথবা তার আগের দিন....?
: হ্যা বাবা হ্যা !
--------আহারে আরিফ জেবতিক! আজকাল তুমি নি:সাড় ঘুমাতেও শিখেছো!!
শুধু ঘুমে
আমার দুই দোস্ত সাদিক আর সুমন (এস এম মা মু) এর অজানা পাঁচ (না ঠিক ওদেরটা অজানা ছিল না, মানে ওদের এই উদ্যোগটার কথা বলছি) আর সাথে আরো অনেকের লেখা পড়ে নিজেরও লিখতে ইচ্ছা করল। সবাই দেখি প্রায় সাদিকের টেমপ্লেট ব্যবহার করেছে। মানে, ও যে যে পয়েন্টে লিখেছে, সেগুলোর সাথে সামঞ্জস্য আছে। পড়ালেখা, খাওয়া, থ্রিল রাইডস। দেখা যাক আমার কি হয়। ঠিক সেরকম অর্থে 'অজানা' তথ্য হয়তো হবে না, শুধু নিজের সম্পর্কে কিছু।
1. আমি বন্ধুপ্রিয় মানুষ। বন্ধু ছাড়া জীবন অচল। আশে
আমি ভীষন লজ্জিত একজন শিক্ষকের অধঃপতনে। একজন শিক্ষকের কাছে আমাদের যেমন প্রত্যাশা ছিলো। যেভাবে শৈশবে আমাদের শেখানো হয়েছে শিক্ষক আমাদের দ্্ব ীতিয় পিতা যারা আমাদের জ্ঞান দিয়ে দ্্ব ীতিয় জন্ম দেন পৃথিবীর বুকে, সেই আশৈশব বিশ্বাসের ক্ষয় দেখেছি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা, যারা আমাদের শিক্ষার ভিত্তি তৈরি করেন তাদের আন্দোলনে তিনি নিরব থাকেন। কোন সহমর্মিতার বাণী আমরা পাই না তার কাছে। অবশ্য তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। অনেক উচ্চ শিক্ষিত, ভালো ছাত্র হিসেবে বিস্তর সুনামও ছিলো তার একদা। এহেন ভালো মানুষটা হঠাৎ করেই অধঃপতিত হলেন- সত্য আসলে এমন বজ্রাঘাতের মতো অমোঘ নয়, পতন হয়তো সেই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সূচনা থেকেই।1973 এ বি
[
সাদিক, মাহবুব, আড্ডাবাজ ও ত্রিভুজের ধারাবাহিকতায় ।
ত্রিভুজকে বিশেষ ধন্যবাদ ।
না বললে এই পোষ্টটা করা হতোনা
]
1।
এক বালিকার কাছে জীবনে প্রথম চুমো প্রার্থনা করে প্রত্যাখান পেয়েছিলাম । সে বালিকা এখন আমার বউ ।
2।
মেঘ পাহাড়ের দেশ শিলং ছিলাম দু' বছর, পড়াশোনা বাবদ । সে দু বছরে পাঁড় মাতাল হয়েছিলাম । হাত পা উপুড় করে মদ খাওয়া যাকে বলে ।
সেই দু বছরের শিলং জীবনের অর্জন ও দুটো ।
প্রথমত: দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মধ্যে বেশ ভা
আমাদের জনকেরা ছিলেন অযোগ্য মানুষ
বনের খেয়ে ই তাঁরা তাড়াতেন মোষ ।
'আপোষ অসম্ভব' চিৎকারে মাতাতেন দেশ ;
আমরা কিন্তুহয়েছি বেশ, যোগ্য ধড়িবাজ
মঞ্জিলে মকসুদ তাই খুব, দূরে নয় আজ
'আমাদের সন্তানেরা হয়ে উঠুক সুযোগ্য,
ইতর বিশেষ' ।
10 ডিসেম্বর
প্রথম প্রহর । ।
অকাল প্রয়াত কবি কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ার'র আরেকটি কবিতা
মায়ার ঘর
দেহের বল্কল ছিঁড়ে
নিঃশ্বাস নিলে
সনাতন ছায়ায় ঘুমাই
তার আগে মায়ার ঘর
সাপ যেন পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে
আমাকে জড়ায়
মৃত্যুর চেয়ে সুন্দর তৃষ্ণায়।
1.
জলের সীমানায় আকাশ নদী ছোঁয়া
জলের মানুষ অপু কখনই তা ছুঁতে পারেনা।
একটা জীবন অন্যের ইচ্ছায় কাটিয়ে দিলাম।
কেউ হাত ধরে নিয়ে গিয়ে
উদ্যানে দেখালো ফুল;
কেউ তুলে দিল ভুল ট্রেনে।
কারো আকাঙ্খার অগি্ন পোড়ালো সমূলে,
তুমুল বৃষ্টিতে কেউ ফেলে দিলো ঠেলে।
একটা জীবন অন্যের ইচ্ছায় কাটিয়ে দিলাম।
কারো ঘৃণায় কখনো
প্রতিশোধে বে'চে থাকলাম।
কেউ ধার করে এনে দিলো চা'দ,
কারো নখে ছিন্ন ভিন্ন ঘুম,
সারথীর হাতে তুলে দিয়ে জীবনের মানে
রথের চাকায় পিষ্ট হলো অনিচ্ছুক দাসের শরীর।
কেউ হাত ধরেছিলো
কেউ কেড়ে নিয়েছি
মাস কয়েক আগে, 'সামহোয়ার ইন' এ আমি একটা গল্প পোষ্ট করেছিলাম ।
[লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ঐধংধহথগঁৎংযবফনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/16473] ওমশান্তি-- আসসালাম [/লিংক]
সে গল্পে একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার চরিত্র ছিল । জগৎজ্যোতি । যদি ও এ নামে সত্যিই একজন শহীদ যোদ্ধা ছিলেন, তবু গল্পের জগৎজ্যোতি ছিলেন অন্য কেউ ।
আমার শৈশব কেটেছে যে অঞ্চলে, সে সময়টাতে ('81-'85) তখনো জগৎজ্যোতি'র বীরত্ব ও আত্নত্যাগ মানুষের মুখে মুখে ফি রতো রুপকথার