কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ার, আশির দশকের কবি। বামুন সময়ের এক ধ্যানি বটবৃক্ষ। তিনি চলে গেছেন আজ ( 8 ডিসেম্বর ) বিকেলে জঞ্জালের পৃথিবী ছেড়ে।
কিশওয়ারের একটি কবিতা
মহা প্রশান্তিতে
স্বপ্নে দেখি শুয়ে আছি
কাফন শয্যায়
কেউ নেই , কিছু নেই
এক অনন্ত নীরবতার ভেতর
নিশ্চল পড়ে আছি ।
এমন মুহুর্তে এলো ঝড়
কোটি কোটি জ্যোতিস্কের ঝড়
আমি মিশে গেছি সেই ঝড়ে
সমাহিত হয়ে গেছি মহা প্রশান্তিতে ,
আমাকে পারে না আর
অনেক দিন ধরে কোন পোস্ট করা হয় না। সময় পাই না। কাজ-অকাজ নিয়ে ব্যস্ত খুব। জাত লেখক না বলে হুটহাট করে কিছু লিখেও ফেলতে পারি না। মাঝখানে ব্লগের হালচাল দেখে লেখার ইচ্ছাও হয়নি তেমন। তারপরেও অভ্যাসবশত ব্লগে ঢুঁ মেরে গেছি। আজকে হঠাৎ পুরোনো কিছু পোস্ট পড়ছিলাম। অপু আর আমি আর প্রিয় গান, প্রিয় গায়কের ভীড়ে কিছুক্ষণের জন্য চলে গেলাম একটা ভিন্ন সময়ে। খুব প্রিয় একটা গানের কথা মনে পড়ে গেল। 1995 এ অ্যালানিস মরিসেটের Jagged Little Pill অ্যালবামটা বের হবার পর থেকে
পাকিস্তানে সূচনা থেকেই গনতন্ত্রের চর্চা ছিলো তবে পাকিস্তান সূচনা থেকেই সমাজতান্ত্রিকদের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত, এখানের বামপন্থি মানুষেরা কিছু হলেই সি আই এ আর যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়ে অভ্যস্ত।কার্যকরণ যাই হোক তবে ট্রুম্যান প্রশাসনের কুটনৈতিক নথি মুক্তকরন প্রক্রিয়ায় এখন এই সত্য প্রকাশ হয়েছে যে পাকিস্তানে তথা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যেনো সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন শক্তিশালী না হতে পারে তাই যুক্তরাষ্ট্র ইউসিস এর মাধ্যমে এবং অন্যান্য উপায়ে সমাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। এই কারনে তারা মৌলবাদী দলগুলোকে সহায়তার সিদ্ধান্ত নেয়।
বেশ কয়েক দিন আগে "চোর" নামক ব্লগারের পোষ্টে আমার মন্তব্য ছিলো মওদুদী পূঁজিবাদের সুবিধাভোগী মানুষ, সর্ব
তিনি কামরুল হাসান
পটুয়া কামরুল হাসান ।
ঐ যে আমাদের প্রথম পতাকা, লাল সবুজ আর মাঝখানে বাংলাদেশে-- মুক্তির আন্দোলন আর যুদ্ধের দিন গুলোতে যে পতাকা প্রেরনা হয়েছিল কোটি মানুষের , সেই পতাকার পটুয়া কামরুল হাসান ।
ঐ যে একটা পশুর মুখ, ঘাতক পশুকে হত্যা করতে হবে বেঁচে থাকার জন্য, সে ও তাঁর আঁকা ।
'দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে'--- এঁকে যিনি জাতিকে আবারো সতর্ক কর
প্রিয় হাসিন,
আমি জানি মনে করিয়ে দেয়ার কিছু নেই ।
অবশ্যই মনে আছে, মনে থাকতেই হবে ।
তবু বলছি, বিশ্বকাপের মাস জুড়ে 'সামহোয়ার ইন' এর আয়োজন ছিলো । সাইটের মেইন লোগো তে বিশ্বকাপের ছবি ছিলো ।
এই বিজয়ের মাসে কি তেমন কিছু করার ছিলো না ?
অন্য সবাই কি বলেন ?
সে প্রায় দুই-আড়াই ঘন্টার দরকষাকষি। তবে মানুষের আবিষ্কৃত ঘড়ি দিয়ে এই সময়ের দৈর্ঘ্য মাপা ঠিক হবে না। কারণ প্রশ্ন যে করছিল তার একেকটা প্রশ্নের পেছনে আছে দীর্ঘদিনের পড়াশোনা, গবেষণা আর চিনত্দা-ভাবনার বিন্যাস। ঐ মূহুর্তে প্রথমবারের মত এরকম একটা প্রশ্নটা শুনে এ বিষয়ে নিজের অজ্ঞানতাকে ঢেকেঢুকে, কোন বিরাট তাত্তি্বক ভুল না করে ঠিক-ঠাক উত্তর দেয়ার প্রক্রিয়া যখন চলছে তখন মনের বিভিন্ন কোণা-ঘুঁপচিতে যে চিনত্দা-ভাবনার মেশিন ঘুরতে থাকে তার একটা ভিন্ন যন্ত্রণা আ
সে প্রায় দুই-আড়াই ঘন্টার দরকষাকষি। তবে মানুষের আবিষ্কৃত ঘড়ি দিয়ে এই সময়ের দৈর্ঘ্য মাপা ঠিক হবে না। কারণ প্রশ্ন যে করছিল তার একেকটা প্রশ্নের পেছনে আছে দীর্ঘদিনের পড়াশোনা, গবেষণা আর চিনত্দা-ভাবনার বিন্যাস। ঐ মূহুর্তে প্রথমবারের মত এরকম একটা প্রশ্নটা শুনে এ বিষয়ে নিজের অজ্ঞানতাকে ঢেকেঢুকে, কোন বিরাট তাত্তি্বক ভুল না করে ঠিক-ঠাক উত্তর দেয়ার প্রক্রিয়া যখন চলছে তখন মনের বিভিন্ন কোণা-ঘুঁপচিতে যে চিনত্দা-ভাবনার মেশিন ঘুরতে থাকে তার একটা ভিন্ন যন্ত্রণা আ
বাস্তবতার অনেক রূপ থাকে তবে সবাই নিজস্ব বিবেচনায় বাস্তবতা স্ব ীকার করে নেয়। ব্যাক্তির অবস্থান নির্ভর এই বাস্তবতা অস্ব ীকার করার কোনো উপায় নেই এখন। শুধু মাত্র গুটি কয় মানুষের মর্জিমফিক চলে বাংলাদেশ এখন ব্যার্থ রাষ্ট্রের পরিচয়ও ধরে রাখতে পারছে না ।
বাংলাদেশকে যখন ব্যার্থ রাষ্ট্রের তকমা লাগানো হলো তখন আমার জাতিয়তাবোধ আক্রান্ত হয়েছিলো। প্রায় অসম্ভব হলেও আমি বাংলাদেশ নিয়ে আশাবাদী ছিলাম, সেই আশাবাদের প্রদীপের সলতে এখন নিঃশেষ। আমার সংস্কার স্মৃতি পরিচয় ভাসা সব কিছুই এই একটা নামের সাথে জড়িত।বাংলাদেশ নিছক একটা সমস্যাসংকুল ভূখন্ড নয় আমার আত্মপরিচয়।
সামন্ততন্ত্র ঠিক মতো জাঁকিয়ে বসার আগেই ঔপনেবিশকটার ছোঁয়াচ পেয়েছি আমরা- আমাদের মানসিক গঠনের ধারাবাহ
... আর বাংলাদেশ
পৃথিবীর সেই পুরনো গল্প গাঁথা
একচোখা দানবের হত্যার উৎসব
অন্ধ কানুনের ছলে জাতি হত্যা
তবু জেগে উঠা, তবু প্রত্যয়, উজ্জ্বল উন্মে ষ
ছবিসুত্র:নেট ।
কোন কোন উপলক্ষ্য আছে, কোন আয়োজনই যথেষ্ট নয় । কোন কোন স্মৃতি আছে, কোন বর্ননাতেই প্রকাশিত নয় । কোন কোন অর্জন আছে, কোন ব্যর্থতাতেই হারিয়ে যাবার নয় । ।
ছবি: একজন শহীদ যোদ্ধা ।
ছবিসুত্র:নেট