বইমেলায় প্রথম দিন ঢুকেই দেখি ভাষা শহীদদের ভাস্কর্যের নীচে জটলা। বাংলা ভিশন সরাসরি সমপ্রচার করছে। লেখক, প্রকাশক, পাঠকদের সাথে কথা বলছেন আলী ইমাম আর দর্শকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন বইয়ের। ইমামভাইকে দেখেই দাঁড়ালাম। অনুষ্ঠান শেষে আমাকে দেখে, অনেক বছর পর, তিনি উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমার বউ রেহনুমার সাথে। ঠিক তখনি দেখি নাসরীন জাহান একটি চশমা-পরা মিস্টিমুখের বিদেশি বিদেশি দেখতে মেয়েকে নিয়ে হাজির। ইমাম ভাইকে বললেন এই কবির কবিতার বই
বইমেলায় প্রথম দিন ঢুকেই দেখি ভাষা শহীদদের ভাস্কর্যের নীচে জটলা। বাংলা ভিশন সরাসরি সমপ্রচার করছে। লেখক, প্রকাশক, পাঠকদের সাথে কথা বলছেন আলী ইমাম আর দর্শকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন বইয়ের। ইমামভাইকে দেখেই দাঁড়ালাম। অনুষ্ঠান শেষে আমাকে দেখে, অনেক বছর পর, তিনি উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমার বউ রেহনুমার সাথে। ঠিক তখনি দেখি নাসরীন জাহান একটি চশমা-পরা মিস্টিমুখের বিদেশি বিদেশি দেখতে মেয়েকে নিয়ে হাজির। ইমাম ভাইকে বললেন এই কবির কবিতার বই
আগের পর্ব
-----------------------------------------------
বিকাল সাড়ে চার টার দিকে সহকর্মি জাকির জাহামজেদ ফোন করলেন। বল্লেন, ভাল একটা অপারেশন আছে। বল্লাম নিশ্চিত হও। তারপর জানাও। সন্ধার পর আর খেয়াল ছিলনা।
সাতটার দিকে আবার ফোন। ভাই আসেন, টিলাগড়ে। মনে হয় ভাল জিনিস! আবারও বল্লাম তুমি থাক, আমি পরে আসি। এরপর অফিসের কাজে মন দিই। এদিকে অফিসের অন্যান্য আর
কিছুক্ষন আগে একটি পোস্ট করেছি পোস্টের শিরোনাম,গতকাল আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে.. এবার একটু পিছু ফিরে চাওয়ার জন্য এই দ্বিতীয় পোস্টের অবতারনা।
এক.
পাঠক,আপনারা যারা ওপরের পোস্টটি পড়েছেন,তাদের অনেকেই আমাকে পুলিশ,র্যাব এবং বিভিন্ন আইন শৃংখলা বাহিনীর কাছে যেতে বলেছেন।তাদের পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।অনেকেই আমার এই দূর্গতির জন্য সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।তাদের কাছেও কৃতজ্ঞতা।
আমাকে পরামর্শ দেয়ার জন্য বন্ধুরা আছেন।
আমার দূর্দশা তুলে ধরার জন্য ব্লগে ও ব্লগের বাইরে সাংবাদিক বন্ধুরা আছেন।
আমার পরিবারকে দীর্ঘদিন আশ্রয় দেয়ার জন্য
এক.
গতকাল আমার জীবনে এক ভয়ংকর দূর্ঘটনা ঘটে গেছে।বলা নেই কওয়া নেই,বাড়িওয়ালা হঠাৎই ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাসা থেকে বের করে দিয়েছে।
গত কয়েকদিন ধরেই কপাল ভালো যাচ্ছে না। ছোট একটা কারখানা করেছিলাম মিরপুরে,সেটি গুড়িয়ে দিয়েছে বুলডোজার দিয়ে। না না জায়গায় পাওনা টাকা কড়ি যে ফিরত পাবো তার আশা তেমন একটা নেই।
মাসের শেষ,হাত একেবারেই খালি।
এর মাঝেই বাড়িওয়ালা কাল দুপুরে এসে বাসায় আম্মাকে বলল,আপনাদের কে ঘর খালি করে দিতে হবে।এক্ষুনি।
আমার বউ কাজে গেছে,আমিও ধান্দা টান্দা খুজতে বেরিয়েছি--এ সময় এমন ধারা কথায় আমার বৃদ্ধ মায়ের হার্ট এটাকের মতো অবস্থা!
ঘরে টেলিফোন নেই,আমাদের কে যে খবর দিবেন তার কেন উপায় জানা নেই এই বৃদ্ধা মহিলার। ঢাকার রাস্
দিনটা অন্যান্য দিনের মতই ছিল স্বাভাবিক। নিয়মিত দু'একটা এ্যাসাইনমেন্ট, গেজানো, দুপুরের খাবার, বিকালে নিউজ পাঠানো। সন্ধায় অফিস। এমনটাই হওয়ার কথা। হচ্ছিলও তাই।
আমি বলছি 28 ফেব্রুয়ারী 2006 এর কথা। স্বাভাবিক একটি দিন অস্বাভাবিক ও স্মরনীয় হয়ে উঠার কথা বলতেই আজ বসলাম। 24 ঘন্টার সময়সীমা পেরিয়ে যা প্রায় 40 ঘন্টার কাছাকাছি গিয়ে দাড়িয়ে ছিল। সরকারী হিসাবেই ছিল 33 ঘন্টা।
বলার দির্ঘসুত্রিতায় যারা বিরক্ত হচ্ছেন তাদের জন্য এখনই বলে নেই, আমি শায়খ আব্দু