মানুষের কখনও না-দেখা ঈশ্বরকে অস্তিত্ব দিয়েছেন পয়গম্বররা। তারা দাবী করেছেন যাবতীয় ব্রহ্মান্ড ঈশ্বরের সৃষ্টি -- চাঁদ, সূর্য, পাহাড়, সাগর, বাতাস, রোগ-জীবাণু, এমনকি শয়তান ও ভূত-প্রেত-- এবং যদিও সৃষ্টিগুলোকে আমরা দেখতে পাই, অনুভব করতে পারি, তবু ঈশ্বরের অসত্দিত্ব নিশ্চিত করতে পয়গম্বর লাগে। মানুষ একা একা পারে না। মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি পারে না, মানুষের বিজ্ঞান পারে না। কোনো কোনো মানুষ শুধু পয়গম্বর হয়ে ওঠে আর তাদের সাথে ঈশ্বরের দেখা হয়ে যায়, কথা হয়ে যায়।
খুব শক্ত কবিতা বুঝিনি কোনদিন। ভাল লাগা-খারাপ লাগার কালে তাই বারবার ঘুরে ফিরে গেছি শুধু হেলাল হাফিজের কাছে। সেসব কবিতা কোনদিন হতাশ করেনি। গতকাল সে কথাই হচ্ছিল আরেক সমমনা বন্ধুর সাথে। তাই আজকে হেলাল হাফিজের অনেক প্রিয় কবিতার একটা তুলে দিলাম এখানে।
মানবানল
আগুন আর কতোটুকু পোড়ে?
সীমাবদ্ধ তার ক্ষয় সীমিত বিনাশ,
মানুষের মতো আর অতো নয় আগুনের সোনালী সন্ত্রাস।
আগুন পোড়ালে তবু কিছু রাখে
কিছু থাকে,
হোক না তা ধূসর শ্যামল রঙ
সুদানের দারফুর' এর সাথে বাংলাদেশ 71 এর আশ্চর্য মিল খুঁজে পাই আমি ।
দারফুর সুদানের পশ্চিমের প্রদেশ । প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশিরের নেতৃত্বাধীন সুদানী শাসক গোষ্ঠী আর দারফুরের মানুষ, সকলেই ধর্মে মুসলমান । কিন্তু পার্থক্য আছি জাতিগত । ক্ষমতাসীনরা মুলত: আরব জাতিগোষ্ঠি, আর দারফুরের এরা কালো আফ্রিকান ।
ধর্ম দুই জাতিগোষ্ঠী কে এক করতে পারেনি, যেমন পারেনি পুর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মানুষদের ।
সুদানে আরব বংশদ্ভূত শাসকেরা নিজেদের অভিজাত