ছুটছি ক'দিন ধরে ।
নগর থেকে নগরে ।
আমার আরন্যক ডেরা থেকে প্রায় 400 মাইল ছুটে যেতে হয়েছিল লন্ডনের উপকণ্ঠে । পেশা বদলের হাতছানি, রুটিরুজির ধান্দা । ইন্টারভিউ, এই সেই হাবিজাবি... যততো সব ভাল্লাগেনা যন্ত্রনা !
কুটুম্বসকল এড়িয়ে চলি সযতনে, কিন্তু বন্ধুদের পারিনা । এবার তাও করতে হলো । সময়সংকট, বৈরী আবহাওয়া । আমি যেদিকেই যাই সেদিকেই তুষার ঝরতে থাকে!
তারপর আরো প্রায় 500 মাইল ছুটে স্কটিশ রাজধানী এডিনবরা ।
23-25 মার্চ [b] এমন
একটা বিরাট অঘটন ঘটে গেছে। বাংলাদেশ কেমনে কেমনে যেন ক্রিকেটের বিশ্বকাপ জয় করে ফেলেছে। এখন পুরা জাতির গেছে মাথা আউলাইয়া।
তো ,এই মাথা আউলানো অবস্থায় সামহোয়্যার কর্তর্ৃপক্ষ আমাকে বললেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের দলনেতা মি:হাবিবুল বাশারের একটি তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া জনিত সাক্ষাৎকার নিতে। আসলে কর্তৃপক্ষ একজন ভালো ক্রীড়া সাংবাদিক পাঠাতে চেয়েছিলেন কিন্তু সবাই তখন ফুর্তি ফার্তা করতে ব্যস্ত। (শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এদের অধিকাংশকেই সাকুরাতে পাওয়া গেছে।তবে অ
অনেকদিন পর গতকাল রাতে ব্লগে একটু উঁকি দিয়েছিলাম। মাসকাওয়াথের একটি পোস্ট পড়ে মন্তব্যও করলাম। ওর আকাঙ্খার শহর উপন্যাসটি পড়ার জন্য আহবান জানিয়ে ছিল পোস্টটি। আমি মন্তব্যে লিখলাম, হাতে আপাতত: সময় নেই। তাই পড়তে পারছি না। ইত্যাদি..ইত্যাদি।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে যখন কম্পিউটারে কাজ করতে যাবো তখন চোখ একেবারে হাতারুটি। দেখি আমার রিসেন্ট ডকুমেন্টস-এর লিস্টে শুধু একটি ডকুমেন্ট। পিডিএফ। আকাঙ্খার শহরের পিডিএফ। আমার গতকালকের কাজের ফাইলগুলো সেখানে থাকার কথা। কিচ্ছু নাই।
তার মানে আমার কম্পিউটার হ্যাকড। মাসকাওয়াথ এসব কাজকর্ম জানার কথা না। নিশ্চয়ই কাজটা ধুসরের।
অন্যদের সাবধান করছি।
(এ বর্ণনার একটুও মিথ্যা বা কল্পনা নেই। কেউ আবার মনে করবে
অনেকদিন পর গতকাল রাতে ব্লগে একটু উঁকি দিয়েছিলাম। মাসকাওয়াথের একটি পোস্ট পড়ে মন্তব্যও করলাম। ওর আকাঙ্খার শহর উপন্যাসটি পড়ার জন্য আহবান জানিয়ে ছিল পোস্টটি। আমি মন্তব্যে লিখলাম, হাতে আপাতত: সময় নেই। তাই পড়তে পারছি না। ইত্যাদি..ইত্যাদি।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে যখন কম্পিউটারে কাজ করতে যাবো তখন চোখ একেবারে হাতারুটি। দেখি আমার রিসেন্ট ডকুমেন্টস-এর লিস্টে শুধু একটি ডকুমেন্ট। পিডিএফ। আকাঙ্খার শহরের পিডিএফ। আমার গতকালকের কাজের ফাইলগুলো সেখানে থাকার কথা। কিচ্ছু নাই।
তার মানে আমার কম্পিউটার হ্যাকড। মাসকাওয়াথ এসব কাজকর্ম জানার কথা না। নিশ্চয়ই কাজটা ধুসরের।
অন্যদের সাবধান করছি।
(এ বর্ণনার একটুও মিথ্যা বা কল্পনা নেই। কেউ আবার মনে করবে
আমার তখন না ঢাকা না সিলেট অবস্থা! আরিফ ভাই, নিজের ভাই, রনি ভাই এমনতর ভাই এবং সঙ্গিয় গৌরী, চেরী, রাজুরা প্রায় প্রতিদিন টানছেন মহানগরের দিকে। সেখানে নাকী আছে আমার জন্য অবারিত প্রান্তর। আমার সকল প্রতিভা(!) বিকষণে সেই নগরীই হবে প্রকৃষ্ট স্থান!
এদিকে প্রাণের শহরে আছেন জননী আমার, আছেন শিশুমনের পিতা। আছে আমার প্রান্তিক। আছে সবুজ ঘনবন, জাফলং টাঙ্গুয়া...। আছে অর্ণা নামের এক মানবী!!! সাথে সাথে আমারই মত বিষয় বুদ্ধিহীন একদঙ্গল বালক বালিকা!!!
ঘ
উৎসর্গ: এই লেখাটি অ্যালনকে।অ্যালন হঠাৎ করে আমার ই-মেইল এড্রেস জানতে চাওয়ায় এই গল্পটি মনে পড়ল।
--------------------------------------------
রাসেল ও'নীল এর গল্প গত পর্বে করেছিলাম,নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে।
এবার তার আরেকটা ছোট্ট গল্প বলি।
তখন কম্পিউটার জিনিষটা মধ্যবিত্তের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে মাত্র। সবার বাসায় বাসায় কম্পিউটার নেই,তবে ভোরের কাগজের চার তলায় কয়েকটি পিসি লাগানো হয়েছে।সঞ্জীব দা (দলছুট গায়ক) আর ফারুক ভাই (গোলাম ফা
আছে তাতে বানিজ্যভাবনা প্রবলতর। বানিজ্যেই যেহেতু লক্ষীর বসবাস সর্বদাই...
তবুও শরিরে কেমন শিরশিরে অনুভূতি হয়...
লোমগুলো সজারুর কাটার মত সোজা হয়ে যায়...
-------------------------------------
বলছিলাম বাংলালিংক'র লাস্ট বিজ্ঞাপনটার কথা। যুদ্ধের রাতে ভাই হারানোর কী মর্মস্পর্শি কথামালা... হায় স্বাধীনতা
স্যালুট ফারুকী, স্যালুট বাংলালিংক, দুই শিশু আর অতি অবশ্যই সাবিরি আলম।
সামহোয়্যার এর কিছু কিছু ব্লগারের লেখা দেখে মনে মনে খুব লজ্জা পাই। এক সময় এর চেয়ে কতো বাজে লিখে যে আমরা পত্রিকার পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা নষ্ট করেছি তার হদিস নেই।
শুধু মাত্র এই সাইটে লেখালেখি করে প্রতিভার কী নিদারুন অপচয় যে কিছু ব্লগার করছেন,তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই । এদের মাঝে কেউ কেউ আছেন অনর্্তমুখি লেখক,নিজের আনন্দের জন্য লিখে থাকেন আবার কেউ হয়তো এখানে বাংলা লিখে নিজেকে ঝালাই করছেন কিন্তু উপযুক্ত সুযোগের অভাবে আরো বড়ো পরিসরে যেতে পারছেন না।
আমার আজকের লেখা এই দ্বিতীয় দলটিকে নিয়ে। যারা বাংলা পত্রিকায় লিখতে চান,অথচ নিয়ম কানুন জানেন না ,তাদের জন্য এই কয়েক কিস্তির লেখা। আসুন শুরু করা যাক:
1. পত্রিকায় কারা লিখেন :
সাংবাদিক
আমার পাশে বসেছে কামরুল আহবাব (ইনি নজমুল আলবাব সাহেবের বড়ো ভাই।) আর তার মিসেস। বেচারা নাটক দেখে আরাম পাচ্ছে না। উসখুশ করছে।উহু,নাটকের দোষ নয়।দোষটা তার।
আমি আর আমার বউ বসেছি 50 টাকা দামের গ্যালারিতে।কিন্তু কামরুল কেটেছে 2টি 200 টাকা দামের টিকেট। অথচ,হলে ঢুকে আমাকে পিছনের দিকে দেখে পিছনে চলে এসেছে। এখন পাকা ব্যবসায়ী কামরুল চিন্তা করে দেখেছে,তার পাক্কা লস 300 টাকা।মিনমিন করে বলল,'শালারে কইলাম 50টাকা দামের টিকেট দে,শালায় কয় টিকেট নাই।এখন তো দেখি
আমার অনুভূতি অতটা পুতুপুতু নয়। যতটা হলে পথের কান্নায় বুক ভাসানো যায়। বেশ শক্ত ঘোচের মানুষ আমি থেতলে যাওয়া মানুষের সামনে বসে তারই স্বজনকে প্রশ্ন করতে পারি, মাথায় যখন গুলি লাগে তখন উনার হাতে একটা পিস্তল ছিল, সেটার মালিক কে জানেন? ক্রসফায়ারে মরা মোশারফের মাকে বলি, আছে আপনার ছেলে হাসপাতালে... আচ্ছা ওর কোন ছবি আছে আপনার কাছে। ত্রস্ত হাতে মোশারফের বোন পাসপোর্ট সাইজের ছবিটা বের করে দিলে আমি খুব দ্রুত চলে আসতে পারি। যদিও আসার আগে বলে আসি, তাড়াতড়ি হাস