বর্তমান তত্বাবধায়ক সরকার দেশকে নিয়ে কী করতে চাচ্ছেন বুঝতে পারি নি এতোদিন।তারা নাকি দেশকে একেবারে উন্নত করার পর হাল ছাড়বেন।কিন্তু কেমনে কী,ধরতে পারি নাই।
গতরাত থেকে বুঝতে পারছি।
তারা দেশকে উন্নত করে একেবারে ইউনিকোড করে ফেলবেন।
ইউনিকোড ব্লগ ছেড়ে দিতে পারবো,কিন্তু ইউনিকোড দেশ ছাড়বে কেমনে বুঝতে পারছি না।
আসুন দাদা সেন্টু খাই।
কুকুর সামলান,ভিক্ষা না চাই!!
-------------
ধুর, বিরক্ত লাগছে ।
অতো টেক ফেক বোঝিনা । সোজা কথা অতো রং আমার ভাল্লাগেনি, কেমন সোডিয়াম লাইটের মত জন্ডিস জন্ডিস লাগছে ।
আমি ইউনিকোডে লিখতে জানি। লেখার কাজ চালাতে পারব । ইউনিকোডে যাওয়াটা জরুরি সেটা ও বোঝলাম ।
বোঝলাম না 'টপরেটেড' পোষ্টের মহিমা । ব্লগ খুলেই চোখের সামনে এইসব যন্ত্রনা ঝুলতে থাকলে তো মহাসমস্যা ।
বোঝলাম না মন্তব্য গুলো কি হল? এটা কি সাময়িক? নাকি আর কখনই ফেরত পাওয়া যাবেনা হারিয়ে যাওয়া মন্তব্য গুলো ।
তাহলে কিন্তু গভীর সমস্যা । এমন প্রযুক্তির নিকুচি করি!!!
আর লিখতে ভাল্লাগছেনা । ক'দিন কোন পোষ্ট না করে অপেক্ষা করি বরং। আমাদের মত অধ্মদের জন্য উপযোগি পরিবেশ ফিরে আসি যদি, তখন না হ্য় শুরু করা যাবে আবার ।
সংগীসাথি-ভালো ল
লিখতে শিখেছিলাম সেই ৩ বছর বয়েসে। মা খুব যত্ন করে আমার প্রথম লেখার খাতাটি রেখে দিয়েছিলেন,কিন্তু অবোধ আমি ৭ বছর বয়েসে সেই খাতা বেচে কটকটি কিনে খেয়ে ফেলেছি।
শৈশব থেকেই আমার নিজের লেখার প্রতি কোন মমতা নেই। অনেককেই দেখি নিজের লেখাগুলো ছাপা হলে,সেগুলো খুব যতœ করে রেখে দেয়।আমার এক বান্ধবী তার পত্রিকায় ছাপা হওয়া লেখাগুলো কেটে কেটে লাগিয়ে রাখে খুব দামী একটা এলবামে।গোটা ব্যাপারটাই আমার কাছে খুব হাস্যকর মনে হয়।
আমার কাছে তাই নেই জীবনে প্রথম ছাপা হওয়া শিশু পত্রিকার সেই ছড়াটির কোন কপি।নেই স্কুল ম্যাগাজিন,পাড়ার ম্যাগাজিন,কলেজ ম্যাগাজিন,ভোরের কাগজ,প্রথম আলো,আর অন্যান্য পত্রিকায় ছাপা হওয়া রাশি রাশি লেখাগুলোর কোনটিই।আমি জানি,আমি হচ্ছি কামলা কাটা
হঠাৎ যখন সামহোয়ার ইন পেয়ে মেতে উঠলাম,অর্না বলেছিল তোমার আগ্রহতো কোন কিছুতেই টিকে না। দেখব,৬ মাস টিকতে পারো কি না।
আমি হেসেছিলাম। সত্যিই,এক অভিশপ্ত কপাল নিয়ে এসেছি । কোন কিছুতেই টিকে থাকতে পারি না। কেউ কেউ আমাকে বেধে রাখতে পারে না,আর কখনো কখনো কাউকে কাউকে আমিই ধরে রাখতে পারি না।
এক সন্ধ্যায় বাসায় ফিরতে গিয়ে,‘ধুত্তোরি ’ বলে পলিটিক্স ছেড়ে দিয়েছিলাম। দলের সবাই ভোরে সে খবর শুনে বিষ্মিত হয়েছিল খুব।ছেড়েছিলাম স্বপ্নের ভোরের কাগজ,নাটকের দল,লোভনীয় চাকরি,বানিজ্যিক লেখালেখির অভ্যাস।
অন্যদিকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে একসময় আড্ডা দিতাম সারাটা বিকেল। আমরা ছিলাম প্রায় ৩০ জন। শুক্্রবার দুপুরে খাওয়া দাওয়াটাও সেখানেই সারতাম।তো,স্যার এসব
ভাইয়েরা,
ডরাইয়েন না।ব্লগ ঠিকই আছে।
গভীর রাতে দূ:স্বপ্ন দেখছেন।
মনে হচ্ছে ব্লগ উল্টাপাল্টা হয়েছে।
সকালে দেখবেন সব ঠিকঠাক।
চেষ্টা করুন ঘুম থেকে জাগতে।পাশ ফিরে শুয়ে দেখেন.......
হা:হা:হা:।
প্রিয় হাসান মোরশেদ,
কালকে রাতে তোকে খুব মিস করেছি। নাহ্,রাতভর ১লা বৈশাখের স্টেজ পাহারা দেয়ার জন্য নয়। মিস করেছি সার্কাস দেখার জন্য।সারাজীবন কতো লোককে আমরাই সার্কাস দেখিয়ে বেড়ালাম,এবার একটা সুযোগ ছিল দর্শকের সারিতে বসে সার্কাস দেখার।
রাত ১টায় ব্লগ খুলে হতভম্ব হয়ে বসেছিলাম।কেন হতভম্ব হয়েছিলাম তার কারন বলতে গেলে মহাকাব্য হবে। কী এক চমৎকার তামশা। সর্বোচ্চ ব্লগার লিস্টটা তখনও ছিল,কিন্তু সেখানে তোর নাম ছিল না,ছিল না তোকে অনিনন্দন জানিয়ে করা আমার পোস্টটি।
আজব এক ব্যাপার ছিল,টপ রেটেড পোস্ট। সেই টপরেটেড পোস্টে শুধুই ওয়ালি ভাইয়ের পোস্ট। আমি এতোদিন জানতাম,৫ এর উপরে রেটিং দেয়া যায় না। আর সেরকম রেটিং অনেকেই রোজ পেয়ে থাকে।তো,এখন জানলাম,নাহ
হঠাৎ যখন সামহোয়ার ইন পেয়ে মেতে উঠলাম,অর্না বলেছিল তোমার আগ্রহতো কোন কিছুতেই টিকে না। দেখব,৬ মাস টিকতে পারো কি না।
আমি হেসেছিলাম। সত্যিই,এক অভিশপ্ত কপাল নিয়ে এসেছি । কোন কিছুতেই টিকে থাকতে পারি না। কেউ কেউ আমাকে বেধে রাখতে পারে না,আর কখনো কখনো কাউকে কাউকে আমিই ধরে রাখতে পারি না।
এক সন্ধ্যায় বাসায় ফিরতে গিয়ে,‘ধুত্তোরি ’ বলে পলিটিক্স ছেড়ে দিয়েছিলাম। দলের সবাই ভোরে সে খবর শুনে বিষ্মিত হয়েছিল খুব।ছেড়েছিলাম স্বপ্নের ভোরের কাগজ,নাটকের দল,লোভনীয় চাকরি,বানিজ্যিক লেখালেখির অভ্যাস।
অন্যদিকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে একসময় আড্ডা দিতাম সারাটা বিকেল। আমরা ছিলাম প্রায় ৩০ জন। শুক্্রবার দুপুরে খাওয়া দাওয়াটাও সেখানেই সারতাম।তো,স্যার এসব