বিকৃত ঐশী গ্রন্থ তাওরাত বা ওলড টেস্টামেন্ট হিসাবে পরিচিত মুসার বানী সংকলিত হয়েছিলো তার মৃতু্যর হাজার বছর পরে।
সেখানে একটা তথ্য আছে- মুসাকে কিংবা মুসার আত্মাকে তৈরি করার পর ইশ্বর বিশ্ব তৈরিতে আগ্রহী হলেন। তার আত্মা বয়েসে মহাবিশ্বের চেয়ে বড়। তার উপর ইশ্বরের অনুগ্রহ এবং তার সাম্ভাব্য পূর্বপুরুষদের নিয়ে বিশাল মাপের সংকলনটা যেহেতু হাজার বছর পরে করা হয়েছে তাই সেখানে আসল কথাবার্তা নেই। এটা বিকৃত হয়েছে সেজন্যই। সেই একই কারণে নিউ টেস্টামেন্ট গ্রহন যোগ্য না। ওটা আবার কতিপয় ইশা সাহাবাদের রচিত জীবনিগ্রন্থ।
এ কারণেই কোরান মহান। এটা অবিকৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। সমস্যা অনেকগুলো আছে। সুমেরীয় আর ব্যাবীলনীয় সভ্যতার গালগপ্পের সাথে এই সব গ্রন্থের বর্ণনার মি
( মানুষের পয়গম্বর হয়ে ওঠা ধারাবাহিকের অংশ নয় এই লেখা। পয়গম্বরের সংখ্যা নিয়ে অপ বাক একটি পোস্ট দিয়েছেন। তার প্রতিক্রিয়া এটি। )
অপ বাকের মূল প্রশ্ন পয়গম্বরের সংখ্যাটি কোথা থেকে এলো? সেই সাথে অপ বাক এই ব্লগ সাইটে আলোচিত সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতেও আলো ফেলেছেন। অপ বাকের লেখা দীর্ঘ হলেও তার প্রশ্নগুলো বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না। যদিও তিনি দক্ষ সাতারুর মত এক বিষয় থেকে অন্য বিষয়ে যাওয়া-আসা করেন, তবু বিভিন্ন ফুল দিয়ে গাঁথা তার মালাটি খুবই শিল্প শিল্প হয়।
মানুষের বিশ্বাস অচেতন প্রক্রিয়া। সেখানে যুক্তিবাদিতা নেই, অনেক সময় কোনো লিখিত ভিত্তি নেই। উৎসের নির্দেশ না করে যেকোনো বক্তব্য দেওয়াটা যখন কোনো ভাবেই সমর্থনযোগ্য আচরণ না তখন আমার ভেতরে একটাই প্রশ্ন জাগলো- এই যে আমাদের নশ্বর, ববর্র মানুষের জন্য যুগে যুগে প্রতিটা জাতিকে পথপ্রদর্শক পাঠানো হলো- কিংবা কোরানের একটা আয়াতে বলা আছে- সবার জন্য সকল জাতির জন্য পথপ্রদর্শক পাঠানো হয় নি- তাদের সম্মিলিত সংখ্যা 1 লাখ 24 হাজার কিংবা মতান্তরে 2 লাখ 24 হাজার- এই সংখ্যাটা কিভাবে আসলো? এর ভিত্তি আসলে কোথায়?
অনেক জায়গায় বলা আছে আমরা অসংখ্য নবী রসুল পাঠিয়েছি এবং অচেতন মানুষ সব সময়ই তাদের মিথ্যাবাদী বলেছে, অবিশ্বাস করেছে- অস্বীকার করেছে- সেই নবীদের তালিকায় ইব্রাহি