ধন্যবাদ বলে আর অহেতুক সময় নষ্ট করতে চাই না, পোস্টিং দেয়া শুরু করছি। ৭৭২ কিস্তির মেগা উপন্যাসের প্রথম পাঁচটি কিস্তি এখন পরপর দেয়া হচ্ছে, এরপর টাইপিং শেষ হয়ে গেলে পাবেন ষষ্ঠ কিস্তি। সুতরাং আসিতেছে, প্রস্তুতি নিন- সেই বস্তাপচা লেখাগুলো আবার দেখার জন্য। আহা! কাস্টোমাইজেবল ফ্রন্টপেজ থাকলে না জানি কত ভালো হতো, আপনারা ইচ্ছে করলেই ঘ্যাচাং দিতে পারতেন!
ফোন এসেছে। কেউ একজন সাঈদকে চায়। আসাদ মোটামুটি অনুমান করেছে, তবু জিজ্ঞেস করে, কোন সাঈদ? এ বাসায় দু’জন সাঈদ আছে।
সৈয়দ আসাদুল আলমের খোঁজে ফোন করা হয়েছে জেনে অকম্পিত গলায় বলে দেয়, এই মুহূর্তে সে এখানে নেই। কোনো মেসেজ থাকলে বলো, ফিরলে জানিয়ে দেবো।
সমাজের দর্পণ বলে বিবেচিত সংবাদপত্র কেনো তার নিজস্বদায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলো- গত ১৫ বছরে তথ্যস্বাধীনতার সুযোগ পেয়েও কেনো তারা দায়িত্বশীলতা শিখলো না এসব প্রশ্নের উত্তর আসলে সংবাদপত্র কর্মীদের দিতে হবে-
দুঃখজনক সত্য হলো চা চক্ট আর সুশীল আলোচনার ভেতরেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে তথ্যের উপরে পর্দারোপ এবং তথ্য তছরূপের একটা প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে-
আমাদের গণমাধ্যম গনসচেতনতা গড়ে তুলতে ভীষণভাবে ব্যর্থ, তাদের কাছে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীলতা এবং দায়বদ্ধতার প্রত্যাশা তারা পূরণ করতে পারে নি- ব্যবসায়িক ধারণা থেকে পরিচালিত জনসচেতনতামূলককার্যক্রম আমাদের সামান্য আনন্দ দিলেও সেটা আসলে একধরনের আই ওয়াশ- তেমন ভাবেই বাণিজ্যিকতা আচ্ছন্ন শব্দ হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা- ১০ জন লেখকের বই ঘেঁটে গত ১০ বছরে ধরে একই ঘটনার বর্ণনা চলছে- প্রতি
সংবাদ পত্রের রাজনৈতিক দর্শন একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য- যে কোনো বাণিজ্যিক সংস্থার মতো সংবাদপত্র অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠলেও এখনও পাঠকের সাথে সাম্ভাব্য বিজ্ঞাপন দাতাদের মনতুষ্টির জন্য হলেও সংবাদপত্র স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে পারে না-
সাম্প্রতিক সময়ে মহীউদ্দীনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে শুরু হয়েছে একটা অচলাবস্থা। সম্প্রতি কানাডায় তার রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া নিয়ে মহীউদ্দীনের পরিবার অনেকটুকু এগোলেও তা ব্যর্থ হয়েছে প্রবাসীদের প্রতিবাদের কারণে। বর্তমানে মহীউদ্দীনকে ফেরত পাঠানো সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে। এ ব্যাপারে আড্ডার কলামে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছিলাম। দু:খজ
একটা পুরানো লিখা। সকাল ৬.৩০ কর্মক্ষেত্রে এসে ব্লগে ঢুকেই যখন দেখি শুভ'র মান ভেঙ্গেছে। বাড়ী বদলেছে। লগইন করা আছে একদল বন্ধু, তখন একটা পোস্ট মারতে কার না শখ হয়।
ছন্দোবদ্ধ কাব্যের শানিত ভঙ্গিমায়
বুকের পালংকে তীব্র সুখের র্নিলিপ্ততায়
কবিতার জন্ম হয় না।
কবিতার জন্য চাই আলোক সংবেদী জীবানুমুক্ত পরিবেশ
হাতের চেটোয় ক্লোরোফিল কলম নিয়ে
র্সূয স্নান করিয়ে নিতে হবে বারবার
এই ব্লগের পরিচিতিসূচক লোগোটি নিয়ে একটু কথা বলি। ভয়ে ভয়ে। 'সচলায়তন' লেখা ফন্টটি অনাহারক্লিষ্ট শিশুর মতো ল্যাকপেকে। সমর্থ চেহারার ফন্ট ভাবা যায় মনে হয়। রঙের ব্যবহারে খুব বিষণ্ণতার আবহ। আরেকটু উৎফুল্ল হলে ক্ষতি কী? 'চিত্ত যেথা ভয়শূন্য...' লেখাটি হারিয়ে যাওয়ার অবস্থা, রং ও স্বাস্থ্যের কারণে। আর বাঁয়ে মানুষের মুখগুলি বড্ড পাথর-পাথর।
সব মিলিয়ে পুনর্বিবেচনা করা দরকার মনে করি।
মনে পড়ছে কোন এক বৈশাখী বিকেলের কথা। যখন হঠাত করে বিনা নোটিশে আকাশ অন্ধকার করে নিকষ কালো মেঘের চাদর চারদিক ঢেকে দেয়। গুমোট আবহাওয়ার সাথে তীব্র ঝড়ো হাওয়া আর বজ্রপাতের শব্দে আতঙ্কিত সবাই । দরজা জানালা বন্ধ করে দিয়ে একটু নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে থাকি আমরা। ঠিক এরকম অশান্ত সময়ে একেবারে অবাধ্য হয়ে জানালা খুলে রেখে ঝড়ের রুদ্রতা দেখতে দ