একটি জিনিস ক্রমে উধাও হয়ে যাচ্ছে বলে আশংকা হয় - আমাদের বাংলা বর্ণমালার চন্দ্রবিন্দু। দেশের দৈনিক ও সাপ্তাহিক কাগজগুলির ইন্টারনেট সংস্করণে এবং মুদ্রিত পত্রিকা যা কালেভদ্রে হাতে আসে তাতে এই সিদ্ধান্তে আসা যাচ্ছে যে বাংলা ভাষায় চন্দ্রবিন্দুর আকাল দারুণ আকাল পড়ে গেছে। হয়তো অবিলম্বে তা দুর্ভিক্ষের চেহা...
বৃন্দাবনের যে খেলুড়ে বালক উঠে বসেছে কদম গাছে রাধা ও গোপীগনের ভেজা শরীর দেখবে বলে, কালক্রমে সেই হবে মথুরার মহারাজ , ইন্ধন যোগাবে কুরুক্ষেত্রের, হবে পান্ডবদের মন্ত্রনাদাতা, রথের সারথী হয়ে অর্জুনকে ঠেলে দেবে অন্যায় যুদ্ধে ।
কেউ নেই ফেরাবে তাকে ।
অতএব শ্রী ...
নরকে নিশ্চুপ আরো কিছু
প্রহর কেটেছে ধ্যানে । মুক হতে হতে
বধির স্মৃতি আলেখ্য অনুগত হয় ক্রমে-
আদিম কাঙ্খিত দৃশ্যাবলী স্বচ্ছ :
প্রাগৈতিহাসিক রিপুর গরলে সিক্ত ক্রমাগত;
শেষ প্রহরের জোছনা নির্বাক
চেয়ে আছে অসম্ভাব্য অযুত জোয়ারের
একাকী হাওয়ায়; নদীর আড়ালে
অনাগত ভোরের কিছু শাব্দিক দ্যোতনা।
প্লিজ ল্য করুন। আমাদের সাবেক ২ প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও শেষ হাসিনা শাড়ি পড়ছেন। অন্যদিকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভূট্টো পড়তেন সেলোয়ার কামিজ। যা প্রমান করে দুই দেশের পোষাক সাংস্কৃতির ভিন্নতা।
পাকিস্থানের সাংস্কৃতিক প্রেেিত দেখা যায় তাদের মেয়েরা (বিবাহিতরা) সেলোয়ার কামিজ পড়ে থাকে...
সবাই যখন শেষ গোধূলী আলো
আমরা তখন নূতন ধারাপাত
আমরা তখন মত্ত শ্লোকে শ্লোকে
অংকে কাঁচার বৃথাই প্রাণপাত।
শংকা যখন লংকা দিয়ে যাচি
মেঘের দেশে কতক বসবাস
অন্য সকল কর্ম করি বৃথা
হৃদয়েতে হরেক চাষবাস।
নদীর কথা শুনি কিবা বলি
নদীর জলের অনেক কিছু জানি
আর সকলে বৃথাই করে কীসব
মত্তরা ব্যস্ নিজেই রাজা-রাণী।
আমরা ঝ...
অনেক্ টা হটাৎ করেই ওর সাথে দেখা,
যেন বজ্রপাতের সময় রাস্তা খূঁজে পাওয়া – বনের মধ্যে ।
আমি হেঁটে যাচ্ছিলাম টি,এস,সি, থেকে ফুলার রোডের দিকে –
বিভ্রান্ত, অন্যমনস্ক্যভাবে ।
যেন পৃথিবীতে এসেছি কোনো কারণ ছাড়া –
ঘুরতে, দেখতে, অনুভব করতে, কিন্তু কোনো কিছু পেতে নয় ।
নিঃস্ব হয়ে আবার ফিরে যাব – কোথাই ? তাও জানিনা ।
হ...
আজকাল খুব প্রভাতবিমুখ
দিনের আলো ভাল্লাগেনা, সূর্যিমামার সঙ্গে আড়ি
রাতেই আমার সবটুকু সুখ
জ্যোৎস্না কিংবা আকাশজুড়ে যখন তারার বাড়াবাড়ি।
একেক ঘরে
একেক করে
লাইটগুলো সব বন্ধ হলে গভীর রাতে
একেক করে সবাই যখন স্বপ্নে মাতে
ঠিক তখনি উড়িয়ে দিয়ে নীরবতা
ইচ্ছে করে অবিরত বলতে কথা
এ...
ধূমপ্রিয়া
মধ্যরাতে ঘুম ভেঙ্গে যায় শিশিরের শব্দে
ভাবি বসে হারাবো কি মন নতুন কোন পদ্যে
লিখতে গিয়েই দেখি কি যেন পাশে নাই
মুহূর্তে বুঝি আমার সিগারেট চাই
শুনতে কি চাও দিন কিংবা রাতপঞ্জী
গাঁজার ধোঁয়ায় স্নান ডাইলের জলে কুলকুচি
এভাবেই আমি প্রতিক্ষণে বেদনাদের মুছি
হুতাশের নেশায় দিশা না পাই, পথ খুঁজতে তাই...
খুব শান্ত একটা নদী...
অল্প অল্প লু হাওয়া চোখ আর ঠোঁটে এসে লাগছে...মাঝে মাঝে...
দূরে ঐ পারে কয়েকটা কৃষ্ণচূড়া জ্বলজ্বল করছে...
মাথার উপরের বঠ গাছটা ভেদ করে মাত্র কয়েকটা রস্মি গায়ে এসে লাগছে...
একটা গরু দূরে কোথাও ডেকে উঠলো...
একটু দূরে ঘাটে বাঁধানো খালি নৌকাটা একটু একটু করে দুলছে...
হাল্কা একটা দমকা বাতাস বয়ে গেল ...
সৌদি প্রবাসী বন্ধুর চিঠি। পড়ে মনে হয়েছে অন্যদের সাথে শেয়ার করা যায়। তাই পোষ্ট করলাম।
.........................................................................................................................
ভরা জ্যোস্না রাতে আকাশের দিকে তাকিয়ে যে অনুভুতি জাগে ঠিক সেরকম-ই আছেন। প্রত্যাশাও তাই।
আমাদের আকাশেও জোস্না জাগে, আলো ছড়ায়, কিন্তু তাতে আমাদের মনে কোন ছায়া ফেলে না। অন্য...