পুরনো গল্প দিয়ে শুরু করা যাক ।
শত্রু রাজ্যের রাজকণ্যার প্রেমে পড়লো রাজপুত্র। একদিকে দুই রাজায় চলে যুদ্ধ। মারামারি। হানাহানি। অন্যদিকে রাজপুত্র আর রাজকণ্যার উথাল পাথাল প্রেম। গোপন অভিসার। ঘটনাক্রমে একদিন শত্রু রাজ্যে ধরা পড়লো রাজপুত্র। নিয়ে যাওয়া হলো রাজ দরবারে। রাজপুত্র প্রবল বিক্রমে ঘোষণা করলো - 'আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে চাই'। শুনে রাজা রেগে অগি্নশর্মা। অন্যদিকে রাজকণ্যাও অনড়, এই রাজপুত্রের গলায় সে মালা পরাবেই পরাবে। নয়তো আহার নিদ্্রা ছেড়ে
14 ফেব্রুয়ারি,1983
আমাদের রক্তে তখন অন্তর্গত এক বিপন্ন বিষ্ময়।
দ্রোহ আর ক্ষোভে আমাদের নিওরনের অলিতে গলিতে মিছিলের তুমুল উৎসব।
ধুলিময় রাজপথ শিঙা ফুকিয়ে বলে' এখন যৌবন যার ,যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।'।
আমরা রাজপথে নেমে আসি সেদিন। দিনবদলের চিরায়ত সংগ্রামের বীজ আমাদের রক্তে বুনে দিয়েছিলেন যে পূর্বপুরুষেরা,সেই রক্তের কসম খেয়ে প্রেমিকার কোমল হাত ছাড়িয়ে আমরাও নেমে আসি মিছিলে।
জলপাই ট্রাক পথ রুখে বলে-'থামো।'। আমরা পথচলি।
খাকি পোষাক হুইসেল বাজায়-'থামো'। আমরা পথচলি।
মাসলম্যনরা চাপাতির ঝিলিক দেখায়-'থামো। আমরা পথচলি।
অত:পর হঠাৎ!
শান্ত মিছিলের পিছন দিকে নীল দানব তার ট্রাক তুলে দেয় দ্রুত গতিতে।
সহযোদ্ধাদের ছু
এক শিক্ষিত ভদ্্রলোক বিয়ে করেছেন গ্রামের এক অর্ধশিক্ষিত মুখরা বালিকাকে ।
বিয়ের রাতে ভদ্্রলোক বালিকাকে প্রেম ভরা গলায় বলতে লাগলেন -- ' এই দেখো দেখো , আজ কি সুন্দর চাঁদ, কি মোহময় জোছনা '
মুখরা বালিকা বলে উঠলো-- ' হ বুঝছি, আপনে আমারে লাগাইবার চান '
***********************************************
জামাল ভাস্করের পোষ্ট
ইসলামের পঞ্চম খলিফা মুয়াবিয়া , তার পুত্র ইয়াজিদ'কে খলিফা ঘোষনার মাধ্যমে রাজতন্ত্রের সুচনা করেন । কারবালায় হযরত হোসেন সহ নবী বংশের অনেককে হত্যার সাথে ইয়াজিদের সংশ্লিষ্টতা মুসলমান মাত্রই জ্ঞাত ।
জানতে আগ্রহ হয় ,এরকম যে স্বয়ং নবীজির রক্ত সম্পকর্ীয়দের হত্যার সাথে যে জড়িত ছিলো তার প্রতি মুসলমানদের, বিশেষত:মুসলিম স্কলারদের মনোভাব কেমন ছিলো ? তৎকালীন মুসলিম স্কলার যাদের অনেকের স্বয়ং নবীজির সানি্নধ্যের সৌভাগ্য হয়েছিল তারা কি ইয়াজিদ'কে প্র
আমাদের জাতীয় সমস্যা বোধ হয় অহেতুক উলম্ফন। দেশ জুড়ে রাজনীতিবিদ আটক করার প্রক্রিয়া চলছে, তারা দূর্ন ীতিবাজ, এ কথাটাও মিথ্যা নয়, তাদের আটক করাই উচিত। তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে অনেক রকম অন্যায়ের পৃষ্টপোষকতা করেন। তবে তারা নিজস্ব প্রচেষ্টায় এসব করতে পারেন না। তাদের সহযোগিতা প্রয়োজন হয়, এবং এই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় প্রশাসন। আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনীতিবিদদের দূর্ন ীতি প্রবাহিত হয় দেশের ভেতরে। এসব আমলাদের যারা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেওয়ার কাজটাও শুরু করা দরকার ছিলো।
ফৌজদারী আইনের একটা ধারা যা আমাদের সংবিধানেও সংযুক্ত তা হলো আটক করার সর্বোচ্চ 24 ঘন্টার ভেতরে আটক ব্যক্তিকে নিকটস্থ ম
আমাদের দেশে ফালতু তর্কের কোন শেষ নেই।মধ্যবিত্ত মানুষের কাজ কাম কম,বিনোদনেরও অভাব। আর তাই ফালতু তর্ক,পরচর্চা,পলিটিক্স ইত্যাদি হচ্ছে আমাদের বেঁচে থাকার আবশ্যকীয় উপকরণ।
এথন নতুন একটি তর্ক শুরু করার চেষ্টা হচ্ছে সাপ্তাহিক ছুটি নিয়ে। শুক্রবার নাকি রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি হবে এটা নিয়ে আঁতেলরা মাথা ঘামাচ্ছেন।
আমার মাঝেও কিছু আঁতলামি দোষ আছে ,তাই আমার প্রস্তাবগুলো নিজের ব্লগে লিখে রাখছি।
1. শুক্রবার কিংবা রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি নয়,আমাদের দেশ থেকে সাপ্তাহিক ছুটি তুলে দিতে হবে। গরীব দেশে যতো বেশি কাজ করা যায়,ততো মঙ্গল। সারা দুনিয়া এগিয়ে যাচ্ছে আর আমরা 2 দিন ছুটি কাটাচ্ছি তাতো হয় না।সুতরাং পুরা দেশ সপ্তাহে 7 দিন খোলা থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি
আমার কথা শুনে
তুমি বললে
- উত্তরটা...হুমমম.....ঠিক জমল না!
আমি বললাম -
চারিদিকে ভীষণ উষ্ণতা
এতটা ছিল না জরুরী
আরেকটু শীতল হলেই
দেখতে,
ঠিক জমে যেত!
ছবি: coloured glass
আজ আমাদের গার্মেন্টসের কর্মীদের বেতন বাড়ানো হলো।এবার এক নতুন কমর্ীর বেতন 1650 টাকা।
1.আগে তারা 300 টাকা ডিপিএস করতো মাসে। এবার করবে 500 টাকা।অর্থাৎ বছরে 5000 টাকার বেশি।
2.তারা পাকা লেট্টিন ব্যবহার করে।
3.তাদের ছেলেমেয়েরা স্কুলে যেতে পারে। যদিও চাকরি যাওয়ার ভয়ে তারা প্রেগনেন্ট হতে চায় না।
4.তারা বাগিতে একটা জুৎসই ঘর বানাতে পারবে..
তো,
আমি যতোই গাড়ির মডেল বদলাই,গুলশানে ফ্ল্যাট কিনি,এক লক্ষটাকা মাসিক বেতনে বাচ্চা পড়াই,আপানাদের কী?
আমি তো অনেকগুলো দরিদ্রকে উপরে তুলে আনলাম। এবার আমারে একটা নোবেল দেন।
বহুদিন পরে
কিছু ভুলে যাওয়া
শব্দ
হঠাৎ
মনে পড়ে গেল -
অপারগতা
হাহাকার
আর
শূন্যতা ।
এইতো মাত্র দু মাস হলো ।
ডিসেম্বর মাস গেলো । বিজয়ের মাস ছিলো ।
আমরা ক'জন বেহায়ার মতো বার বার নোটিশ বোর্ডকে মনে করিয়ে দিলাম ' এটা বিজয়ের মাস, কিছু একটা করুন '
অরন্যে রোদন বলে একটা বাংলা প্রবাদ বার বার সত্য হয় ।
যা হোক এটা ফেব্রুয়ারী মাস । ভাষা আন্দোলনের মাস । দেখা গেলো সদয় কতর্ৃপক্ষ এটা মনে রেখে শহীদ মিনারের ছবি টাঙিয়েছেন ।
অসীম কৃতজ্ঞতা আপনাদের প্রতি ।
সেই সাথে দুটো প্রশ্ন::
1।বিজয়ের মাস কি সমস্যা করেছিলো? জামাতীরা