আজ কারা যায় নক্শী কাঁথার মাঠে? কারা গায় কাব্য কলার গান ?একদিন স্বপ্নের প্রাথমিক স্রোতে জীবনের এমন বহু অর্থ জানা হয়েছে । সারা গ্রাম জুড়ে স্বপ্নবসতি. . . চৌকাঠ ডিঙালেই নিকানো উঠোন ,ঝিঙেফুলের বিদূরতা-অমন দূরে নিজেকে গেঁথে ‘চন্দনী’ প্রার্থনায়...ছুঁতে গেলেই সে পেয়ে যেতো নীল নীল স্নায়ূর ভেতর স্বরচিত অবসাদ...বালিকাটি দেখে নি তাই এতোকাল পর আজ মনে পড়ে ব্যর্থতার সেই ধারাপাত ! আকাশের গায়ে গায়...
আমি যা খাই
পরি, হাতের কাছে তৈরি যা পাই
একটু আধট টুক-টাক যা গাই
সবই সে মানবীর জন্য।
যে কষ্ট দেয়
দিনশেষে তা শুষে নেয়
যে কষ্ট পায়
রাতশেষে তা ভুলে যায়।
বাঁচা ভিন্ন স্বপ্ন নাই
হবে, এও এক কথার লড়াই
জেতার কোন চেষ্টা তাই
দেখ কত তুচ্ছ নগণ্য।
ভালো ভালো ছড়া পড়লে এমনিতেই মনটা ফুরফুরে হয়ে ওঠে আমার। আর আজ সচলায়তনে বিডিআর ঘোষিত ছড়া দিবস দেখে ব্যাপক পুলক বোধ করছি এবং শুধু এই প্রবাহে অংশ নিতেই খুদে দুটো ছড়া ছেড়ে দিচ্ছি প্রায় ঘষামাজাহীন।
নাউজুবিল্লাহ-উচ্চারণ-পিয়াসী পাঠকদের লক্ষ্য পূরণ না হলে সকল অপবাদ আমার প্রাপ্য। আর এ প্রসঙ্গে বলে রাখি, দ্বিতীয় ছড়াটি একটি রুশ কৌতুক অবলম্বনে রচিত।
পুরুষালি যুক্তি
মেয়েটির ছেল...