শেকড়ের ছিন্ন পায়ে বিন্দু বিন্দু রক্তের ফোঁটা
এই পরিযায়ী যাপন, 'অস্থানে ঝরে যাওয়া বেদনা'রা
বহুকাল পাশাপাশি থেকেছে, মেনেছে এই সহগামিতা
অভিশপ্ত পৃথিবীতে টিকে থাকবে অনন্তকাল।
নিদ্রিত ভূমি তবু জানে
একদিন
শেকড়েরা উঠে আসবে, উঠে আসবে
যেন অভিন্ন উদ্গমকালে শেষ অভ্যুত্থান।
“ধুশ্ শালা, দাগটা লেগেই গেল! এই দাগ কি আর সহজে উঠবে? অন্যকোন দাগ হলেও নাহয় একটা কথা ছিল! সার্ফ এক্সেল দিলেওতো মনেহয় উঠবেনা। এখনই ধুয়ে দিতে পারলে হয়ত উঠে যেত; কিন্তু এই অবেলায় জামা ভেজাতে দেখলে মা নিশ্চিত কিছু একটা সন্দেহ করে বসবে। বাড়ির লোকগুলোও সব; সারাক্ষন আমার পিছু লেগে আছে! কোন কিছু হলেই অপেক্ষায় থাকে কখন আমাকে ধরবে! জ্যাকেটটা নিয়ে আসলেই ভাল হত, দাগটা তাহলে ওটার উপর দিয়েই যেত। জ...
হস্তশিল্প
রাসেল 'ও নীল
১.
নেই তো কারো অপেক্ষাতে
আত্মতৃপ্তি নিজের হাতে
২.
আজ কাল হাতেরা প্রায়ই অভিযোগ করে
গোপনে গোপনে আর কতোকাল সাবান কোম্পানীর
ব্যাবসা বাড়াবে?
৩.
সমৃদ্ধ ফসলের মন্ত্র জানা
কৃষক এক টুকরো জমির অভাবে
অকাতরে নিঃশেষ করে যায়
প্রতিদিনের অনাগত ফসল
৪.
৬০ কিংবা ৭০ কিংবা ৮০ দশকের
কিংবা আমাদের সময়ের
ডাক সাইটে রূপবতী আজ ম্লান, ম্রিয়মান
কিন্তু আমার হাত আজো নিজ দায়িত্ব প...
আগের পর্ব : শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় - বন্ধুত্বের দিনগুলো : পর্ব ১
আমরা তখন “সঙ্গম” নিয়ে মেতে উঠলাম।প্রথম সংখ্যা বের করতে হবে। লেখা জোগাড় হচ্ছে। লেখা আসছে। আমরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছি। দীনভাই কবিতা দিলেন। শেখভাই গল্প। পলাশ, ঋতো, জাহিদ, সুমন লিখলো। পলাশের একটা বড়োকবিতার খন্ডাংশ চারপাতাজুড়ে সেখানে গিয়েছিলো। পুরোকবিতাটা পরে তার বইয়ে এসেছিলো। সাদিক একটা প্রবন্ধ দিয়েছিলো। খুবই বাজে টাইপ...
১...
২০০২ এর ঘটনা। আশরাফ তখন নতুন নতুন চ্যাট করা শিখেছে সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে। ছুটি শেষে কলেজে ফিরে এসে ব্যাটা আমদের বিভিন্ন সাইবার বান্ধবীর গল্প শোনায়। আমরা সেই গল্প শুনি আর দীর্ঘশ্বাস ফেলি। আমাদেরও আশরাফ হবার সখ জাগে... এর পরের ছুটিতে আমার আগ্রহের কথা শুনে ও আমাকে একটা ই-মেইল একাউন্ট খুলে দিলো। সাথে দেখিয়ে দিলো চ্যাট করার উপায়। ইয়াহুর চ্যাট রুমে গিয়ে রিজিওনাল এ একটা ক্লিক করে ব...