সমাজে দুর্বলরা সব সময়ই নিগৃহীত হয়। এই দুবর্লদের এক বড় প্রতিভূ হচ্ছে নারী। নারীকে সবসময়ই হতে হয় অবহেলিত ও নিগৃহীত। তাদেরকে আমাদের সমাজ বিভিন্ন ছলে বলে কৌশলে বিভিন্ন ধরণের ফ্রেমে আটকিয়ে রাখে। ‘বুক ফাটেতো মুখ ফোটে না’ ‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’ ‘ভাই বড় ধন রক্তের বাঁধন যদিও পৃথক হয় নারীর কারণ’এইসব কথা বলে আমরা প্রকারান্তরে নারীকে ছোট করে রাখি অবলা করে রাখি কারণ নারীকে আমরা এইভা...
আমার ভেতরে যে বিভিন্নরকম "আমি' আছে, তাদের মধ্যে মাঝেমাঝেই বেশ ধুন্ধুমার যুদ্ধ লেগে যায় বিভিন্ন গোলমেলে বিষয়পত্তর নিয়ে৷ তার মধ্যে একটা অন্যতম ঝামেলার জায়গা হল "শব্দের ব্যবহার'৷ এমনিতে অনেকসময়ই আমি শব্দ সম্বন্ধে একটু বেশীইই সংবেদনশীল৷ হাংরি জেনারেশানের লেখাপত্তর বিশেষ টানে নি৷ ওদিকে আবার বন্ধুবান্ধবরা যখন যত্ন করে "খিস্তির উত্পত্তি ও ব্যবহার' শিখিয়েছে, সেটা বেশ মন দিয়...
আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সৃষ্টি করতে চাই। এটা সম্ভবত আমাদের সবচেয়ে স্বাভাবিক চাওয়াগুলির একটি। কিন্তু এর আগমন বেজায় বিলম্বিত। এ নিয়ে আমরা কল্পকাহিনীর পর কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছি। কিন্তু আমরা এখনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন জীবন সৃষ্টির কাছাকাছি যেতে পারি নি। পদার্থবিজ্ঞানী মিচিও কাকু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার বর্তমান অর্জন সম্পর্ক ঠাট্টা করে [url=http://www.youtube.com/watch?v=PW8rgKLPHMg]বলেছেন[...
কবি বলেছেন, জ্ঞানের কোন শর্টকাট নাই।
কিন্তু আমরা বুদ্ধিমান মানুষ, বোকা কবির কথায় ভুলবো কেন? আমরা তাই জ্ঞানার্জনের জন্যে অসংখ্য শর্টকাট খুঁজে বের করে ফেলি। উচ্চ নম্বরের সিঁড়ি বানাই, পাঞ্জেরী হই, ফোকাস করে করে পড়ি।
ছোটবেলায় কোন এক গল্পে পড়েছিলাম, বালিশের নিচে ভূগোল বই রেখে ঘুমিয়েছে এক ছেলে, রাতের বেলা স্বপ্নের ভেতর তাই সে সারা দুনিয়ার ভূগোল দেখে ফেলেছে।
এই গল্প পড়ে ব্যাপক উৎসাহ...
৩
দেখতে শুনতে যেমনই হোক, ঐশী মেয়েটা কিন্তু ভীষণ আধুনিকা। পড়াশোনা শেষ করে বাবা মার বাঁধা একরকম উপেক্ষা করেই মার্স্টাস করতে চলে এসেছে আমেরিকায়। এসেই অবশ্য ধাক্কা খেয়েছে একটা। অ্যারিজোনাকে ঠিক টিভিতে দেখা আমেরিকার মত মনে হয়নি। রুক্ষ ধূসর মরুভূমি একটা।
শহরটাকে পছন্দ না হলেও অন্তু ছেলেটাকে তার খুব মনে ধরেছে। কেমন সারাক্ষণ ...
এই গল্প ও আফ্রিকার, কেনিয়াতে প্রচলিত উপকথা।
এক সিংহ, নাম তার সিম্বা, সে একা একা থাকতো তার গুহায়। সতেজ সবল শক্তিশালী তরুণ সিংহ, দুনিয়ার কোনোকিছুকে সে পরোয়া করতো না। খিদে পেলে বের হয়ে অনায়াসে শিকার ধরে খেতো, খিদে মিটে গেলে বাকী খাবার ফেলে রেখে যেতো হায়েনা নেকড়ে শিয়াল এদের জন্য। সিম্বার প্রসাদলাভের জন্য চাটুকারের মতন আশেপাশে ঘোরাঘুরি করতো এইসব হায়েনা নেকড়েরা, গদগদ ...
(এই গল্পটা গুরু মাহবুব লীলেনকে)
হনুমান গাছে বসে সাপ আর বেজীর ঝগড়া দেখতো। জৈন্তা পাহাড়ের লামায় গরু ঘাস থেকে নাকে লেপ্টে থাকা সবুজ চিনা জোঁক জিহ্বায় চেটে দাঁতের ফাঁকে আনার চেষ্টা করতো, জাবর কাটার জন্য। তার থেকে আরো সমতলে ধান ক্ষেতের আইলে নির্মল একমনে বসে বাঁশি বাজাত। মা মরা ছেলেটা কারো সাথে খুব বেশী কথা কইতো না। সব কথা বাঁশির সুরে বাতাসে ছড়িয়ে দিত। দুপুরের ঘুঘুর ডাকের মত প্রকৃতির ...
কানের পাশে যে আমার একটা মাথা আছে সেটা আবিষ্কার করতে আমার এতক্ষন লেগে গেলো! সচলায়তনের প্রথম লিখাটা কি নিয়ে লিখব সেটা খুঁজতেই আমার জান শেষ হওয়ার দশা! হঠাৎ মায়ের ফোন দিলো, গতানুগতিক বোরিং প্যাচাল শেষে মুঠোফোনটা রাখার সাথে সাথে নিজেকে একটা গালি দিয়া নিজেকে বললাম..."নিজের মাকে নিয়ে লিখলে কি তোর জাত যাবে?" গেলে গেছে,আজকে মাকে নিয়েই লিখবো।
আমার মা হয়ত একটু বেশিই দুশ্চিন্তা করতে...
পিনিক চক্রে দৃশ্য টাটায় হ্রস্ব
ক্রনিক টক্কে লাস্যনামাই ভষ্ম
পাঁজরের হাড় লগে আনকোরা খুলি
হাশরের ভাঁড় বকে ভ্যানতারা বুলি
বুলবুলি বলে কোন শালা কার বাপ
গুড়গুড়িভ্রম কোথা খোলে কার খাপ
পাপের পূণ্য আঁখ মারে করে খোঁজ
কোন শুভক্ষণে কোন শালা কয় ডোজ
ধুসরধূম্র কলবে সাজায় উল্কি
পিনিকনম্র আগুনে তাঁতায় কল্কি
ঝিকিমিকি জ্বালা তস্য তস্য ভ্রমে
মৈনাকদমে শোধনমজমা জমে
জম্বুদ্বীপে শমণমা...
(বছর দুয়েক আগে গুগল কথন সিরিজে অনেকগুলো পোস্ট লিখেছিলাম, আমার গুগলে ৩ মাস কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে। আজ নতুন করে সিরিজটা পড়তে গিয়ে দেখলাম, অনেক কাহিনীই বাদ পড়ে গেছে। তাই এই বোনাস পোস্ট। আগের পোস্টগুলোর লিংক পাবেন এই পোস্টের শেষে।)
---
টেস্টিং অন দ্য টয়লেট
গুগলের অনেক কিছুই বেশ ইন্টারেস্টিং, সাধারণ কোম্পানি যেভাবে কাজ করে, তার পুরা উলটা দিকে অনেক কাজ করত...