খন্ড চিত্র - ১
১৯৯৯ সালে একদিন বাবার কাছে শুনলাম বাংলাদেশ এ নাকি একজন অর্থনীতিবিদ আছেন যিনি পৃথিবী জয় (!) করে এসেছেন কি জানি এক থিওরী দিয়ে (তখন micro-credit কি জিনিস বুঝতাম না) । তিনি বাংলাদেশ নাকি এমন একটা ব্যাংক খুলেছেন যেখানে নাকি শুধু গরীবরা হিসাব খুলতে পারে। আমি তখন বোকার মতো বাবাকে বলেছিলাম তাহলে তো বাংলাদেশ এ কোন গরীব থাকবে না। বাবা শুধু মুচকি হেসেছিলো। তারমানে তখন বুঝি নি। অনেক পর...
ধারাপাতের গুনগুন মনে নেই
ক্যলকুলেটারের বোতাম টিপে
দেদারছে বাড়ছে হিসাবের মেদবহুল দেহ।
দুয়ে দুয়ে চার, এই বিশ্বাসও আজ
সমসাময়িক বিশ্বাস থেকে উধাও
আত্মার অবমূল্যায়ন সম্পুরক বাজেটের মতো
বরাবরই তথাগত সমীকরণসিদ্ধ।
প্রতিশ্রুতি প্রায়শ্চিত্তের যাত্রায়
অনবরত ঘূর্ণায়মান
প্রথম সূর্যের কাছে
মৃত্যুর প্রার্থনা করে না কেউ।
সূর্যাস্তের কাছ থেকেও
জীবনের নতুন স্বপ্নই প্রকৃত চা...
মুকুন্দ ভদ্র এসেছিল এমন এক রাতে:
আশ্বিনের ঝঞ্জা-বজ্র বায়ু,
সরিসৃপের উত্কট শি-শি শব্দে।
কৃতদাসের পিঠের উদার জমিন
লাল থেকে নীল হয়ে যায় চাবুকে চাবুকে,
তেমনি বিজলী-মুখর করাল দন্তে
ক্ষনে ক্ষনে হেসে উঠা নিশী-রাতে,
আজ থেকে ঠিক একটি বছর আগে
এসেছিল মকুন্দ ভদ্র:
সম্ভাবনাময় এক প্রৌঢ় বিপ্লবী।
অন্ধকারে জ্বলে, জ্বলে সিংহ চক্ষু
দ্রোহ-হুংকারে, মূক্তির আশ্বাসে
তার অন্তরাত্তা বিশ্বাসে বিস্ফ...
যাক,বাড়িটা হচ্ছে শেষপর্যন্ত... রায়হানসাহেব খুব তৃপ্তমনে ভাবেন, একটা সন্তুষ্টির আভা তাঁর চোখেমুখে ছড়িয়ে পড়ে!সারাজীবনের কষ্টের ধন এই বাড়ি,নিজে সরকারী চাকরি করেছেন মাঝারি গোছের.. কখনো বাম হাতে রোজগারের কথা ভাবেননি, আয়েশা খাতুনও সেটা নিয়ে অনুযোগ করেননি...জীবনে তাঁর ইচ্ছে ছিলো একটাই,একদিন না একদিন নিজেদের মাথা গোঁজার একটুখানি ঠাঁই হবে.. তা প্র/ফান্ডের টাকা কড়িগুলোই তো...
জেমসের এই গানটা তোলার চেষ্টা করতেছি। প্রাথমিক ভাবে লিরিকস লিখে কর্ডগুলো দিয়ে রাখলাম। পোষ্টটি মৌলিক না হওয়া সত্ত্বেও প্রথম পৃষ্ঠায় রেখেছি দুটি কারনে:
১। বৈচিত্র্য আনতে।
২। আপনাদের ফিডব্যাক পেতে। F# আর G আছে মনে হয়। বেইজ ট্যাবটাও করা দরকার। আপনাদের কেউ সাহায্য করলে খুব উপকৃত হতাম।
=====================
F# আর G থেকে বাজানো।
হৈ হৈ কান্ড রৈ রৈ ব্যাপার
নাচে গানে মত মাতবে সবার
চারিদিকে দর্শক ক...
[justify]‘ঘোড়সওয়ার।২৭’ কবিতাটি আমি লিখে ফেলেছিলাম হঠাৎ। একটানা কলম চালিয়ে।লাইনের পর লাইন মাথায় এসে ভর করে। শেষমেষ কিছু একটা দাঁড়ায়। লেখা শেষে আমি পড়ে চমকে উঠি। ব্যলীক (কামুক) ইন্দ্র, কবিকুল, ঘোড়সওয়ার, জনতা, প্রকৃতি – কবিতায় এই কয়টি চরিত্র এসে গেছে। আপনাআপনি। যতিচিহ্ন তুলে দিয়ে কবিতাকে একটু দুর্বোধ্য করি। কয়েকবার পড়ি। একটা গতি খেয়াল করি। ক্রিয়াপদে কিংবা ক্রিয়াপদের পরবর্তী শব্দ বা ...
[justify]
যাঁরা বেশি কথা বলেন তাঁদের কী সমস্যা হয় জানেন? তাঁরা কোন কোন সময় অপ্রয়োজনীয় এবং হয়তবা কোন অপ্রিয় কথাও বেফাঁসে বলে ফেলেন। এটুকু হলেও তেমন কোন সমস্যা নেই। কারো কারো অপ্রিয় কথাটুকু বলার সাহস থাকা উচিত যদি তা যুক্তিসংগত হয়ে থাকে। তাহলে গোলটা বাঁধল কই? যখন তাঁরা বলার আনন্দে দিশাহারা হয়ে তাঁরই অন্য কোন এক বন্ধুকে আঘাত করে বসেন। আর এটা বোঝার পর ঐ সব বোকার স্বর্গে বাস করা লোকদের কী হ...
এতগুলান আইইউটিয়ান থাকতে পরিবর্তনশীলের জন্মদিনে সব এমন চুপচাপ ক্যান খোদা মালুম----নাকি তুরাগ নদীর তীরে আজ কোন মজমা হচ্ছে??
কাহিনী যাহাই হউক না কেন, সচলের পাতা ১০ বার পুনরায় টাটকা (রিফ্রেশ) করেও যখন পরিবর্তনশীলের জর্মোদিন বিষয়ক কোন লিখা দেইখতে পারলুম না, তখন আমিই চিন্তা করিলাম...তবে ফাঁকা মাঠে আমিই গোল দিই না কেন?
যার লেখার ক্ষমতা নিয়া কারো মনে কোন সন্দেহ নাই--- কিন্তু যিনি প্রায় প...
১।
মালা ডাকলো, " কাজল, এই কাজল।" কোনো জবাব নেই।
আবার ডাকলো, এবার একটু চড়া গলায়," কাজ-অ-অ-ল, কিরে হতচ্ছাড়ী, শুনতে পাসনা? ভাত বেড়েছি, খাবি না?"
কোনো সাড়াশব্দ নেই। এবার মালা রেগে ওঠে। " কী হলো? বলি হলোটা কী? এতক্ষণ ধরে ডাকছি, নবাবনন্দিনীর কোনো জবাব নেই?" কিন্তু এবারেও কোনো আওয়াজ আসে না কাজলের দিক থেকে। মালা রেগে এবারে একেবারে তেতে ওঠে, দুম দুম পা ফেলে কাজলের ঘরে ঢোকে। চুলের মুঠি ধরে টেনে ...
চলো , তার চেয়ে বরং আলাপ করি তোমাদের
পশ্চিম পুকুরের জিয়ল মাছগুলো নিয়ে, ওরা
কীভাবে লাফ দিয়ে পার হয় বাঁশের বেষ্টনী
কীভাবে মাছের রূপালী আঁশে খাবি খায়
পঞ্চদশী চাঁদ। নোলক পরা রাতের ছায়া।
আমরা আরও আলাপ করতে পারি বায়বীয়
জলবায়ু নিয়ে। কিংবা পরিবেশবাদী গবেষকের
ধ্যানে দেখে নিতে পারি দূষণমুক্ত পৃথিবীর
পদরেখা ....... আর আকাশের দিকে তাকিয়ে
বুলিয়ে নিতে পারি চোখের পরিধি , আগামী
বর্ষায় বৃষ্টি...