কাঠ গড়ায় শ্যাজাদিকে ডাকবো, না সামরান হুদাকে ডাকবো, নাকি শাহজাদিকে ডাকবো (যদিও "শাহজাদী"কে দ্রুতলয়ে বললে "শ্যাজাদি"র কাছাকাছিই শোনায়), ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা। তাই শিরোনামে সামরান আর শ্যাজা -- দুটো নামই রইলো, সাথে শাহজাদীতো রয়ে গেলই।
কি বলার কথা, কি বলছি!
সচল শ্যাজার যাদুমন্ত্রে আচ্ছন্ন লেখার সাথে আমরা সবাই খুব ভালোভাবে পরিচিত, বিশ...
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে কিছু মেধাস্বত্ব চৌর্যবৃত্তির ঘটনার প্রেক্ষিতে ব্লগারদের আশংকার কারনে কপিরাইট সংক্রান্ত আলোচনা জরুরী হয়ে দাড়িয়েছে।
ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি আইন প্রণয়নের প্রথম পদক্ষেপটি ছিল ১২২ বছর আগে (১৮৮৬ সালে) সুইজারল্যান্ডের বের্নে ফরাসী কথাসাহিত্যিক ভিক্টর হুগোর প্ররোচনায় প্রটেকশন অফ লিটেরারী ...
আগামী কাল একুশে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলায় আমাদের বই বের হওয়ার কথা । এখন পর্যন্ত সচলায়তনের নীড়পাতায় প্রথম পোস্টটা তাই বলছে । আগামী কাল এই বইটা কোন সমস্যা ছাড়াই মেলায় আসার আশা করছি আমরা সবাই । স্বাভাবিক ভাবেই এই কারনে অনেক সচলদের উপস্থিতি দেখা যেতে পারে মেলায় কালকে । ঘটনা প্রবাহ সম্ভবত এরকম হবে ...
আগামীকাল আমরা মেলায় যাব ।
যথারীতি একদল ভাদাইম্যা লোকজন নজরুল মঞ্চে গাদাগাদি করে ভাদ...
যে আমি দু’কদম হাঁটলেই ভীষণ ক্লান্ত হয়ে যেতাম,
অথচ প্রভাতফেরির উন্মুখ সচল ভীড়ে হাঁটতে হাঁটতে...
এক বিস্ময়কর উত্তেজনায়
একটুও কষ্ট হতো না আমার।
দু’পাশ আগলে রেখে বাবা আর মা,
মনে হতো
মাঠ-ঘাট-নদী-বন বিস্তীর্ণ ধানের ক্ষেত পেরিয়ে
অনায়াসে যেতে পারি হেঁটে- কুয়াশা-সুদূর ওই-
আকাশের নেমে আসা প্রান্ত-সীমায়।
দু’হাতে মুঠোয় ধরা স্মিত-রঙ ফুলের স্তবক-
গুটি-গুটি-পায়ে হেঁটে যাই ছোট্ট আমি,
পাশে বাব...
এতিম
জুলফিকার কবিরাজ
এস.এস.সি রেজাল্ট বের হতে হতে পদ্মার দু’কুল ভাসায়ে বন্যা এসে গেল। রেজাল্ট নিয়ে আলাউদ্দিন যখন দ্বীপচর কদম তলা মোড়ে এসে দাঁড়াল,তখন মাঠ-ঘাট ভরাট হয়ে গৃহস্থের বারবাড়ি, ভিতরবাড়ি, কলতলা, কূয়োতলা, কোনাকাঞ্চিতে পানি অনধিকার প্্রবেশ করে চর আশিতোষপুর, সদিরাজপুর, কমরপুরের ফাক গলায়ে ওপারের কুষ্টিয়ার কালুখালি, শিলেদা পর্যন্ত যতদূর চোখ যায় ততদূর পর্যন্ত এ...
একটা কথা সবাইকে বলি... সেটা হলো ভীড় নিয়ে বিভ্রান্তির অবসান চাই...
একদিন বাদে আমি এবারের মেলায় সবদিনই গেছি। কোনোদিনই আমাকে একটুও লাইনে দাঁড়াতে হয়নি। এমনকি ভ্যালেন্টাইন ডে, ১লা ফাল্গুন-এর মতো চরম ভীড়ের দিনেও না... কোনোদিনই লাইনে দাঁড়াতে হয়নি।
এমনকি আমি আজীজে বসে ফোনে শুনেছি যে কেউ একজন মেলায় ঢুকতেই পারছে না লম্বা লাইন থাকায়। আমি আজীজ থেকে হেঁটে শাহবাগ এসে তারপর রিক্সায় টিএসসি এসে স...
দেশাত্মবোধে দৃপ্ত দৃশার গানের ই-বুকটিতে সময়-সুযোগ পেলেই গান জুড়ে দিই একটা-দুটো। আজ কৌতূহলবশে গানের সংখ্যা গুণে চমত্কৃত হয়ে লিখতে বসলাম এই পোস্ট। চমকে উঠেছি সংখ্যায় নয়। ২৬ মার্চের ভেতর গানের সংখ্যা ১০০-তে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারির আগেই প্রায় একক প্রচেষ্টায় কাজটি করে ফেলেছেন দৃশা। অভিনন্দন তাঁর অতি অবশ্য প্রাপ্য।
অন্তর্জ...
আজকে আবার বইমেলা গিয়েছি। বেশিক্ষন অবশ্য থাকতে পারিনি; এত মানুষের ভীড়ে যেখানে দম ফেলা যাচ্ছেনা, সেখানে পা ফেলে এক দন্ড বই দেখবো - সে সুযোগ করাই দায়। তার ওপর সব টিভি চ্যানেলগুলো ক্যামেরা নিয়ে মোড়ক উন্মোচন, লেখক-কথন, দর্শনার্থী-কথন ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে প্রতিযোগিতায় নেমেছে; তাদের ঘিরেও মানুষরা জটলা করে আছে। মহিলারা দিব্যি পুরুষদের গুঁতিয়ে জায়গা করে নিতে পারলেও আমার মতো ছা-পোষা লোক...
ক্ষুধার্ত বাঘের সামনে জীবনগ্রস্ত হয়ে আছো মন
ক্ষুধার্ত বাঘের সামনে মৃত্যুসম্ভব...
বাঘের সামনে কাঁপা-কাঁপা জীবনমুখ
অন্য আরেক বাঘভয় নিশ্চিন্তে করে সম্ভোগ
ভিতরে বাঘের ভয়, হাতে লুন্ঠনস্পৃহা:
লক্ষ্য করছে সবই আকাশগণিকা।
বনেলা চিৎকারে ছিলো শার্দুলচেতনা
বোবা-দিন বাড়ি বাড়ি বদ্ধ দরোজা।
*মুহম্মদ ইমদাদ*
জ্ঞাতব্য :: শুধুই ছাপা-মাধ্যমে যাঁরা লেখেন এবং ব্লগে ঢুঁ মারেন তারা জেনে রাখুন এই কবিতাটি খেলাচ্ছলে লেখা হয়নি। বছরখানেক আগে লেখা। আজ তুলে আনলাম সচলায়তেনর পাতায়।
এক পৃথিবীর পানি- নদী ঝর্না সাগর বৃষ্টি
কারো সঙ্গে তফাৎ এখন নেই তোমার
দুঃখ পেলে হবেই এমন
পরিচিত লাশে মৃত মানুষের মতো সহজ হতে হতে
হলুদ পাহাড়ি ফুলে লাভ কী
সব চিরে বেরিয়ে যাবে ব্যাথার পুরনো রাস্তা
তুমি আরো অপেক্ষা করবে
...