সিংগুলারিটি কি? শব্দটার নানা কনটেক্সটে নানা অর্থ হতে পারে, তবে ট্র্যান্সহিউম্যানিসম বা সায়েন্স ফিকশনে শব্দটার অর্থ খুব নির্দিষ্ট। এখানে সিংগুলারিটি হল এমন একটা পরিস্থিতি যেখানে মেশিন 'সেনটিয়েন্স' পেয়ে গেছে এবং ক্রমশ মানুষের থেকে বেশি বুদ্ধিমান হয়ে যাচ্ছে।
সিংগুলারিটি শব্দটি এ কনটেক্সটে প্রথম জনপ্রিয় করেন বিখ্যাত আমেরিকান সায়েন্স ফিকশন লেখক এবং প্রফেসর ভারনর ভিঞ্জ। ভিঞ...
উল্টোদিক থেকে আবার আরেক গেরো বাঁধিয়ে বসলেন কয়েকজন এক্সপেরিমেন্টালিস্ট৷ তাঁরা ইলেকট্রনের এমন এক ডিফ্রাকশন প্যাটার্ণ পেলেন যে লোকে তাজ্জব! ইলেকট্রনকে এতকাল কণা বলেই বোঝা যাচ্ছিলো, অথচ কিনা শেষে তার এই চিত্র! ডিফ্রাকশন শুধু তরঙ্গের হতে পারে, কণার ক্ষেত্রে হয় না৷ কণা একই সময়ে একটিমাত্র বিন্দুতেই থাকতে পারে, তাই তার বিন্দুচিত্রই পাবার কথা, কিন্তু তরঙ্গ স্পেসে ছড়িয়ে থাকে, তা...
আমাদের সমাজে নববর্ষে ভালো পোশাক, পান্তা- ইলিশ, শাড়ি - পাঞ্জাবীর সাথে আরো একটা জিনিসের প্রচলন আছে, সেটা হলো সব্বাইকে নতুন বছর উপলক্ষ্যে নতুন খেতাব দেয়া। নজরুল ভাই নতুন বছরের ছবির এ্যালবামের দায়িত্ব ঘাড়ে নিয়েছেন। আর কিছু বইলা উনারে বিরক্ত করা ঠিক না, তাই বিগত এক বছরের কর্মকান্ডের আলোকে এই মহান দায়িত্ব পালনের গুরু ভার আমার স্কন্ধেই নিলাম।
কোমলমতি মানুষদের তদন্ত আর পুলিশের ভয় দে...
লাইনটা সোজা করে
দাঁড়ান। বিদায়ের ঝড়বিন্দু
কুড়াতে কুড়াতে এই দক্ষিণ
সমুদ্র করে যাবো ভ্রমন।আর
ঋতুর শাদাত্বকে রেখে যাবো
কালের আঁচড়। শিশুরা খেলতে
এসে পেয়ে যাবে চৈত্রের পুষ্পভগ্নাংশ
আর অমিত বৈশাখি ভোরের লালছটা ।
ছবি - শান্তা কেবরোনা
"মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জ্বরা-
অগ্নিস্নানে শূচি হোক ধরা।
রসেরো আবেশরাশি
শুষ্ক করি দাও আসি-
আনো আনো, আনো তব প্রলয়েরো শাঁখ।
মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক,
যাক যাক,
এসো এসো।।
এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।"
[ _ রবিঠাকুর, (বলা বাহুল্য)। ]
নতুন মানে সংশয়,
নতুন মানে সম্ভাবনাও-
নতুন মানে বরাভয়।
একটা কেমন যেন সময়ের মধ্যে আছি আমরা! প্রতিদিন কী কী যেন হচ্ছে! কী কী যেন হচ্ছে না! আশা হয় নত...
(চলেন শিখি ফটোগ্রাফি)
যারা ক্যামেরাবাজি জানেন তারা কলম ধরতে বা কি-বোর্ড টিপতে নারাজ। অরূপ কামাল একমাত্র ব্যতিক্রম। তার কল্যাণে আমরা ক্যামেরার কিছু কারিশমা দেখছি সচলে। এস এম মাহবুব মুর্শেদও ক্যামেরাবাজির বয়ান ফরমাচ্ছেন - কিন্তু তার আগ্রহ বোধহয় পেশাজীবিদের বিশেষজ্ঞ করে তোলা। তাহলে আমার মত ম্যাংগো-পাব্লিক, যারা ক্যামেরার বোতাম খিঁচেই নিজের প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে যাই তারা কি আর স...
একটি আবিলতা ঘিরে রাখে প্রায়ই আমাকে- সেটা হলো কোন পর্ব বা অপর্ব কেন্দ্রিক মিলন অনুষ্ঠান। 'চল যাই ঘুরে আসি', 'চল বসে আড্ডা বাজি করি', ‘স্মরণিকা-দেয়ালিকা তৈরী করি’ অথবা ‘মঞ্চ নিয়ে খেলা করি’। আমার সেই বিহঙ্গ মন প্রায়ই ছুটে যায় এমন প্রাণ উজাড় করা আহ্বানে।
গত দিন কয়েক আগে রাতে কানে এল অবসর পাঠ চক্র তাদের বর্ষ বরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। একটু ভিন্নতা আর ব্যতিক্রম আয়োজন। আড়ম্বর আছে কিন্তু ...
[সতর্কীকরণ: আব্রু নিয়ে যাদের খুঁতখুতানি আছে, .....পার্কের ভাস্কর্যচিত্রটি তাদের জন্য ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট হিসেবে বিব্রতকর হতে পারে।]
দামটা যতই চড়ুক ঈদে পার্বণে
ধাম করে আর যাবেন কোথায় কার বনে !
ঘাম ঝরিয়ে যেতেই হবে মার্কেটে
জানবেনও না- বসে আছেন কার পেটে !
ঘুরবে মাথা ভনভনভন
তাইলে এখন...!
লজ্জা ঢাকার পোশাক কেনার ভেট ধরে
দানা-পানিই না পান যদি পেট ভরে
লাভ কী তবে !
তার চেয়ে কি এই ভালো নয়, দিলা...
দশম শ্রেণীতে পড়াকালে-
বার্ষিক পরীক্ষায় রচনা আসে ‘একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা’
শুরুটা যেমনই হোক, শেষের দিকের কোথাও হয়তো লিখেছিলাম
‘পাড় ভাঙ্গার জন্য ঢেউই দায়ী।’
কিন্তু না! শিক্ষকমশাই খুবই অসন্তুষ্ট
সোজা-সাপ্টা লাল অক্ষরে লিখে দিলেন ‘অপ্রাসঙ্গিক’।
কুড়ি নম্বরের মধ্যে পেলাম সাত!
আমি জানি, আমার চাওয়ায় সর্বদা রয়েছে জলের সম্মতি
সম্মতি না ছাঁই! মা বললেন, “কিরে! বাংলার পন্ডিত, কম নম্বর ...